প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সারা দেশে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ২৫৯ জন অপরাধীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৩ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনস্থ ইউনিটসমূহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে এ অভিযান চালানো হয়।
শনিবার (৩ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর)।
আইএসপিআর আরও জানায়, যৌথ অভিযানে হত্যা মামলার আসামি, অবৈধ অস্ত্রধারী, তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, অপহরণকারী, ধর্ষক, প্রতারণাকারী, চোরাকারবারি, কিশোর গ্যাং সদস্য, মাদক ব্যবসায়ী, মাদকাসক্ত এবং দালালচক্রের সদস্যসহ মোট ২৫৯ জন অপরাধীকে আটক করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার অপরাধীদের কাছ থেকে ১১টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৫৪টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, হাত বোমা, ককটেল, বিভিন্ন মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মোটরসাইকেল, চোরাই মোবাইল ফোন, পাসপোর্ট, অবৈধ ওষুধ ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এছাড়া দেশব্যাপী জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। শিল্পাঞ্চলে বেতন-বোনাসসহ বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে চলমান অস্থিরতা প্রশমনে গার্মেন্টস মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে গঠনমূলক মতবিনিময় ও সমঝোতার ব্যবস্থা করে সেনাবাহিনী।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
সারা দেশে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ২৫৯ জন অপরাধীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৩ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনস্থ ইউনিটসমূহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে এ অভিযান চালানো হয়।
শনিবার (৩ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর)।
আইএসপিআর আরও জানায়, যৌথ অভিযানে হত্যা মামলার আসামি, অবৈধ অস্ত্রধারী, তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, অপহরণকারী, ধর্ষক, প্রতারণাকারী, চোরাকারবারি, কিশোর গ্যাং সদস্য, মাদক ব্যবসায়ী, মাদকাসক্ত এবং দালালচক্রের সদস্যসহ মোট ২৫৯ জন অপরাধীকে আটক করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার অপরাধীদের কাছ থেকে ১১টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ৫৪টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, হাত বোমা, ককটেল, বিভিন্ন মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মোটরসাইকেল, চোরাই মোবাইল ফোন, পাসপোর্ট, অবৈধ ওষুধ ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এছাড়া দেশব্যাপী জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। শিল্পাঞ্চলে বেতন-বোনাসসহ বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে চলমান অস্থিরতা প্রশমনে গার্মেন্টস মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে গঠনমূলক মতবিনিময় ও সমঝোতার ব্যবস্থা করে সেনাবাহিনী।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যাতে কোনো আইনবহির্ভূত কাজ না করে সে বিষয়েও নির্দেশনা দেওয়ার আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোটকেন্দ্রে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন ও কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষা
২ ঘণ্টা আগেএই কর্মসূচির আওতায় আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী প্রায় পাঁচ কোটি শিশুকে বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগে