
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের উপসেনাপতি বীরউত্তম এ কে খন্দকার আর নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় গঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন তিনি। পরে রাষ্ট্রদূত ও মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাবেক এই এয়ার ভাইস মার্শাল।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত কারণে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মারা গেছেন এ কে খন্দকার। তার বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার সময় এ কে খন্দকার উইং কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান। পরে তাকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানীর ব্যক্তিগত ডেপুটি ইনচার্জ বা উপপ্রধান সেনাপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত ছিলেন।
স্বাধীনতার পর এয়ার কমোডর হিসেবে দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। ১৯৭৩ সালে তিনি এয়ার ভাইস মার্শাল হিসেবে পদন্নোতি পান। পরে ১৯৭৫ সালের আগ পযন্ত সিওএএস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ বিমানের চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মুশতাকের সরকারের সময় তিনি অবসরে যান।
সাবেক এই এয়ার ভাইস মার্শাল জিয়াউর রহমানের আমলে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন। পরে আরেক সামরিক শাসক এইচ এম এরশাদের শাসনামলে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের হয়ে পাবনা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভাতেও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ভূমিকার জন্য ২০১১ সালে এ কে খন্দকারকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করে সরকার।

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের উপসেনাপতি বীরউত্তম এ কে খন্দকার আর নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় গঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন তিনি। পরে রাষ্ট্রদূত ও মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাবেক এই এয়ার ভাইস মার্শাল।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত কারণে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মারা গেছেন এ কে খন্দকার। তার বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার সময় এ কে খন্দকার উইং কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান। পরে তাকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানীর ব্যক্তিগত ডেপুটি ইনচার্জ বা উপপ্রধান সেনাপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত ছিলেন।
স্বাধীনতার পর এয়ার কমোডর হিসেবে দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। ১৯৭৩ সালে তিনি এয়ার ভাইস মার্শাল হিসেবে পদন্নোতি পান। পরে ১৯৭৫ সালের আগ পযন্ত সিওএএস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ বিমানের চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মুশতাকের সরকারের সময় তিনি অবসরে যান।
সাবেক এই এয়ার ভাইস মার্শাল জিয়াউর রহমানের আমলে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন। পরে আরেক সামরিক শাসক এইচ এম এরশাদের শাসনামলে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের হয়ে পাবনা থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভাতেও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ভূমিকার জন্য ২০১১ সালে এ কে খন্দকারকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করে সরকার।

জানাজায় অংশ নেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং বিএনপি-জামায়াতসহ দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা ও বিশিষ্টজনেরা।
২ ঘণ্টা আগে
প্রিয় নেতাকে শেষ বিদায় জানাতে সকাল থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এসে জড়ো হচ্ছেন। দেশে আজ একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে, যার অংশ হিসেবে সব প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে গোসল শেষে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় পৌঁছেছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির লাশ। এলাকায় লাখো মানুষের ঢল নেমেছে। জানাজার সময় যত ঘনিয়ে আসছে, মানুষের উপস্থিতি ততই বাড়ছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির দাফনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে কবর খনন করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পাশে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি প্রাঙ্গণে তাকে দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে