প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হবে আজ সোমবার (৪ আগস্ট)।
এ দিন সকাল সাড়ে ৯টায় এ মামলায় গ্রেপ্তার থাকা একমাত্র আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। তিনি বর্তমানে মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে রয়েছেন।
এর আগে গতকাল রোববার (৩ আগস্ট) চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের সূচনা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচারকাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এ দিন ট্রাইব্যুনালে প্রথম সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন গত বছরের ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের গুলিতে এক চোখ, নাক ও মুখমণ্ডল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মাইক্রোবাসচালক খোকন চন্দ্র বর্মণ।
মামলার এই সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, ‘যারা হাজার হাজার মানুষকে মারল সেই শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, কাউয়া কাদের (ওবায়দুল কাদের), পুলিশের সাবেক প্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও শামীম ওসমানের বিচার চাই। তারা দায়ী, তাদের বিচার চাই।’
পরে খোকন চন্দ্র বর্মণকে জেরা করেন পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানে কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
এর আগে গত ১০ জুলাই শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, উসকানি, প্ররোচনা, রংপুরে আবু সাঈদকে হত্যা, চাঁনখারপুলে ছয় শিক্ষার্থী হত্যা ও আশুলিয়ায় একজন জীবিত ব্যক্তিসহ ছয়জনের মরদেহ পুড়িয়ে মারার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে গত ১ জুন মানবতাবিরোধী অপরাধের এ মামলায় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগপত্র দাখিল করে প্রসিকিউশন। আদালতের সেদিনের কার্যক্রম বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হবে আজ সোমবার (৪ আগস্ট)।
এ দিন সকাল সাড়ে ৯টায় এ মামলায় গ্রেপ্তার থাকা একমাত্র আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। তিনি বর্তমানে মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে রয়েছেন।
এর আগে গতকাল রোববার (৩ আগস্ট) চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের সূচনা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচারকাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এ দিন ট্রাইব্যুনালে প্রথম সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন গত বছরের ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের গুলিতে এক চোখ, নাক ও মুখমণ্ডল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মাইক্রোবাসচালক খোকন চন্দ্র বর্মণ।
মামলার এই সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, ‘যারা হাজার হাজার মানুষকে মারল সেই শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, কাউয়া কাদের (ওবায়দুল কাদের), পুলিশের সাবেক প্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও শামীম ওসমানের বিচার চাই। তারা দায়ী, তাদের বিচার চাই।’
পরে খোকন চন্দ্র বর্মণকে জেরা করেন পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানে কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
এর আগে গত ১০ জুলাই শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, উসকানি, প্ররোচনা, রংপুরে আবু সাঈদকে হত্যা, চাঁনখারপুলে ছয় শিক্ষার্থী হত্যা ও আশুলিয়ায় একজন জীবিত ব্যক্তিসহ ছয়জনের মরদেহ পুড়িয়ে মারার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে গত ১ জুন মানবতাবিরোধী অপরাধের এ মামলায় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগপত্র দাখিল করে প্রসিকিউশন। আদালতের সেদিনের কার্যক্রম বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
৭ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
৮ ঘণ্টা আগে