প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসায় রক্তের হাহাকার দেখা দিয়েছে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। বিশেষ করে নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের চাহিদা বেড়েছে। এ অবস্থায় নেগেটিভ গ্রুপের রক্তদাতাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে আসার অনুরোধ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সোমবার (২১ জুলাই) জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে শতাধিক রোগীর শরীরে অপারেশন ও চিকিৎসার জন্য রক্ত প্রয়োজন হচ্ছে। অথচ পর্যাপ্ত রক্ত মজুত নেই। বিশেষ করে বি নেগেটিভ, ও নেগেটিভ, এবি নেগেটিভ এবং এ নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।
হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা বারবার মাইকিং করে বলছেন, যারা রক্ত দেবেন, দয়া করে বার্ন ইউনিটের ৮ম তলায় চলে যান। নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত এখন খুব বেশি প্রয়োজন।
আনসার সদস্য রেজাউল করিম বলেন, আহতদের চিকিৎসায় ডোনাররা সাড়া দিচ্ছেন। তবে আমাদের কাছে ভেতর থেকে নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের ডোনারদের চাওয়া হচ্ছে। আমরাও মাইকে তাদের বিষয়ে বলছি। এখানে যাদের নেগেটিভ গ্রুপের ব্লাড আছে তারা ওপরে দ্রুত চলে যান।
ডোনার নিক্সন বলেন, আমি বি পজিটিভ গ্রুপের রক্ত দিতে যাই, কিন্তু সেখানে এবি পজিটিভ, এবি নেগেটিভ এবং ও নেগেটিভসহ সব নেগেটিভ গ্রুপের ব্লাডের সংকট দেখেছি।
হাসপাতালের এক চিকিৎসক বলেন, বাচ্চা, নারী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। তাদের বারবার রক্ত দিতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের ব্লাড ব্যাংকে নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত প্রায় শেষ।
দগ্ধদের স্বজনরাও ছুটে যাচ্ছেন রক্ত দিতে। এক স্বজন বলেন, আমার রক্তের গ্রুপ মেলে না, আমি চাইলেও দিতে পারছি না। সবাইকে অনুরোধ করছি, যাদের নেগেটিভ গ্রুপ, দয়া করে এগিয়ে আসুন।
এ অবস্থায় সামাজিক সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবীদের দ্রুত রক্তদানে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ।
রক্ত দিতে ইচ্ছুকরা সরাসরি বার্ন ইনস্টিটিউটের ৮ম তলায় যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের হেল্প ডেস্কে নাম লেখাতে পারবেন।
উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসায় রক্তের হাহাকার দেখা দিয়েছে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। বিশেষ করে নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের চাহিদা বেড়েছে। এ অবস্থায় নেগেটিভ গ্রুপের রক্তদাতাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে আসার অনুরোধ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সোমবার (২১ জুলাই) জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে শতাধিক রোগীর শরীরে অপারেশন ও চিকিৎসার জন্য রক্ত প্রয়োজন হচ্ছে। অথচ পর্যাপ্ত রক্ত মজুত নেই। বিশেষ করে বি নেগেটিভ, ও নেগেটিভ, এবি নেগেটিভ এবং এ নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।
হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা বারবার মাইকিং করে বলছেন, যারা রক্ত দেবেন, দয়া করে বার্ন ইউনিটের ৮ম তলায় চলে যান। নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত এখন খুব বেশি প্রয়োজন।
আনসার সদস্য রেজাউল করিম বলেন, আহতদের চিকিৎসায় ডোনাররা সাড়া দিচ্ছেন। তবে আমাদের কাছে ভেতর থেকে নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের ডোনারদের চাওয়া হচ্ছে। আমরাও মাইকে তাদের বিষয়ে বলছি। এখানে যাদের নেগেটিভ গ্রুপের ব্লাড আছে তারা ওপরে দ্রুত চলে যান।
ডোনার নিক্সন বলেন, আমি বি পজিটিভ গ্রুপের রক্ত দিতে যাই, কিন্তু সেখানে এবি পজিটিভ, এবি নেগেটিভ এবং ও নেগেটিভসহ সব নেগেটিভ গ্রুপের ব্লাডের সংকট দেখেছি।
হাসপাতালের এক চিকিৎসক বলেন, বাচ্চা, নারী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। তাদের বারবার রক্ত দিতে হচ্ছে। কিন্তু আমাদের ব্লাড ব্যাংকে নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত প্রায় শেষ।
দগ্ধদের স্বজনরাও ছুটে যাচ্ছেন রক্ত দিতে। এক স্বজন বলেন, আমার রক্তের গ্রুপ মেলে না, আমি চাইলেও দিতে পারছি না। সবাইকে অনুরোধ করছি, যাদের নেগেটিভ গ্রুপ, দয়া করে এগিয়ে আসুন।
এ অবস্থায় সামাজিক সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবীদের দ্রুত রক্তদানে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ।
রক্ত দিতে ইচ্ছুকরা সরাসরি বার্ন ইনস্টিটিউটের ৮ম তলায় যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের হেল্প ডেস্কে নাম লেখাতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৪৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৩ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৮০ জন, খুলনা বিভাগে (
৩ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর যোগদানপত্র দাখিল করতে বলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমানের বাড়ির সামনে একটি মব সৃষ্টি হয়েছিল, যখন সেনাবাহিনী মেসেজ পেয়েছে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইউনিট উপস্থিত হয়ে মব নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ ব্যাপারে আপনারা নিশ্চিত থাকতে পারেন সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতির আরও উন্নতি হবে ইনশাআল্লাহ।
৩ ঘণ্টা আগেআবিদুল ইসলাম আরও বলেন, “ঝড়-বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, আগামীকাল (সোমবার) ব্যালটের মাধ্যমেই শিক্ষার্থীরা জবাব দেবে। হয়তো আমরা আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারব না, কিন্তু শিক্ষার্থীরাই ব্যালটের মাধ্যমে আমাদের কণ্ঠস্বর হবে।”
৫ ঘণ্টা আগে