
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের রায় আজ সোমবার (১৭ নভেম্বর)। এই রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের চারদিকে নিরাপত্তা বাহিনী কঠোর নজরদারি চালাচ্ছে।
আজ সকালে ট্রাইব্যুনালের সামনে পুলিশ, র্যাব, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের ভেতরে ও বাইরে পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে গত শনিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই সোমবার সকালে পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়। এর আগে, রায়ের তারিখ ঘোষণার দিন গত বৃহস্পতিবারও সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের আরেকটি চিঠির ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্ট এলাকা ও ট্রাইব্যুনাল চত্বরে সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল।
আজ চব্বিশের জুলাই গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের এই ঐতিহাসিক রায় সরাসরি দেখতে পারবে সবাই। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বড় পর্দায় বিচার প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছে।
ট্রাইব্যুনাল সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের রায় শোনার অপেক্ষায় আছে গোটা জাতি।’
তাদের মতে, বিশ্বের অনেক দেশও এই রায়ের দিকে নজর রাখছে। তাই সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। যেন বিচার ভবিষ্যতের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকে।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের রায় আজ সোমবার (১৭ নভেম্বর)। এই রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের চারদিকে নিরাপত্তা বাহিনী কঠোর নজরদারি চালাচ্ছে।
আজ সকালে ট্রাইব্যুনালের সামনে পুলিশ, র্যাব, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের ভেতরে ও বাইরে পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে গত শনিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই সোমবার সকালে পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়। এর আগে, রায়ের তারিখ ঘোষণার দিন গত বৃহস্পতিবারও সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের আরেকটি চিঠির ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্ট এলাকা ও ট্রাইব্যুনাল চত্বরে সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল।
আজ চব্বিশের জুলাই গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণা করা হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের এই ঐতিহাসিক রায় সরাসরি দেখতে পারবে সবাই। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বড় পর্দায় বিচার প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছে।
ট্রাইব্যুনাল সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের রায় শোনার অপেক্ষায় আছে গোটা জাতি।’
তাদের মতে, বিশ্বের অনেক দেশও এই রায়ের দিকে নজর রাখছে। তাই সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। যেন বিচার ভবিষ্যতের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায়ের আগের রাতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাগুলো ঘটে। তবে এসব ঘটনায় কেউ হতাহত হননি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১২ ঘণ্টা আগে
গণভোটের ব্যালটে থাকা একই ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ দিয়ে চারটি বিষয়ে মতামত জানানোর প্রক্রিয়াটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে আলাদা করে। অনলাইন-অফলাইনে অভিমত এসেছে, একই প্রশ্নে চার বিষয়ের উত্তর দেওয়ার যে ব্যবস্থা গণভোটে রাখা হয়েছে তা গণতান্ত্রিক ও বাস্তবসম্মত হয়নি। এই গণভোটের ব্যালটে ভোট দেওয়ার জন্য জুলাই সনদের পুরো পড়া থা
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলা একাডেমি, সুপ্রিম কোর্ট, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া, নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
১৩ ঘণ্টা আগে
আগামীকালের রায়ের বিষয়ে আজ প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামীম সাংবাদিকদের বলেন, আগামীকাল এই মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য রয়েছে। আমরা আসামিদের অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পেরেছি এবং সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়েছি। আগামীকাল রায়টি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। সেই সঙ্গে বিটিভি থেকে দেশের অন্য টেলিভ
১৪ ঘণ্টা আগে