প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
যুক্তরাষ্ট্র কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেয় না, বরং একটি অবাধ-সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের জনপ্রতিনিধি বেছে নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয় বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তথা ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন।
তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি বা নির্বাচনি ফলাফলের পক্ষে বা বিপক্ষে নই। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করি তাদের লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য। আমাদের একমাত্র আগ্রহ হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ যেন একটি স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বাংলাদেশে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ জানান তিনি।
এ দিন দুপুর ২টা ২০ মিনিট প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কক্ষে প্রবেশ করেন জ্যাকবসন। সঙ্গে ছিলেন মার্কিন দূতাবাসের আরও দুই প্রতিনিধি। তবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সিইসি ছাড়া অন্য কাউকে বৈঠকে রাখা হয়নি।
জ্যাকবসন বলেন, ‘আমরা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন করি। তারা আগামী বছরের শুরুতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের একটি রোডম্যাপ তৈরি করেছে।’
‘আমরা আশাবাদী, সেই নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। এর মাধ্যমে একটি সফল গণতান্ত্রিক সরকারের জন্ম হবে, যা বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে,’— বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত।
মার্কিন এই কূটনীতিক জানান, আজকের (সোমবার) বৈঠক মূলত নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি ও দিকনির্দেশনা সম্পর্কে জানাবোঝার জন্য অনুষ্ঠিত হয়েছে। সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি এসব প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে এসেছিলেন।
জ্যাকবসন বলেন, ‘বাইরে নানা ধরনের গুজব ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণে সঠিক তথ্য জানতে আমরা সরাসরি এসেছি।’
নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক না কেন, সেটি একান্তই বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত বলেও মন্তব্য করেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন। বলেন, ‘আমরা চাই, বাংলাদেশের জনগণ যেন সফলভাবে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। আগামী নির্বাচনে জনগণের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হবে বলেই আমরা আশা করি।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতার ওপরও তিনি আস্থা প্রকাশ করেন।
যুক্তরাষ্ট্র কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো অবস্থান নেয় না, বরং একটি অবাধ-সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের জনপ্রতিনিধি বেছে নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয় বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তথা ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন।
তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি বা নির্বাচনি ফলাফলের পক্ষে বা বিপক্ষে নই। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করি তাদের লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য। আমাদের একমাত্র আগ্রহ হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ যেন একটি স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বাংলাদেশে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ জানান তিনি।
এ দিন দুপুর ২টা ২০ মিনিট প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কক্ষে প্রবেশ করেন জ্যাকবসন। সঙ্গে ছিলেন মার্কিন দূতাবাসের আরও দুই প্রতিনিধি। তবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সিইসি ছাড়া অন্য কাউকে বৈঠকে রাখা হয়নি।
জ্যাকবসন বলেন, ‘আমরা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন করি। তারা আগামী বছরের শুরুতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের একটি রোডম্যাপ তৈরি করেছে।’
‘আমরা আশাবাদী, সেই নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। এর মাধ্যমে একটি সফল গণতান্ত্রিক সরকারের জন্ম হবে, যা বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে,’— বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত।
মার্কিন এই কূটনীতিক জানান, আজকের (সোমবার) বৈঠক মূলত নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি ও দিকনির্দেশনা সম্পর্কে জানাবোঝার জন্য অনুষ্ঠিত হয়েছে। সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি এসব প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে এসেছিলেন।
জ্যাকবসন বলেন, ‘বাইরে নানা ধরনের গুজব ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণে সঠিক তথ্য জানতে আমরা সরাসরি এসেছি।’
নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক না কেন, সেটি একান্তই বাংলাদেশের জনগণের সিদ্ধান্ত বলেও মন্তব্য করেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন। বলেন, ‘আমরা চাই, বাংলাদেশের জনগণ যেন সফলভাবে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। আগামী নির্বাচনে জনগণের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হবে বলেই আমরা আশা করি।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতার ওপরও তিনি আস্থা প্রকাশ করেন।
ডিবি সূত্র জানায় যায়, মঙ্গলবার বিকেল থেকে বুধবার দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
১৭ ঘণ্টা আগেএর আগে নির্বাচন উপলক্ষে ৭ তারিখ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত ক্লাস ও পরীক্ষা ছুটি ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। পরে প্রার্থীদের আপত্তির পরিপ্রেক্ষিতে ৭ তারিখের ছুটি বাতিল করে কমিশন।
১৭ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সংশোধনীতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার তালিকায় সশস্ত্র বাহিনী যুক্ত করা হয়েছে। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ভোটকেন্দ্র স্থাপন করবেন। আদালত কর্তৃক যারা ফেরারি ঘোষিত হবেন, তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। লাভজনক পদে যারা আছেন বলে গণ্য হবেন এবং যারা সরকারি ৫০ শতাংশ বা তার বেশি
১৮ ঘণ্টা আগেআবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, সেপ্টেম্বর মাসে দেশে বিচ্ছিন্নভাবে এক থেকে দুটি মৃদু তাপপ্রবাহ (৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বয়ে যেতে পারে। এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা সামান্য বেশি থাকতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে