
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে উপস্থিত ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী ঐক্যজোটের দুই অংশের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে মুফতি আবুল হাসানাত আমিনী নেতৃত্বাধীন অংশকে সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হতে হয়।
আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হওয়ার আগে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন, চারজন কমিশনার এবং ছয়টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
সংলাপের শুরুতে মাওলানা আবদুল কাদির নেতৃত্বাধীন অংশের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি উপস্থিত হন। এর আগে হলরুমে আসন গ্রহণ করেছিলেন মুফতি আবুল হাসানাত আমিনী নেতৃত্বাধীন অংশ। হলরুমে ঢুকেই মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি আমিনীর অনুসারীদের উদ্দেশ্যে কঠোর সমালোচনা করেন, তাদের ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ হিসেবে আখ্যায়িত করে।
মুফতি সাখাওয়াত আমিনীর অনুসারীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘তারা প্রতিটি একতরফা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে এবং আওয়ামী লীগকে বৈধতা দিয়েছে।’
পরিস্থিতি সামাল দিতে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ দুই পক্ষের আমন্ত্রণপত্রের হার্ডকপি দেখতে চান। রাজি অংশ তা দেখাতে সক্ষম হলেও, আমিনীর অংশ মোবাইল থেকে কপি দেখায় এবং হার্ডকপি বাসায় ভুলে আসার কথা জানান।
সিনিয়র সচিব স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘হার্ডকপি না থাকলে আপনাদের বের হতে হবে।’ কমিশন এই অবস্থানে অনড় থাকায় মুফতি আবুল হাসানাত আমিনীর অংশকে সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হতে হয়। এরপর রাজির নেতৃত্বাধীন অংশ সংলাপে অংশ নেয়।
ঘটনার পর বের হওয়া অংশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আলতাফ হোসেন সাংবাদিকদের অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একতরফা সিদ্ধান্তে আমাদের বের করেছে। আমাদের নিবন্ধন থাকা সত্ত্বেও আমন্ত্রণপত্র অন্য অংশের হাতে চলে গেছে।’
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ আগস্ট আবুল হাসানাত আমিনী পদত্যাগ করে ইসলামী ঐক্যজোটের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। এরপর মাওলানা আবদুল কাদির চেয়ারম্যান এবং মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি মহাসচিব হিসেবে কেন্দ্রীয় কমিটি পুনর্গঠন করা হয়। এ বিরোধের জেরেই সংলাপে দুই পক্ষের মুখোমুখি অবস্থান তৈরি হয়।
সংলাপের সূচনা বক্তব্যে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমরা ভোটার তালিকা হালনাগাদসহ বড় কাজ করেছি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রয়োজন। আচরণবিধি সবাই মেনে চললে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’
আজকের সংলাপে সকালে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো : গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট (আবদুল কাদির অংশ), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে উপস্থিত ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী ঐক্যজোটের দুই অংশের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে মুফতি আবুল হাসানাত আমিনী নেতৃত্বাধীন অংশকে সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হতে হয়।
আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সংলাপ শুরু হওয়ার আগে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন, চারজন কমিশনার এবং ছয়টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
সংলাপের শুরুতে মাওলানা আবদুল কাদির নেতৃত্বাধীন অংশের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি উপস্থিত হন। এর আগে হলরুমে আসন গ্রহণ করেছিলেন মুফতি আবুল হাসানাত আমিনী নেতৃত্বাধীন অংশ। হলরুমে ঢুকেই মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি আমিনীর অনুসারীদের উদ্দেশ্যে কঠোর সমালোচনা করেন, তাদের ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ হিসেবে আখ্যায়িত করে।
মুফতি সাখাওয়াত আমিনীর অনুসারীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘তারা প্রতিটি একতরফা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে এবং আওয়ামী লীগকে বৈধতা দিয়েছে।’
পরিস্থিতি সামাল দিতে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ দুই পক্ষের আমন্ত্রণপত্রের হার্ডকপি দেখতে চান। রাজি অংশ তা দেখাতে সক্ষম হলেও, আমিনীর অংশ মোবাইল থেকে কপি দেখায় এবং হার্ডকপি বাসায় ভুলে আসার কথা জানান।
সিনিয়র সচিব স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘হার্ডকপি না থাকলে আপনাদের বের হতে হবে।’ কমিশন এই অবস্থানে অনড় থাকায় মুফতি আবুল হাসানাত আমিনীর অংশকে সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হতে হয়। এরপর রাজির নেতৃত্বাধীন অংশ সংলাপে অংশ নেয়।
ঘটনার পর বের হওয়া অংশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আলতাফ হোসেন সাংবাদিকদের অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একতরফা সিদ্ধান্তে আমাদের বের করেছে। আমাদের নিবন্ধন থাকা সত্ত্বেও আমন্ত্রণপত্র অন্য অংশের হাতে চলে গেছে।’
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ আগস্ট আবুল হাসানাত আমিনী পদত্যাগ করে ইসলামী ঐক্যজোটের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। এরপর মাওলানা আবদুল কাদির চেয়ারম্যান এবং মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি মহাসচিব হিসেবে কেন্দ্রীয় কমিটি পুনর্গঠন করা হয়। এ বিরোধের জেরেই সংলাপে দুই পক্ষের মুখোমুখি অবস্থান তৈরি হয়।
সংলাপের সূচনা বক্তব্যে সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমরা ভোটার তালিকা হালনাগাদসহ বড় কাজ করেছি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রয়োজন। আচরণবিধি সবাই মেনে চললে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’
আজকের সংলাপে সকালে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো : গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট (আবদুল কাদির অংশ), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপি এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি।

এই মামলার আসামি হলেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
৪ ঘণ্টা আগে
পুনঃনিরীক্ষণের প্রতিটি খাতা সতর্কতার সঙ্গে যাচাই করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটে ফল জানতে পারবে। পাশাপাশি আবেদনকারীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শান্তিশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাত ১০টার পর ক্যাম্পোসে কোনো অনুষ্ঠান করা যাবে না। রাত ১০টার পর অনুষ্ঠান চললে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি বা রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে