
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা ১ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করেছে সরকার।তবে শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগের উপসচিব মোসা. শরীফুন্নেসা স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়েছে, ভাতা সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ তার জন্য দায়ী থাকবেন। প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের আদেশ জারির মাধ্যমে এ ভাতা কার্যকর হবে।
জানা যায়, গত ৭ আগস্ট শিক্ষা উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়িয়ে আদেশটি জারি করেছে অর্থ বিভাগ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগের উপসচিব মোসা. শরীফুন্নেসা আজ রোববার বিকেলে বলেন, ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১ হাজার টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করে আদেশ জারি করে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে পাঠানো হয়েছে।’
তবে শিক্ষকেরা ৫০০ টাকা বাড়িভাড়া বৃদ্ধিকে প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন। তাঁরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া এবং চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করার দাবি করেছেন। এ দাবিতে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতনস্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাঁরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসাভাতা পান এবং এত দিন ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পেতেন। এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা আগে বছরে ২৫ শতাংশ হারে বছরে দুটি উৎসব ভাতা পেলেও গত মে মাসে বাড়ানোর পর তাঁরা ও এমপিওভুক্ত কর্মচারীরা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে উৎসব ভাতা পাচ্ছেন। এর বাইরে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা বছরে একবার মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বৈশাখী ভাতা পান।
শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবিতে গত ১৩ আগস্ট জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা। পরে শিক্ষকদের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারে সঙ্গে দেখা করে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মতো মূল বেতনের কমপক্ষে ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন।
ওই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেওয়া এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ‘৫০০ টাকা বাড়ি ভাড়া ভাতা বৃদ্ধি আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কমপক্ষে মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া চান। এর সঙ্গে আমাদের চিকিৎসাভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করার দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দাবি মানা হয়নি, তাই আমরা পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা গত ১৩ আগস্ট আমাদের বলেছেন, তাঁরা বাড়িভাড়া মাসিক ১ হাজার টাকা থেকে ২ হাজার টাকা করা এবং চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা করতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। কিন্তু আমরা তা মানিনি। পরে শিক্ষা উপদেষ্টা মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়ি ভাড়া দিলে কত টাকা খরচ হবে সে হিসাব শিক্ষকদের দিতে বলেছিলেন, আমরাও হিসাব তাদের কাছে দিয়ে এসেছিলাম।’

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা ১ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করেছে সরকার।তবে শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগের উপসচিব মোসা. শরীফুন্নেসা স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়েছে, ভাতা সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ তার জন্য দায়ী থাকবেন। প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের আদেশ জারির মাধ্যমে এ ভাতা কার্যকর হবে।
জানা যায়, গত ৭ আগস্ট শিক্ষা উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়িয়ে আদেশটি জারি করেছে অর্থ বিভাগ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগের উপসচিব মোসা. শরীফুন্নেসা আজ রোববার বিকেলে বলেন, ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১ হাজার টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করে আদেশ জারি করে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে পাঠানো হয়েছে।’
তবে শিক্ষকেরা ৫০০ টাকা বাড়িভাড়া বৃদ্ধিকে প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন। তাঁরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া এবং চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করার দাবি করেছেন। এ দাবিতে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতনস্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাঁরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসাভাতা পান এবং এত দিন ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পেতেন। এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা আগে বছরে ২৫ শতাংশ হারে বছরে দুটি উৎসব ভাতা পেলেও গত মে মাসে বাড়ানোর পর তাঁরা ও এমপিওভুক্ত কর্মচারীরা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে উৎসব ভাতা পাচ্ছেন। এর বাইরে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা বছরে একবার মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বৈশাখী ভাতা পান।
শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবিতে গত ১৩ আগস্ট জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়ে সমাবেশ করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা। পরে শিক্ষকদের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারে সঙ্গে দেখা করে, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মতো মূল বেতনের কমপক্ষে ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন।
ওই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেওয়া এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ‘৫০০ টাকা বাড়ি ভাড়া ভাতা বৃদ্ধি আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কমপক্ষে মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া চান। এর সঙ্গে আমাদের চিকিৎসাভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করার দাবি জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দাবি মানা হয়নি, তাই আমরা পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ শিক্ষক নেতা আরও বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা গত ১৩ আগস্ট আমাদের বলেছেন, তাঁরা বাড়িভাড়া মাসিক ১ হাজার টাকা থেকে ২ হাজার টাকা করা এবং চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা করতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। কিন্তু আমরা তা মানিনি। পরে শিক্ষা উপদেষ্টা মূল বেতনের শতকরা হারে বাড়ি ভাড়া দিলে কত টাকা খরচ হবে সে হিসাব শিক্ষকদের দিতে বলেছিলেন, আমরাও হিসাব তাদের কাছে দিয়ে এসেছিলাম।’

এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘আমরা কেউ একাকী সমৃদ্ধি আনতে পারব না। তাই পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগে
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পরামর্শ দেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে