
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা ও সিরাজগঞ্জে ডিবি পুলিশের হেফাজতে দুই নাগরিকের মৃত্যুর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি বলেছে, রাষ্ট্রীয় হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাংবিধানিক দায়িত্ব, অথচ বারবার এমন মৃত্যুর ঘটনা প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ও জবাবদিহির অভাবকেই স্পষ্ট করছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের বরাত দিয়ে আসক জানায়, নিহতরা হলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে থাকা মুক্তার হোসেন এবং সিরাজগঞ্জ জেলা ডিবি হেফাজতে থাকা শাহাদত হোসেন। এই দুই মৃত্যুকে “গুরুতর উদ্বেগজনক” আখ্যা দিয়ে সংস্থাটি বলেছে, রাষ্ট্রীয় হেফাজতে কারও মৃত্যু শুধু মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়, সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতার অধিকারেরও সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
আসকের মতে, রাষ্ট্রের হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলো পুলিশের আইনগত ও নৈতিক বাধ্যবাধকতা। এ ধরনের মৃত্যু বাংলাদেশ যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ ও মানদণ্ডে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার সাথেও সাংঘর্ষিক।
সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন থানায়, র্যাব, পিবিআই ও ডিবি পুলিশের হেফাজতে কমপক্ষে ১৫ জন নাগরিকের মৃত্যু ঘটেছে। আসক বলছে, সংখ্যাটি শুধুই পরিসংখ্যান নয়—এটি হেফাজতে নিরাপত্তা ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থার গভীর সঙ্কটকে সামনে নিয়ে আসে।
সংস্থাটি মনে করে, হেফাজতে মৃত্যুর প্রতিটি ঘটনাকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ এবং বিচার বিভাগীয় তদন্তের আওতায় আনতে হবে। বিবৃতিতে বলা হয়, দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার নিশ্চয়তা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব, যা কোনোভাবেই উপেক্ষিত থাকতে পারে না।”
পাশাপাশি ভুক্তভোগী পরিবারের নিরাপত্তা, ন্যায়বিচারের অধিকার ও আইনগত সহায়তা নিশ্চিতের ওপর জোর দেয় আসক।
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা তদন্তের ক্ষেত্রে পুলিশ বা প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ তদন্ত পদ্ধতি দীর্ঘদিন ধরেই প্রশ্নবিদ্ধ। তারা মনে করেন, বিচার বিভাগীয় তদন্ত চালু হলে সত্য উদঘাটন, দায় নিরূপণ ও ভুক্তভোগীর প্রতি রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা সহজ হবে।

ঢাকা ও সিরাজগঞ্জে ডিবি পুলিশের হেফাজতে দুই নাগরিকের মৃত্যুর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি বলেছে, রাষ্ট্রীয় হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাংবিধানিক দায়িত্ব, অথচ বারবার এমন মৃত্যুর ঘটনা প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ও জবাবদিহির অভাবকেই স্পষ্ট করছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের বরাত দিয়ে আসক জানায়, নিহতরা হলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে থাকা মুক্তার হোসেন এবং সিরাজগঞ্জ জেলা ডিবি হেফাজতে থাকা শাহাদত হোসেন। এই দুই মৃত্যুকে “গুরুতর উদ্বেগজনক” আখ্যা দিয়ে সংস্থাটি বলেছে, রাষ্ট্রীয় হেফাজতে কারও মৃত্যু শুধু মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়, সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতার অধিকারেরও সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
আসকের মতে, রাষ্ট্রের হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলো পুলিশের আইনগত ও নৈতিক বাধ্যবাধকতা। এ ধরনের মৃত্যু বাংলাদেশ যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ ও মানদণ্ডে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার সাথেও সাংঘর্ষিক।
সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন থানায়, র্যাব, পিবিআই ও ডিবি পুলিশের হেফাজতে কমপক্ষে ১৫ জন নাগরিকের মৃত্যু ঘটেছে। আসক বলছে, সংখ্যাটি শুধুই পরিসংখ্যান নয়—এটি হেফাজতে নিরাপত্তা ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থার গভীর সঙ্কটকে সামনে নিয়ে আসে।
সংস্থাটি মনে করে, হেফাজতে মৃত্যুর প্রতিটি ঘটনাকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ এবং বিচার বিভাগীয় তদন্তের আওতায় আনতে হবে। বিবৃতিতে বলা হয়, দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার নিশ্চয়তা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব, যা কোনোভাবেই উপেক্ষিত থাকতে পারে না।”
পাশাপাশি ভুক্তভোগী পরিবারের নিরাপত্তা, ন্যায়বিচারের অধিকার ও আইনগত সহায়তা নিশ্চিতের ওপর জোর দেয় আসক।
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা তদন্তের ক্ষেত্রে পুলিশ বা প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ তদন্ত পদ্ধতি দীর্ঘদিন ধরেই প্রশ্নবিদ্ধ। তারা মনে করেন, বিচার বিভাগীয় তদন্ত চালু হলে সত্য উদঘাটন, দায় নিরূপণ ও ভুক্তভোগীর প্রতি রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা সহজ হবে।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী স্বৈরাচার শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৪৭ জন আসামির বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলায় রায় আগামী ২৭ নভেম্বর ঘোষণার করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় স্টেট ডিফেন্স হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জহিরুল ইসলাম খান পান্না (জেড আই পান্না) নিয়োগ পেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন,‘আমরা যখন দায়িত্ব নিয়েছি, তখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির মধ্যেই ছিল। পরে গেল দেড় বছরের চেষ্টায় উন্নতির দিকে গেছে।’
৫ ঘণ্টা আগে