প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের বৈঠকে ১২তম দিনে জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিষয়ে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। সিদ্ধান্ত হয়েছে, জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষরের পরিবর্তে মন্ত্রিসভার অনুমোদনের বিধান যুক্ত করা। মন্ত্রীসভার বৈঠকে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বা নেত্রী বা তার অনুপস্থিতিতে বিরোধীদলীয় উপনেতা উপস্থিত থাকবেন।
এর আগের দিনের আলোচনায় জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিধান সংশোধন ও জরুরি অবস্থাকে রাজনৈতিক অপব্যবহার না করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছিলো।
এর আগে, জরুরি অবস্থা নিয়ে গত ৭ ও ১০ জুলাই আলোচনা হয়।
রোববার দুপুরে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আলোচনার বিরতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেছেন, এখন থেকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য মন্ত্রীসভার বৈঠকে পরামর্শ করতে হবে যেখানে প্রধান বিরোধী দলীয় নেতা অথবা তার পরিবর্তে বিরোধী দলীয় উপনেতা থাকবেন। সে পরামর্শ অনুসারে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন।
বিদ্যমান সংবিধানের '১৪১ এর ক এর ১ ধারা মতে রাষ্ট্রপতির নিকট যদি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয় যে, এমন জরুরি-অবস্থা বিদ্যমান রয়েছে, যা যুদ্ধ বা বহিরাক্রমণ বা অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহের দ্বারা বাংলাদেশ বা উহার যে কোনো অংশের নিরাপত্তার বা অর্থনৈতিক জীবন বিপদের সম্মুখীন, তাহা হলে তিনি অনধিক নব্বই দিনের জন্য জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করিতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, অনুরূপ ঘোষণার বৈধতার জন্য ঘোষণার পূর্বেই মন্ত্রীসভার লিখিত অনুমোদনের প্রয়োজন হবে।'
বর্তমান সংবিধানে ১২০ দিনের কথা বলা আছে। একই সঙ্গে জরুরি অবস্থা ঘোষণার বৈধতার জন্য ঘোষণার পূর্বেই প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন হবে।
আলোচনার মাঝে জরুরি অবস্থা নিয়ে মন্ত্রীসভার বৈঠকে বিরোধীদলীয় নেতা বা নেত্রীর উপস্থিতি নিশ্চিতের প্রস্তাব করেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। এ প্রস্তাবে সমর্থন জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।
পরে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন বিরোধী দলীয় নেতা না থাকলে কে উপস্থিত থাকবেন তা নিয়ে কথা বলেন। তিনি সে সুযোগ রাখার প্রস্তাব করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার জানান, বিরোধীদলীয় উপনেতাও মন্ত্রী পদমর্যাদার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের বৈঠকে ১২তম দিনে জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিষয়ে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। সিদ্ধান্ত হয়েছে, জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষরের পরিবর্তে মন্ত্রিসভার অনুমোদনের বিধান যুক্ত করা। মন্ত্রীসভার বৈঠকে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বা নেত্রী বা তার অনুপস্থিতিতে বিরোধীদলীয় উপনেতা উপস্থিত থাকবেন।
এর আগের দিনের আলোচনায় জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিধান সংশোধন ও জরুরি অবস্থাকে রাজনৈতিক অপব্যবহার না করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছিলো।
এর আগে, জরুরি অবস্থা নিয়ে গত ৭ ও ১০ জুলাই আলোচনা হয়।
রোববার দুপুরে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আলোচনার বিরতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেছেন, এখন থেকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য মন্ত্রীসভার বৈঠকে পরামর্শ করতে হবে যেখানে প্রধান বিরোধী দলীয় নেতা অথবা তার পরিবর্তে বিরোধী দলীয় উপনেতা থাকবেন। সে পরামর্শ অনুসারে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন।
বিদ্যমান সংবিধানের '১৪১ এর ক এর ১ ধারা মতে রাষ্ট্রপতির নিকট যদি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয় যে, এমন জরুরি-অবস্থা বিদ্যমান রয়েছে, যা যুদ্ধ বা বহিরাক্রমণ বা অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহের দ্বারা বাংলাদেশ বা উহার যে কোনো অংশের নিরাপত্তার বা অর্থনৈতিক জীবন বিপদের সম্মুখীন, তাহা হলে তিনি অনধিক নব্বই দিনের জন্য জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করিতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, অনুরূপ ঘোষণার বৈধতার জন্য ঘোষণার পূর্বেই মন্ত্রীসভার লিখিত অনুমোদনের প্রয়োজন হবে।'
বর্তমান সংবিধানে ১২০ দিনের কথা বলা আছে। একই সঙ্গে জরুরি অবস্থা ঘোষণার বৈধতার জন্য ঘোষণার পূর্বেই প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন হবে।
আলোচনার মাঝে জরুরি অবস্থা নিয়ে মন্ত্রীসভার বৈঠকে বিরোধীদলীয় নেতা বা নেত্রীর উপস্থিতি নিশ্চিতের প্রস্তাব করেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। এ প্রস্তাবে সমর্থন জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।
পরে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন বিরোধী দলীয় নেতা না থাকলে কে উপস্থিত থাকবেন তা নিয়ে কথা বলেন। তিনি সে সুযোগ রাখার প্রস্তাব করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার জানান, বিরোধীদলীয় উপনেতাও মন্ত্রী পদমর্যাদার।
শামসুন্নাহার হলের প্রার্থীদের দাবি, ভিপি পদপ্রার্থী আবিদুলের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এ কেন্দ্রে কোনো ভোট কারচুপি হয়নি। তারা শুরু থেকেই কেন্দ্রের আশপাশেই অবস্থান করছেন। এখন হঠাৎ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে বলছেন যে এখানে কারচুপি হচ্ছে। তারা মিথ্যা অভিযোগ এনে নির্বাচনকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেতার শরীরে একটি অস্ত্রোপচারও করা হয়েছে। তিনি এখন আগের চেয়ে ভালো আছেন। কামাল হোসেন সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান মিজানুর রহমান।
১৭ ঘণ্টা আগেভোটগ্রহণ শুরুর পর সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ভোট দিতে আসেন ভোটাররা। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে প্রায় সব প্যানেলের প্রার্থীদের পাল্টাপাল্টি নানা অভিযোগ বাড়তে থাকে। একজন পোলিং অফিসারকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আউট অফ কান্ট্রি ভোটিংয়ের ব্যাপারে আমরা দুটি প্ল্যাটফর্ম করছি। একটা হচ্ছে যে প্রবাসে বাংলাদেশি যারা আছেন এনআইডিধারী তারা নিবন্ধন করবেন। আরেকটা হচ্ছে দেশের অভ্যন্তরে যারা আছেন যারা নির্বাচনী কাজের সংশ্লিষ্টতার সাথে জড়িত বা আইনি হেফাজাতে আছেন, এই ক্যাটাগরির জন্য ইনকান্ট্রি প
১৮ ঘণ্টা আগে