
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার গাড়িবহর আটকে দিয়ে বিক্ষোভের ঘটনাকে ‘পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ মনে করছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এ ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সোমবার (১৬ জুন) আসকের সিনিয়র সমন্বয়কারী আবু আহমেদ ফয়জুল কবিরের সই করা এক সংবাদ বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের বরাত দিয়ে আসক বলছে, উপদেষ্টারা শনিবার (১৪ জুন) গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার সময় জাফলংয়ে পাথর কোয়ারির নতুন ইজারা না দেওয়ার কথা জানান এবং পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরে দুপুরে জাফলংয়ের বল্লাঘাট এলাকায় পরিবেশ ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দুই উপদেষ্টার গাড়িবহর স্থানীয় কিছু ব্যক্তির বিক্ষোভের মুখে পড়ে। পাথর কোয়ারি চালুর দাবিতে এ বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা গাড়িবহর থামিয়ে প্রায় পাঁচ থেকে সাত মিনিট ধরে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় তারা অপ্রীতিকর স্লোগান দিয়ে অপ্রীতিকর পরিবেশ তৈরি করেন।
আসক মনে করে, রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনের সময় উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের বিক্ষোভ পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। পরিবেশ সংরক্ষণে যেকোনো বৈধ উদ্যোগকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে বাধাগ্রস্ত করার প্রয়াস অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়।
এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকেই জাফলংকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা করা হয়েছে। আসক বলছে, সেখানে অনিয়ন্ত্রিত ও অতিরিক্ত পাথর উত্তোলন কেবল স্থানীয় জীববৈচিত্র্য ও নদীপ্রবাহের ক্ষতিই করে না, পাহাড়ি ভূমি ও পরিবেশের ভারসাম্যকেও ধ্বংস করে দেয়। ভূমিকম্পপ্রবণ এ অঞ্চলে পরিবেশ সংরক্ষণের সিদ্ধান্তগুলো জনস্বার্থ ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত।
সার্বিক পরিস্থিতিতে সব পক্ষকে দায়িত্বশীল আচরণ ও রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে আসক। পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের স্বার্থে সরকারের পরিবেশবান্ধব নীতিকে সমর্থনের আহ্বানও জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার গাড়িবহর আটকে দিয়ে বিক্ষোভের ঘটনাকে ‘পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ মনে করছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এ ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সোমবার (১৬ জুন) আসকের সিনিয়র সমন্বয়কারী আবু আহমেদ ফয়জুল কবিরের সই করা এক সংবাদ বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের বরাত দিয়ে আসক বলছে, উপদেষ্টারা শনিবার (১৪ জুন) গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার সময় জাফলংয়ে পাথর কোয়ারির নতুন ইজারা না দেওয়ার কথা জানান এবং পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরে দুপুরে জাফলংয়ের বল্লাঘাট এলাকায় পরিবেশ ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দুই উপদেষ্টার গাড়িবহর স্থানীয় কিছু ব্যক্তির বিক্ষোভের মুখে পড়ে। পাথর কোয়ারি চালুর দাবিতে এ বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা গাড়িবহর থামিয়ে প্রায় পাঁচ থেকে সাত মিনিট ধরে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় তারা অপ্রীতিকর স্লোগান দিয়ে অপ্রীতিকর পরিবেশ তৈরি করেন।
আসক মনে করে, রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনের সময় উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের বিক্ষোভ পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। পরিবেশ সংরক্ষণে যেকোনো বৈধ উদ্যোগকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে বাধাগ্রস্ত করার প্রয়াস অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়।
এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকেই জাফলংকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা করা হয়েছে। আসক বলছে, সেখানে অনিয়ন্ত্রিত ও অতিরিক্ত পাথর উত্তোলন কেবল স্থানীয় জীববৈচিত্র্য ও নদীপ্রবাহের ক্ষতিই করে না, পাহাড়ি ভূমি ও পরিবেশের ভারসাম্যকেও ধ্বংস করে দেয়। ভূমিকম্পপ্রবণ এ অঞ্চলে পরিবেশ সংরক্ষণের সিদ্ধান্তগুলো জনস্বার্থ ও ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত।
সার্বিক পরিস্থিতিতে সব পক্ষকে দায়িত্বশীল আচরণ ও রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে আসক। পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের স্বার্থে সরকারের পরিবেশবান্ধব নীতিকে সমর্থনের আহ্বানও জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সুনামগঞ্জ-২ আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে রিদওয়ান হোসেন রবিন নামে এক আইনজীবী বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। অভিযো
১১ ঘণ্টা আগে
এ সময় তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চরম অবহেলার সঙ্গে এই দায়সারা সমাবর্তন আয়োজন করতে যাচ্ছে। সমাবর্তনপ্রত্যাশীরা যে ৩ দফা দাবি জানিয়েছে তার প্রতি সংহতি জানাচ্ছি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবিগুলো ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে।
১১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলের অন্য দুই বিচারক ছিলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে নৌবাহিনী প্রধান বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য পাঁচ হাজার নৌ সদস্যকে প্রস্তুত করা হয়েছে।’
১২ ঘণ্টা আগে