
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়ন আদেশের ওপর গণভোটের তফসিল ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, ‘এ তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অতিক্রম করল। ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ এখন যে নতুন পথে অগ্রসর হচ্ছে— এ নির্বাচন ও গণভোট সেই পথরেখাকে দৃঢ় করবে, গণমানুষের মতকে প্রাধান্য দেবে এবং নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি আরও সুসংহত করবে।’
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
এর আগে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট আয়োজনের তারিখ নির্ধারণ করে সন্ধ্যা ৬টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এই তফসিল ঘোষণা করেন।
নির্বাচন আয়োজনে ইসি নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, নির্বাচন কমিশন তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবে স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে ও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে। নির্বাচন ও গণভোটকে উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক ও সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।’
দেশের রাজনৈতিক দল, প্রার্থী, গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ ও সর্বোপরি দেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এই নির্বাচন ও গণভোটকে একটি জাতীয় ঐক্যের উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করুন। ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং গণতান্ত্রিক আচরণ আমাদের সামনের দিনগুলোকে আরও স্থিতিশীল করবে।
বাংলাদেশ নতুন ভবিষ্যতের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনাদের সবার সক্রিয় অংশগ্রহণ ও দায়িত্বশীল আচরণের মধ্য দিয়ে আমরা একটি আধুনিক, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণে সফল হব— এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের গণভোট নেওয়া হবে। এর মধ্যে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আগ্রহীরা ২৯ ডিসেম্বর (সোমবার) পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশন (ইসি) যাচাইবাছাই করবে ৩০ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) থেকে ৪ জানুয়ারি (রোববার) পর্যন্ত।
তফসিলে বলা হয়েছে, রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে ১১ জানুয়ারি (রোববার) পর্যন্ত আপিল দায়ের করা যাবে। কমিশনে দায়ের করা আপিল নিষ্পত্তির তারিখ ১২ জানুয়ারি (সোমবার) থেকে ১৮ জানুয়ারি (রোববার) পর্যন্ত। এরপর নির্বাচিত প্রার্থীরা ২০ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন। পরদিন ২১ জানুয়ারি (বুধবার) রিটার্নিং কর্মকর্তা চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ করবেন।
তফসিল ঘোষণার সময় সিইসি বলেন, নির্বাচনি প্রচার চলবে ২২ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) থেকে ভোটগ্রহণ শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত, তথা ১০ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট নেওয়া হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়ন আদেশের ওপর গণভোটের তফসিল ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, ‘এ তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অতিক্রম করল। ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ এখন যে নতুন পথে অগ্রসর হচ্ছে— এ নির্বাচন ও গণভোট সেই পথরেখাকে দৃঢ় করবে, গণমানুষের মতকে প্রাধান্য দেবে এবং নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি আরও সুসংহত করবে।’
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
এর আগে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট আয়োজনের তারিখ নির্ধারণ করে সন্ধ্যা ৬টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এই তফসিল ঘোষণা করেন।
নির্বাচন আয়োজনে ইসি নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, নির্বাচন কমিশন তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবে স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে ও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে। নির্বাচন ও গণভোটকে উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক ও সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।’
দেশের রাজনৈতিক দল, প্রার্থী, গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ ও সর্বোপরি দেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এই নির্বাচন ও গণভোটকে একটি জাতীয় ঐক্যের উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করুন। ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং গণতান্ত্রিক আচরণ আমাদের সামনের দিনগুলোকে আরও স্থিতিশীল করবে।
বাংলাদেশ নতুন ভবিষ্যতের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনাদের সবার সক্রিয় অংশগ্রহণ ও দায়িত্বশীল আচরণের মধ্য দিয়ে আমরা একটি আধুনিক, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণে সফল হব— এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের গণভোট নেওয়া হবে। এর মধ্যে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আগ্রহীরা ২৯ ডিসেম্বর (সোমবার) পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশন (ইসি) যাচাইবাছাই করবে ৩০ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) থেকে ৪ জানুয়ারি (রোববার) পর্যন্ত।
তফসিলে বলা হয়েছে, রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে ১১ জানুয়ারি (রোববার) পর্যন্ত আপিল দায়ের করা যাবে। কমিশনে দায়ের করা আপিল নিষ্পত্তির তারিখ ১২ জানুয়ারি (সোমবার) থেকে ১৮ জানুয়ারি (রোববার) পর্যন্ত। এরপর নির্বাচিত প্রার্থীরা ২০ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন। পরদিন ২১ জানুয়ারি (বুধবার) রিটার্নিং কর্মকর্তা চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ করবেন।
তফসিল ঘোষণার সময় সিইসি বলেন, নির্বাচনি প্রচার চলবে ২২ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) থেকে ভোটগ্রহণ শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত, তথা ১০ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট নেওয়া হবে।

এর আগে, গত ২৬ নভেম্বর আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিটটি দায়ের করা হয়। রিটে নির্বাচনে নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও ভোট করতে হবে নিজ দলের প্রতীকে-এ বিধান যুক্ত করে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) বাতিল চাওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
তিন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আসিফ নজরুলকে দেওয়া হয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আদিলুর রহমান খানকে। পদত্যাগের আগে এই দুটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন আসিফ মাহমুদ। এদিকে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নতুন করে পেয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্
৩ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিন ২৯ ডিসেম্বর, ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে যাচাই-বাছাই। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। আগামী ২১ জানুয়ারি প্রতীক বরাদ্দ শেষে ২২ জানুয়ারি থেকে প্রচার প্রচারণা শুরু করবেন প্রার্থীরা।
৪ ঘণ্টা আগে
আমরা এখন নির্বাচনের মোডে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, তফসিল ঘোষণার পরে কোনো ধরনের দাবি-দাওয়া, আন্দোলন নিয়ে রাস্তায় নামলে এই পুরো বিষয়টি খুব কঠোরভাবে দমন হবে। আমরা একটি ভালো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।
৪ ঘণ্টা আগে