প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজনৈতিক দলগুলোর সই করার মাধ্যমে বাস্তবায়নের পথে জুলাই সনদ এগিয়ে গেলেও এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনো চূড়ান্ত হয়নি, যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ এখনো রয়েই গেছে। এ বিষয়টিই চূড়ান্ত করতে ফের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বুধবার (২২ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে কমিশন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক হয়। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এটি ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় বৈঠক। জুলাই সনদ পাস হওয়ার আগেও বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কমিশন বৈঠক করেছিল।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, আমরা মনে করি, রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য আমাদের যে চেষ্টা, সবার যে চেষ্টা, সে চেষ্টা একদিনে সাফল্য অর্জন করবে না। একটি দলিল কেবলমাত্র সেটা নিশ্চয়তা দেবে না। আমরা আশা করিকমিশন এই যে জাতীয় দলিল তৈরি হয়েছে, তার বাস্তবায়ন ঘটবে। দ্রুততার সাথে বাস্তবায়ন ঘটবে।
কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পাঁচজন বিশেষজ্ঞ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। আরেক বিশেষজ্ঞ বৈঠকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
এর আগে গত শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিতা সারা হয়।
সংলাপে থাকা ৩০টিও দল ও জোটের মধ্যে ২৫টি এই সনদে সই করে ঐকমত্য কমিশনের সংস্কার সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে। মতভিন্নতার কারণে পাঁচটি দল এখনো সনদে সই করেনি।
কমিশনের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে সরকারকে সুপারিশ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। নতুন করে কমিশনের মেয়াদ ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানোর পর কমিশন এ সময়ের মধ্যে সে সুপারিশ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে।
সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের এদিনের বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে সরাসরি উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন ও ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরিফ ভূইয়া ভার্চুয়ালি বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের বিভিন্ন সুপারিশ পর্যালোচনা করেন তারা। পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে আলোচনা হয়৷ এ বিষয়ে কমিশন বৃহস্পতিবার সকালে নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবে। তারপর বেলা ২টায় ফের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে।
বুধবারের বৈঠকে ছিলেন কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সই করার মাধ্যমে বাস্তবায়নের পথে জুলাই সনদ এগিয়ে গেলেও এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনো চূড়ান্ত হয়নি, যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ এখনো রয়েই গেছে। এ বিষয়টিই চূড়ান্ত করতে ফের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বুধবার (২২ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে কমিশন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক হয়। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এটি ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় বৈঠক। জুলাই সনদ পাস হওয়ার আগেও বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কমিশন বৈঠক করেছিল।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, আমরা মনে করি, রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য আমাদের যে চেষ্টা, সবার যে চেষ্টা, সে চেষ্টা একদিনে সাফল্য অর্জন করবে না। একটি দলিল কেবলমাত্র সেটা নিশ্চয়তা দেবে না। আমরা আশা করিকমিশন এই যে জাতীয় দলিল তৈরি হয়েছে, তার বাস্তবায়ন ঘটবে। দ্রুততার সাথে বাস্তবায়ন ঘটবে।
কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পাঁচজন বিশেষজ্ঞ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। আরেক বিশেষজ্ঞ বৈঠকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
এর আগে গত শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিতা সারা হয়।
সংলাপে থাকা ৩০টিও দল ও জোটের মধ্যে ২৫টি এই সনদে সই করে ঐকমত্য কমিশনের সংস্কার সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে। মতভিন্নতার কারণে পাঁচটি দল এখনো সনদে সই করেনি।
কমিশনের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে সরকারকে সুপারিশ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। নতুন করে কমিশনের মেয়াদ ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানোর পর কমিশন এ সময়ের মধ্যে সে সুপারিশ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে।
সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের এদিনের বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে সরাসরি উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন ও ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরিফ ভূইয়া ভার্চুয়ালি বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের বিভিন্ন সুপারিশ পর্যালোচনা করেন তারা। পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে আলোচনা হয়৷ এ বিষয়ে কমিশন বৃহস্পতিবার সকালে নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবে। তারপর বেলা ২টায় ফের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে।
বুধবারের বৈঠকে ছিলেন কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
এতে উল্লেখ করা হয়, সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নির্দেশিকা ২০১৯ (পরিমার্জিত সংস্করণ) ও সাইবার সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ এবং সাইবার স্পেসে সংঘটিত অপরাধ সনাক্তকরণ প্রতিরোধ, দমন ও উক্ত অপরাধের বিচার এবং আনুষাঙ্গিক বিষয়ে 'সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫' রয়েছে। উক্ত নির্দেশিকা ও অধ্যাদেশ অমান্য করা
৫ ঘণ্টা আগেএ কে এম আফতাব হোসেন প্রামাণিকের শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পিএসসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেম, কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ফেরদৌস আরফিনা ওসমান, কমিশন সচিবালয়ের সচিব আবদুর রহমান তরফদার এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
৫ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৯৭১ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট ৫৯ হাজার ৪৯২ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে