প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয় থেকে কাউকে কল দিই না, কাউকে বাধ্যও করি না কোনো কিছু প্রচার বা লিখার ক্ষেত্রে। তবে গত ৬ মাসে অনেকগুলো হাউস গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও ঐক্যকে ভণ্ডুল করতে কাজ করছে।’
রবিবার বিকেল ৪টায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক ও তাদের পরিবার এবং আহত সাহসী সাংবাদিকদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা দেন।
তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও বেতন ভাতা নিশ্চিতে কাজ করা হবে। একই সঙ্গে গণমাধ্যমের মালিকানার সঙ্গে সাংবাদিকদের যুক্ত করারও পরিকল্পনা আছে।’ এ ছাড়া গণমাধ্যমের জন্য সম্প্রচার নীতিমালা তৈরির আশ্বাস দেন তিনি।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, কারফিউয়ের সময়ে সাংবাদিকতা খুবই একপাক্ষিক হয়েছিল। বিটিভি আর আগুনসন্ত্রাস দেখাতেই ব্যস্ত ছিল টিভি চ্যানেলগুলো। তবে সে ক্ষেত্রে বেশ কিছু পত্রিকা ভালো কাজ করেছেন, সত্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এ সময় দেশের গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল ও জবাবদিহিমূলক ভূমিকা পালন করারও তাগিদ দেন তিনি।
সাংবাদিকদের কল্যাণে সরকার কাজ করছে জানিয়ে উপদেষ্টা আরো বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে নবম ওয়েজ বোর্ড কার্যকর ও সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়নসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কাজ করছে সরকার। পাশাপাশি সাংবাদিকদের চাইলেই চাকরিচ্যুত করাকে কিভাবে রোধ করা যায়, সে বিষয় নিয়ে আমরা কাজ চলছে।
যেসব হাউস সাংবাদিকদের বেতন দেয় না তাদের নিয়ে কী করা যায় সেই বিষয়টি দেখবেন বলে জানান তথ্য উপদেষ্টা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘জীবন বাজি দেখে সাংবাদিকরা জুলাই আন্দোলনের সময় সংবাদ সংগ্রহ করেছেন। অথচ তাদের সুরক্ষার জন্য কোনো সরঞ্জামাদি ছিল না। তাই সাংবাদিক সুরক্ষার কথা সবার আগে চিন্তা করতে হবে।’
সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করছে বলেও জানান তিনি। অনুষ্ঠানে নিহত সাংবাদিকদের পরিবারকে ১ লাখ টাকা এবং আহতদের ২৫ হাজার টাকা করে মোট ১৯৭ জনকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয় থেকে কাউকে কল দিই না, কাউকে বাধ্যও করি না কোনো কিছু প্রচার বা লিখার ক্ষেত্রে। তবে গত ৬ মাসে অনেকগুলো হাউস গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও ঐক্যকে ভণ্ডুল করতে কাজ করছে।’
রবিবার বিকেল ৪টায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ সাংবাদিক ও তাদের পরিবার এবং আহত সাহসী সাংবাদিকদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা দেন।
তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও বেতন ভাতা নিশ্চিতে কাজ করা হবে। একই সঙ্গে গণমাধ্যমের মালিকানার সঙ্গে সাংবাদিকদের যুক্ত করারও পরিকল্পনা আছে।’ এ ছাড়া গণমাধ্যমের জন্য সম্প্রচার নীতিমালা তৈরির আশ্বাস দেন তিনি।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, কারফিউয়ের সময়ে সাংবাদিকতা খুবই একপাক্ষিক হয়েছিল। বিটিভি আর আগুনসন্ত্রাস দেখাতেই ব্যস্ত ছিল টিভি চ্যানেলগুলো। তবে সে ক্ষেত্রে বেশ কিছু পত্রিকা ভালো কাজ করেছেন, সত্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এ সময় দেশের গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল ও জবাবদিহিমূলক ভূমিকা পালন করারও তাগিদ দেন তিনি।
সাংবাদিকদের কল্যাণে সরকার কাজ করছে জানিয়ে উপদেষ্টা আরো বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে নবম ওয়েজ বোর্ড কার্যকর ও সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়নসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কাজ করছে সরকার। পাশাপাশি সাংবাদিকদের চাইলেই চাকরিচ্যুত করাকে কিভাবে রোধ করা যায়, সে বিষয় নিয়ে আমরা কাজ চলছে।
যেসব হাউস সাংবাদিকদের বেতন দেয় না তাদের নিয়ে কী করা যায় সেই বিষয়টি দেখবেন বলে জানান তথ্য উপদেষ্টা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘জীবন বাজি দেখে সাংবাদিকরা জুলাই আন্দোলনের সময় সংবাদ সংগ্রহ করেছেন। অথচ তাদের সুরক্ষার জন্য কোনো সরঞ্জামাদি ছিল না। তাই সাংবাদিক সুরক্ষার কথা সবার আগে চিন্তা করতে হবে।’
সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করছে বলেও জানান তিনি। অনুষ্ঠানে নিহত সাংবাদিকদের পরিবারকে ১ লাখ টাকা এবং আহতদের ২৫ হাজার টাকা করে মোট ১৯৭ জনকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা বলেছিলাম আমাদের ছয় দফা দাবি মানা না হলে বিশ্ববিদ্যালয় লকডাউন এবং ব্ল্যাকআউট করে দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা সব কিছুই বন্ধ। ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে চালু প্রতিটি ব্যাংক ও আর্থিক লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানও বন্ধ থাকবে।
২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা বলেন, এ ধরনের পরিস্থিতি কারও কাম্য নয়-ছাত্র, শিক্ষক বা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কেউই তা চান না। আমাদের পক্ষ থেকে দ্রুত সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও স্থানীয়রা সহযোগিতা করছে। আমার বিশ্বাস, সমস্যার সমাধান খুব দ্রুতই হয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে বলা হয়, হাইকোর্টে এক নারী প্রার্থীর রিট ঘিরে সেই প্রার্থীকে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষার্থী ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে গণধর্ষণের হুমকি দিয়েছে বলে জানা গেছে। হুমকিদাতা আলী হুসেনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়।
২ ঘণ্টা আগে