
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই হবে টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) আগারগাঁওস্থ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি-প্রফেসর ইমেরিটাস ড. সুলতান আহমেদ চৌধুরী ট্যালেন্ট নার্চার ফান্ড বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আজকের এই আয়োজন দেশের বিজ্ঞানচর্চা ও গবেষণার ধারাবাহিক অগ্রযাত্রার এক গৌরবোজ্জ্বল উদযাপন। আমাদের তরুণ প্রজন্মের হাতে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের বিজ্ঞানচর্চার আলোকশিখা জ্বলবে।’
তিনি বলেন, ড. সুলতান আহমেদ চৌধুরী চিকিৎসা-বিজ্ঞান ও শিক্ষাক্ষেত্রের উজ্জ্বল নক্ষত্র। তার মানবিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গি তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য চিরন্তন অনুপ্রেরণা।
অধ্যাপক ড. আবরার বলেন, বর্তমান বিশ্বের প্রতিযোগিতা হচ্ছে জ্ঞান ও প্রযুক্তির। কৃষি, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং জলবায়ু অভিযোজনের মত খাতে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতি গ্রহণ করে প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার বিজ্ঞান ও উদ্ভাবননির্ভর উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়নে কাজ করছে। সেই লক্ষ্যে তরুণ গবেষকদের বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা ও উদ্ভাবনের প্রতি আগ্রহী করে তোলা জরুরি।
তরুণ বৃত্তিপ্রাপ্তদের উদ্দেশে উপদেষ্টা বলেন, এই বৃত্তি শুধু পুরস্কার নয়-এটি এক প্রজন্মে বিনিয়োগ, যারা আগামী দিনের বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে। তোমরা ব্যক্তিগত সাফল্যের প্রতীক নও, দেশের বৈজ্ঞানিক ভবিষ্যতের আশার প্রতীক।
তিনি বলেন, প্রতিভা বিকাশের জন্য এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে হবে যেখানে স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও শিল্পখাত একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। বিজ্ঞান পরীক্ষাগারের বিষয় নয়; সমাজ পরিবর্তনের শক্তি ও মানবকল্যাণের পথও।
অনুষ্ঠানের নির্বাচিত ২শ’ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর হাতে সনদ ও সম্মাননা তুলে দেন এবং তাদের ভবিষ্যৎ গবেষণা কার্যক্রমে সাফল্য কামনা করেন শিক্ষা উপদেষ্টা।
বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি ড. জহুরুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রফেসর ইমেরিটাস ড. সুলতান আহমেদ চৌধুরী ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মিসেস জাকিয়া রউফ চৌধুরী।

বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই হবে টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) আগারগাঁওস্থ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি-প্রফেসর ইমেরিটাস ড. সুলতান আহমেদ চৌধুরী ট্যালেন্ট নার্চার ফান্ড বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আজকের এই আয়োজন দেশের বিজ্ঞানচর্চা ও গবেষণার ধারাবাহিক অগ্রযাত্রার এক গৌরবোজ্জ্বল উদযাপন। আমাদের তরুণ প্রজন্মের হাতে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের বিজ্ঞানচর্চার আলোকশিখা জ্বলবে।’
তিনি বলেন, ড. সুলতান আহমেদ চৌধুরী চিকিৎসা-বিজ্ঞান ও শিক্ষাক্ষেত্রের উজ্জ্বল নক্ষত্র। তার মানবিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গি তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য চিরন্তন অনুপ্রেরণা।
অধ্যাপক ড. আবরার বলেন, বর্তমান বিশ্বের প্রতিযোগিতা হচ্ছে জ্ঞান ও প্রযুক্তির। কৃষি, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং জলবায়ু অভিযোজনের মত খাতে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতি গ্রহণ করে প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার বিজ্ঞান ও উদ্ভাবননির্ভর উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়নে কাজ করছে। সেই লক্ষ্যে তরুণ গবেষকদের বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা ও উদ্ভাবনের প্রতি আগ্রহী করে তোলা জরুরি।
তরুণ বৃত্তিপ্রাপ্তদের উদ্দেশে উপদেষ্টা বলেন, এই বৃত্তি শুধু পুরস্কার নয়-এটি এক প্রজন্মে বিনিয়োগ, যারা আগামী দিনের বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে। তোমরা ব্যক্তিগত সাফল্যের প্রতীক নও, দেশের বৈজ্ঞানিক ভবিষ্যতের আশার প্রতীক।
তিনি বলেন, প্রতিভা বিকাশের জন্য এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে হবে যেখানে স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও শিল্পখাত একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। বিজ্ঞান পরীক্ষাগারের বিষয় নয়; সমাজ পরিবর্তনের শক্তি ও মানবকল্যাণের পথও।
অনুষ্ঠানের নির্বাচিত ২শ’ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর হাতে সনদ ও সম্মাননা তুলে দেন এবং তাদের ভবিষ্যৎ গবেষণা কার্যক্রমে সাফল্য কামনা করেন শিক্ষা উপদেষ্টা।
বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি ড. জহুরুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রফেসর ইমেরিটাস ড. সুলতান আহমেদ চৌধুরী ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মিসেস জাকিয়া রউফ চৌধুরী।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত। বিশেষ করে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে।
৮ ঘণ্টা আগে
সোমবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত রায়কে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, নির্বাসনে থাকা হাসিনার রায় ভারত ‘নজরে নিয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
তারা বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে রায় ঘোষণা করেছে তা প্রহসনমূলক ও অগ্রহণযোগ্য। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বর্তমানে ক্যাঙারু কোর্টের রূপ পরিগ্রহ করেছে। এখন এই আদালত স্বৈরাচারী, পক্ষপাতদুষ্ট এবং ন্যায়
৮ ঘণ্টা আগে
এই মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এস এইচ তামিম শুনানি করেন। এছাড়া শুনানিতে প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ, শাইখ মাহদি, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্য প্রসিকিউটরা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে শুন
৮ ঘণ্টা আগে