প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কারে গঠিত ১১ সংস্কার কমিশনের দেওয়া প্রতিবেদনে উঠে আসা ৩৬৭টি সুপারিশের মধ্যে ৩৭টি সুপারিশ এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তবায়ন করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। পরে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বাস্তবায়ন হওয়া এসব সুপারিশের তালিকা গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের তালিকা অনুযায়ী বাস্তবায়িত এসব সুপারিশগুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
বাস্তবায়ন করা ৩৭টি সুপারিশের মধ্যে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা জারি, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা (স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক), পর্যবেক্ষণ ও সাংবাদিক নীতিমালা (সংশোধন) এবং হলফনামার খসড়া তৈরি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী নাগরিকদের পাসপোর্ট দেওয়ার জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন কার্যক্রম বাতিল করা হয়েছে। সব দপ্তরে গণশুনানি নিশ্চিত করা সংক্রান্ত পরিপত্রও জারি করেছে সরকার।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, তদন্তের আগে অবশ্যই অনুসন্ধানের ব্যবস্থার পাশাপাশি দুদক আইনের ধারা ৩২(ক) বিলোপ করা হয়েছে। উচ্চ মাত্রার দুর্নীতি তদন্তে বিভিন্ন এজেন্সির সমন্বয়ে আলাদা টাস্কফোর্স গঠন এবং সিএজি ও আইএমইডির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করা হয়েছে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ, আদালতে ‘ইনফরমেশন ডেস্ক’ স্থাপন, আদালতে নারী ও শিশুদের জন্য স্বতন্ত্র স্থান, অনলাইনে সরকারি সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ, আইনজীবীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় অন্যপক্ষে অন্য আইনজীবী নিয়োগে প্রতিবন্ধকতা দূর করার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের সার্কুলার জারির প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এ ছাড়া আইনি সহায়তা কার্যক্রমের সঙ্গে মধ্যস্থতা কার্যক্রমকে সংযুক্ত করা, দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধন এবং ফৌজদারি মামলার নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করা হয়েছে।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে সরকার সাক্ষী সুরক্ষা ও অপরাধের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আইনি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। পুলিশ, আইনজীবী, বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট সব সেবাদাতাকে জেন্ডার সংবেদনশীলতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
শ্রম খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী ‘যুবক’ শব্দের একটি একক সংজ্ঞা নির্ধারণ করে তাদের দক্ষতা উন্নয়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বিভিন্ন পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থায় নারী প্রতিনিধির সংখ্যা বাড়ানো নিশ্চিত করতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আইন ২০১৮ সংশোধন করা হয়েছে।
প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য বাধ্যতামূলক জীবন বিমা প্রচলন এবং যারা আত্মীয়-স্বজনের পাঠানো ভিসাতে বিদেশ যান তাদের জন্য নিজে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সুযোগ রাখা ও অবৈধভাবে কোনো এজেন্সির নাম ব্যবহার বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অভিবাসী নারী শ্রমিকদের নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খোলা নিশ্চিত করার পাশঅপাশি প্রাক-অভিবাসন পর্যায়ে তাদের অধিকার ও সুরক্ষা সম্পর্কিত তথ্য অবহিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ ছাড়া ভাষা ও কর্মসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা, দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত শ্রমিকদের সুচিকিৎসা, হেলথ কার্ড ও বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধা, ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা এবং একটি কেন্দ্রীভূত তথ্যভাণ্ডার তৈরি করা, শিল্পবিরোধ নিষ্পত্তিতে ত্রিপক্ষীয় ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠনের ব্যবস্থা, গোপনীয়ভাবে অভিযোগ দায়েরের জন্য কার্যকর অনলাইন ও অফলাইন অভিযোগ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা, শ্রম আদালতের সংখ্যা বাড়ানো এবং উপযুক্ত এলাকায় সার্কিট কোর্ট গঠনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
শিশুর বিকাশে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করা, প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক ভেদে সব ধরনের শ্রমিক যেন শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা পায় তা নিশ্চিত করা, কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য রক্ষায় যৌক্তিকভাবে ছুটি নির্ধারণ করা, কারখানা পরিদর্শন প্রতিবেদন পরিদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশের ব্যবস্থা করা, ঝুঁকিপূর্ণ কাজ চিহ্নিত করে সুরক্ষা ও ঝুঁকি ভাতা নিশ্চিত করার সুপারিশও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এর বাইরে রোগব্যাধি ও দুর্ঘটনার হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রতি তিন বা ছয় মাস অন্তর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ, রাত্রিকালীন কাজের জন্য নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধান ও নিয়োগকারীর পক্ষ থেকে পরিবহন নিশ্চিত করা এবং ট্যানারি শিল্পে স্বাস্থ্য ও রাসায়নিক ঝুঁকি বিবেচনায় বিশেষ প্রশিক্ষিত শ্রম পরিদর্শক নিয়োগের সুপারিশগুলো সরকার বাস্তবায়ন করেছে।
রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কারে গঠিত ১১ সংস্কার কমিশনের দেওয়া প্রতিবেদনে উঠে আসা ৩৬৭টি সুপারিশের মধ্যে ৩৭টি সুপারিশ এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তবায়ন করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। পরে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বাস্তবায়ন হওয়া এসব সুপারিশের তালিকা গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের তালিকা অনুযায়ী বাস্তবায়িত এসব সুপারিশগুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
বাস্তবায়ন করা ৩৭টি সুপারিশের মধ্যে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা জারি, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও গণমাধ্যম নীতিমালা (স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক), পর্যবেক্ষণ ও সাংবাদিক নীতিমালা (সংশোধন) এবং হলফনামার খসড়া তৈরি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী নাগরিকদের পাসপোর্ট দেওয়ার জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন কার্যক্রম বাতিল করা হয়েছে। সব দপ্তরে গণশুনানি নিশ্চিত করা সংক্রান্ত পরিপত্রও জারি করেছে সরকার।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী, তদন্তের আগে অবশ্যই অনুসন্ধানের ব্যবস্থার পাশাপাশি দুদক আইনের ধারা ৩২(ক) বিলোপ করা হয়েছে। উচ্চ মাত্রার দুর্নীতি তদন্তে বিভিন্ন এজেন্সির সমন্বয়ে আলাদা টাস্কফোর্স গঠন এবং সিএজি ও আইএমইডির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করা হয়েছে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ, আদালতে ‘ইনফরমেশন ডেস্ক’ স্থাপন, আদালতে নারী ও শিশুদের জন্য স্বতন্ত্র স্থান, অনলাইনে সরকারি সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ, আইনজীবীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় অন্যপক্ষে অন্য আইনজীবী নিয়োগে প্রতিবন্ধকতা দূর করার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের সার্কুলার জারির প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এ ছাড়া আইনি সহায়তা কার্যক্রমের সঙ্গে মধ্যস্থতা কার্যক্রমকে সংযুক্ত করা, দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য দেওয়ানি কার্যবিধি সংশোধন এবং ফৌজদারি মামলার নিষ্পত্তি ত্বরান্বিত করার জন্য ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করা হয়েছে।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে সরকার সাক্ষী সুরক্ষা ও অপরাধের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আইনি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। পুলিশ, আইনজীবী, বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট সব সেবাদাতাকে জেন্ডার সংবেদনশীলতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
শ্রম খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী ‘যুবক’ শব্দের একটি একক সংজ্ঞা নির্ধারণ করে তাদের দক্ষতা উন্নয়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বিভিন্ন পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থায় নারী প্রতিনিধির সংখ্যা বাড়ানো নিশ্চিত করতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আইন ২০১৮ সংশোধন করা হয়েছে।
প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য বাধ্যতামূলক জীবন বিমা প্রচলন এবং যারা আত্মীয়-স্বজনের পাঠানো ভিসাতে বিদেশ যান তাদের জন্য নিজে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সুযোগ রাখা ও অবৈধভাবে কোনো এজেন্সির নাম ব্যবহার বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অভিবাসী নারী শ্রমিকদের নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খোলা নিশ্চিত করার পাশঅপাশি প্রাক-অভিবাসন পর্যায়ে তাদের অধিকার ও সুরক্ষা সম্পর্কিত তথ্য অবহিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ ছাড়া ভাষা ও কর্মসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা, দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত শ্রমিকদের সুচিকিৎসা, হেলথ কার্ড ও বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধা, ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা এবং একটি কেন্দ্রীভূত তথ্যভাণ্ডার তৈরি করা, শিল্পবিরোধ নিষ্পত্তিতে ত্রিপক্ষীয় ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠনের ব্যবস্থা, গোপনীয়ভাবে অভিযোগ দায়েরের জন্য কার্যকর অনলাইন ও অফলাইন অভিযোগ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা, শ্রম আদালতের সংখ্যা বাড়ানো এবং উপযুক্ত এলাকায় সার্কিট কোর্ট গঠনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
শিশুর বিকাশে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করা, প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক ভেদে সব ধরনের শ্রমিক যেন শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা পায় তা নিশ্চিত করা, কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য রক্ষায় যৌক্তিকভাবে ছুটি নির্ধারণ করা, কারখানা পরিদর্শন প্রতিবেদন পরিদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশের ব্যবস্থা করা, ঝুঁকিপূর্ণ কাজ চিহ্নিত করে সুরক্ষা ও ঝুঁকি ভাতা নিশ্চিত করার সুপারিশও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এর বাইরে রোগব্যাধি ও দুর্ঘটনার হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রতি তিন বা ছয় মাস অন্তর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ, রাত্রিকালীন কাজের জন্য নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধান ও নিয়োগকারীর পক্ষ থেকে পরিবহন নিশ্চিত করা এবং ট্যানারি শিল্পে স্বাস্থ্য ও রাসায়নিক ঝুঁকি বিবেচনায় বিশেষ প্রশিক্ষিত শ্রম পরিদর্শক নিয়োগের সুপারিশগুলো সরকার বাস্তবায়ন করেছে।
এর আগে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন জোট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ জন কর্মকর্তাকে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ দেয়ার অভিযোগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেআবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ ও দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূলের অদূরে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ-দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূল এলাকায় অবস্থান করছে
১৪ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৩১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭৪ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোর
১৪ ঘণ্টা আগে