প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই আন্দোলন কেন্দ্রিক গুলশান থানার ভ্যানচালক হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডের পর এবার একই থানার ফার্নিচার কর্মচারী পারভেজ বেপারী হত্যা মামলায় অভিনেতা মো. সিদ্দিকুর রহমানের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ।
আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তার উপস্থিতিতে রিমান্ড আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মোক্তার হোসেন।
গুলশান থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ২০ আগস্ট এ মামলায় সিদ্দিককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে ২৪ আগস্ট তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক সামিউল ইসলাম তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। আদালত আসামির উপস্থিতিতে শুনানির জন্য ৩ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।
রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করা হয়, আসামি সুকৌশলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে অর্থের যোগান দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাকে নিবৃত্ত করার জন্য এ ঘটনা ঘটান। এজাহারনামীয় ২২৩ নম্বর আসামি হিসেবে তার নেতৃত্বেই হত্যার ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে আরও বলা হয়েছে, পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার, অর্থের যোগানদাতা ও পরিকল্পনাকারীদের তথ্য সংগ্রহ, ঘটনার নেতৃত্বদানকারীদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার এবং অস্ত্র উদ্ধারের জন্য সিদ্দিককে রিমান্ডে নেওয়া জরুরি।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, গত বছরের ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গুলশানের সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে বন্ধুদের সঙ্গে অবস্থান নেন ফার্নিচার কর্মচারী পারভেজ বেপারী। জুমার নামাজের পর আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি আহত হন। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর নিহত পারভেজের বাবা মো. সবুজ গত বছরের ২ জুলাই গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গত ২৯ এপ্রিল বিকেলে বেইলি রোড দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু যুবক সিদ্দিককে আটক করে। পরে তাকে রমনা থানা থেকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করা হয়।
জুলাই আন্দোলন কেন্দ্রিক গুলশান থানার ভ্যানচালক হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডের পর এবার একই থানার ফার্নিচার কর্মচারী পারভেজ বেপারী হত্যা মামলায় অভিনেতা মো. সিদ্দিকুর রহমানের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ।
আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তার উপস্থিতিতে রিমান্ড আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মোক্তার হোসেন।
গুলশান থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ২০ আগস্ট এ মামলায় সিদ্দিককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে ২৪ আগস্ট তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক সামিউল ইসলাম তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। আদালত আসামির উপস্থিতিতে শুনানির জন্য ৩ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।
রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করা হয়, আসামি সুকৌশলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে অর্থের যোগান দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাকে নিবৃত্ত করার জন্য এ ঘটনা ঘটান। এজাহারনামীয় ২২৩ নম্বর আসামি হিসেবে তার নেতৃত্বেই হত্যার ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে আরও বলা হয়েছে, পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার, অর্থের যোগানদাতা ও পরিকল্পনাকারীদের তথ্য সংগ্রহ, ঘটনার নেতৃত্বদানকারীদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার এবং অস্ত্র উদ্ধারের জন্য সিদ্দিককে রিমান্ডে নেওয়া জরুরি।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, গত বছরের ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গুলশানের সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে বন্ধুদের সঙ্গে অবস্থান নেন ফার্নিচার কর্মচারী পারভেজ বেপারী। জুমার নামাজের পর আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি আহত হন। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর নিহত পারভেজের বাবা মো. সবুজ গত বছরের ২ জুলাই গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গত ২৯ এপ্রিল বিকেলে বেইলি রোড দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু যুবক সিদ্দিককে আটক করে। পরে তাকে রমনা থানা থেকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করা হয়।
তার চিন্তা বুঝতে সহায়ক বিশেষ করে 'সাম্প্রদায়িকতা' (১৯৬৬), 'সংস্কৃতির সংকট' (১৯৬৭), 'সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা' (১৯৬৯)—তিনটি বই। এই বই লিখেই তিনি ক্ষান্ত হননি। তিনি শাসকদের অধীনে চাকরি পর্যন্ত করবেন না, এ মনোভাব পোষণ করে চাকরি থেকে ইস্তফা দেন।
৬ ঘণ্টা আগেতিনি অভিযোগ করেন, একাধিকবার কমিটি গঠনসহ সংকট সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে নানামুখী আশ্বাসের পরও কিছুই বাস্তবায়ন করেনি বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়। উপরন্তু আন্দোলনের সঙ্গে জড়িতদের চাকরিচ্যুতি, বদলিসহ শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে তাদের চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিতর্কে অংশ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আব্দুল কাদের বলেন, একজন ভিপি প্রার্থী হিসেবে আমার প্রধান কাজ হবে—বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করা। আবাসন সমস্যা সমাধান, ভর্তি নীতিমালা সহজ করা, এবং সর্বোপরি শিক্ষকদের সদিচ্ছা ও জবাবদিহিতা
২১ ঘণ্টা আগেনারীদের নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, নিরাপদ ক্যাম্পাস তখনই হবে যখন এই ক্যাম্পাসের প্রতিটি ইঞ্চি মাটি নারী শিক্ষার্থীর জন্য সমানভাবে নিরাপদ হবে। এজন্য আমরা ক্যাম্পাসকে বিভিন্ন জোনে ভাগ করব—রেড জোন, ইয়েলো জোন, গ্রিন জোন—যাতে কোথায় কী ধরণের বিধিনিষেধ থাকবে, কে কোথায় যেতে পারবে, তা নির্ধারিত হয়।
২১ ঘণ্টা আগে