বাসস
সাবেক সংসদ সদস্য ভোলা-২ আসনের আলী আজম মুকুল ও তার স্ত্রী ন্যাশনাল ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার জাহানারা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত মিডিয়া বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
অনুসন্ধান টিমের নেতৃত্বে ছিলেন উপ-পরিচালক মানসী বিশ্বাস। দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক পিয়াস পাল এবং উপ-সহকারী পরিচালক রোমান উদ্দিন।
প্রথম মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, সাবেক সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুলের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৯২ লাখ ৩৪ হাজার ৫৩১ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, তার বৈধ উৎস থেকে আয় ৫ কোটি ১৬ লাখ ২৭ হাজার ৪৭৭ টাকা হলেও প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮ কোটি ৮ লাখ ৬২ হাজার ৮ টাকা।
এছাড়া তিনি নিজ ও প্রতিষ্ঠানের নামে ৩৭টি ব্যাংক হিসাবে সর্বমোট ৫৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৪ হাজার ৫৮১ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন পাওয়া গেছে।
এদিকে আরেকটি মামলায়, আলী আজম মুকুলের স্ত্রী ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ঢাকার মহাখালী শাখার সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার জাহানারা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে যে তিনি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৬ কোটি ৭১ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানে তার বৈধ উৎস থেকে আয় ছিল ১ কোটি ৮৯ লাখ ৭ হাজার ৭৫ টাকা, তবে প্রাপ্ত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ২ লাখ ৪৭ হাজার ৬৪২ টাকা। এছাড়া তার নামে থাকা ৩৯টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৬৬ কোটি ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে।
দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় তাদের বিরুদ্ধে এ দুটি মামলা দায়েরের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সাবেক সংসদ সদস্য ভোলা-২ আসনের আলী আজম মুকুল ও তার স্ত্রী ন্যাশনাল ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার জাহানারা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত মিডিয়া বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
অনুসন্ধান টিমের নেতৃত্বে ছিলেন উপ-পরিচালক মানসী বিশ্বাস। দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক পিয়াস পাল এবং উপ-সহকারী পরিচালক রোমান উদ্দিন।
প্রথম মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, সাবেক সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুলের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৯২ লাখ ৩৪ হাজার ৫৩১ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, তার বৈধ উৎস থেকে আয় ৫ কোটি ১৬ লাখ ২৭ হাজার ৪৭৭ টাকা হলেও প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮ কোটি ৮ লাখ ৬২ হাজার ৮ টাকা।
এছাড়া তিনি নিজ ও প্রতিষ্ঠানের নামে ৩৭টি ব্যাংক হিসাবে সর্বমোট ৫৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৪ হাজার ৫৮১ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন পাওয়া গেছে।
এদিকে আরেকটি মামলায়, আলী আজম মুকুলের স্ত্রী ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ঢাকার মহাখালী শাখার সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার জাহানারা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে যে তিনি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৬ কোটি ৭১ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানে তার বৈধ উৎস থেকে আয় ছিল ১ কোটি ৮৯ লাখ ৭ হাজার ৭৫ টাকা, তবে প্রাপ্ত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ২ লাখ ৪৭ হাজার ৬৪২ টাকা। এছাড়া তার নামে থাকা ৩৯টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৬৬ কোটি ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে।
দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় তাদের বিরুদ্ধে এ দুটি মামলা দায়েরের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সোমবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “যারা কোটি কোটি ডলার বিদেশে নিয়ে গেছেন এবং দেশ ত্যাগ করেছেন, তারা বিদেশ থেকে সুপরিকল্পিতভাবে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।”
৬ ঘণ্টা আগে