রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে। এবার শ্রমিকদের নয়, বরং মালিক পক্ষই হঠাৎ করে বাস চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। দুর্গাপূজার ছুটিতে বাড়ি ফেরাসহ সাধারণ যাত্রীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে।
শনিবার সরেজমিনে রাজশাহীর শিরোইল বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা যায়, একতা পরিবহনের কিছু বাস চললেও ন্যাশনাল ট্রাভেলস, দেশ ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, গ্রামীণ ট্রাভেলস ও শ্যামলী ট্রাভেলসের কাউন্টার বন্ধ। ফলে যাত্রীরা টিকিট না পেয়ে বিকল্প উপায়ে যাত্রার চেষ্টা করছেন।
অনেকেই অভিযোগ করেন, অগ্রিম টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে না। টিকিট কাউন্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সাড়া মিলছে না।
ঢাকাগামী যাত্রী কামাল হোসেন বলেন, “সাধারণত ৭০০ টাকায় ঢাকা যাই। কিন্তু বাস বন্ধ থাকায় লোকাল গাড়ি, সিএনজি আর রিজার্ভে যেতে হচ্ছে—খরচ হচ্ছে প্রায় ১২০০ টাকা।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রুম্পা রয় বলেন, “শাটডাউনের মধ্যে পূজার ছুটিতে বাড়ি যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ট্রেনের টিকিটও শেষ। এখন লোকাল বাসই একমাত্র ভরসা।”
শ্রমিক–মালিক দ্বন্দ্ব : মাসের শুরুতে বেতন–ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকরা দুই দফায় কর্মবিরতি দেন। পরে মালিকদের আশ্বাসে তারা কাজে ফেরেন। গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় মালিক–শ্রমিক বৈঠকে চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীদের ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কিন্তু শ্রমিকদের অভিযোগ, সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি। অপরদিকে মালিকদের দাবি, শ্রমিকেরা বিনা টিকিটে যাত্রী তোলা ও অতিরিক্ত খোরাকি ভাতা দাবি করছেন। এর জেরে বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে মালিকেরা নিজেরাই বাস বন্ধ করে দেন।
রাজশাহী মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পাখি বলেন, “মালিকেরা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না করেই বাস বন্ধ করেছেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।”
বাংলাদেশ বাস–ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি বজলুর রহমান রতন বলেন, “শ্রমিকদের অযৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। যুদ্ধ করে আমরা বাস চালাতে চাই না।”
রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে। এবার শ্রমিকদের নয়, বরং মালিক পক্ষই হঠাৎ করে বাস চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। দুর্গাপূজার ছুটিতে বাড়ি ফেরাসহ সাধারণ যাত্রীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে।
শনিবার সরেজমিনে রাজশাহীর শিরোইল বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা যায়, একতা পরিবহনের কিছু বাস চললেও ন্যাশনাল ট্রাভেলস, দেশ ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, গ্রামীণ ট্রাভেলস ও শ্যামলী ট্রাভেলসের কাউন্টার বন্ধ। ফলে যাত্রীরা টিকিট না পেয়ে বিকল্প উপায়ে যাত্রার চেষ্টা করছেন।
অনেকেই অভিযোগ করেন, অগ্রিম টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে না। টিকিট কাউন্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সাড়া মিলছে না।
ঢাকাগামী যাত্রী কামাল হোসেন বলেন, “সাধারণত ৭০০ টাকায় ঢাকা যাই। কিন্তু বাস বন্ধ থাকায় লোকাল গাড়ি, সিএনজি আর রিজার্ভে যেতে হচ্ছে—খরচ হচ্ছে প্রায় ১২০০ টাকা।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রুম্পা রয় বলেন, “শাটডাউনের মধ্যে পূজার ছুটিতে বাড়ি যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ট্রেনের টিকিটও শেষ। এখন লোকাল বাসই একমাত্র ভরসা।”
শ্রমিক–মালিক দ্বন্দ্ব : মাসের শুরুতে বেতন–ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকরা দুই দফায় কর্মবিরতি দেন। পরে মালিকদের আশ্বাসে তারা কাজে ফেরেন। গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় মালিক–শ্রমিক বৈঠকে চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীদের ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কিন্তু শ্রমিকদের অভিযোগ, সেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি। অপরদিকে মালিকদের দাবি, শ্রমিকেরা বিনা টিকিটে যাত্রী তোলা ও অতিরিক্ত খোরাকি ভাতা দাবি করছেন। এর জেরে বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে মালিকেরা নিজেরাই বাস বন্ধ করে দেন।
রাজশাহী মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পাখি বলেন, “মালিকেরা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না করেই বাস বন্ধ করেছেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।”
বাংলাদেশ বাস–ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি বজলুর রহমান রতন বলেন, “শ্রমিকদের অযৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। যুদ্ধ করে আমরা বাস চালাতে চাই না।”
জাতিসংঘ সনদের আট দশক পূর্তি উপলক্ষ্যে সব সদস্য রাষ্ট্রকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, 'গত আট দশক ধরে জাতিসংঘ ধারাবাহিকভাবে তার কর্মপরিধি সম্প্রসারিত করেছে এবং নানা ক্ষেত্রে আরো গভীরভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে। বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা, মানবাধিকার, বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন, ন্যায়বিচার, ন্
১ দিন আগে