ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে সকাল থেকেই শুরু হয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের জমায়েত। তবে বৃষ্টির বাগড়ায় অনুষ্ঠানে কিছুটা ছন্দপতন হচ্ছে। আগত ছাত্র-জনতাও পড়ছেন বিড়ম্বনায়। তারপরও সব উপক্ষো করেই জুলাইয়ের পুনর্জাগরণে যোগ দিচ্ছেন হাজারো জনতা। মানিক মিয়া এভিনিউর আশাপাশসহ পুরো এলাকাজুড়ে মানুষের ঢল নামতে শুরু করেছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর দেড়টা থেকে ২টা পর্যন্ত মানিক মিয়া এভিনিউতে অবস্থান করে জনসমাগমের এই চিত্র দেখা গেছে।
যখনই একটু বৃষ্টি শুরু হচ্ছে, তখন অনেকে গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন, কেউবা আবার ছাতা মাথায় দিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে স্লোগানে অংশ নিচ্ছেন। অনেকে কাঁধে জাতীয় পতাকা জড়িয়ে কিংবা গায়ে জুলাই সনদের ব্যাজ লাগিয়ে ছাতা ছাড়াই ভিজছেন বৃষ্টিতে।
রাকিবুল ইসলাম নামে এক তরুণ বলেন, বৃষ্টি আমাদের থামাতে পারবে না। গত বছর জুলাইয়ে আমরা যে লড়াই শুরু করেছিলাম, এই লড়াই বৃষ্টি নয়, বুলেট ঝরলেও চলবে।
এক ব্যাংক কর্মকর্তা বলেন, জুলাই জাগরণ আমাদের আত্মার লড়াই। এ লড়াইয়ের মঞ্চ ছেড়ে যাব না, যতক্ষণ না সনদ বাস্তবায়ন হয়।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে বৃষ্টি মোকাবিলায় কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতির কথা জানা গেছে। বিকল্প সাউন্ড সিস্টেম, প্লাস্টিক কভার ও শুকনো কাপড় প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর এক সদস্য।
থেমে থেমে বৃষ্টি পড়লেও মানুষের স্রোত কমছে না। এক পর্যায়ে বৃষ্টির মধ্যেই শুরু হয় ‘জুলাই সনদ চাই’ স্লোগান। বৃষ্টিভেজা এই সমাবেশ যেন হয়ে উঠেছে এক প্রতীকী প্রতিবাদ—যেখানে প্রাকৃতিক বাধাও দমিয়ে রাখতে পারছে না মানুষের ন্যায্য দাবির আকাঙ্ক্ষাকে।
‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে সকাল থেকেই শুরু হয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের জমায়েত। তবে বৃষ্টির বাগড়ায় অনুষ্ঠানে কিছুটা ছন্দপতন হচ্ছে। আগত ছাত্র-জনতাও পড়ছেন বিড়ম্বনায়। তারপরও সব উপক্ষো করেই জুলাইয়ের পুনর্জাগরণে যোগ দিচ্ছেন হাজারো জনতা। মানিক মিয়া এভিনিউর আশাপাশসহ পুরো এলাকাজুড়ে মানুষের ঢল নামতে শুরু করেছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর দেড়টা থেকে ২টা পর্যন্ত মানিক মিয়া এভিনিউতে অবস্থান করে জনসমাগমের এই চিত্র দেখা গেছে।
যখনই একটু বৃষ্টি শুরু হচ্ছে, তখন অনেকে গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন, কেউবা আবার ছাতা মাথায় দিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে স্লোগানে অংশ নিচ্ছেন। অনেকে কাঁধে জাতীয় পতাকা জড়িয়ে কিংবা গায়ে জুলাই সনদের ব্যাজ লাগিয়ে ছাতা ছাড়াই ভিজছেন বৃষ্টিতে।
রাকিবুল ইসলাম নামে এক তরুণ বলেন, বৃষ্টি আমাদের থামাতে পারবে না। গত বছর জুলাইয়ে আমরা যে লড়াই শুরু করেছিলাম, এই লড়াই বৃষ্টি নয়, বুলেট ঝরলেও চলবে।
এক ব্যাংক কর্মকর্তা বলেন, জুলাই জাগরণ আমাদের আত্মার লড়াই। এ লড়াইয়ের মঞ্চ ছেড়ে যাব না, যতক্ষণ না সনদ বাস্তবায়ন হয়।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে বৃষ্টি মোকাবিলায় কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতির কথা জানা গেছে। বিকল্প সাউন্ড সিস্টেম, প্লাস্টিক কভার ও শুকনো কাপড় প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর এক সদস্য।
থেমে থেমে বৃষ্টি পড়লেও মানুষের স্রোত কমছে না। এক পর্যায়ে বৃষ্টির মধ্যেই শুরু হয় ‘জুলাই সনদ চাই’ স্লোগান। বৃষ্টিভেজা এই সমাবেশ যেন হয়ে উঠেছে এক প্রতীকী প্রতিবাদ—যেখানে প্রাকৃতিক বাধাও দমিয়ে রাখতে পারছে না মানুষের ন্যায্য দাবির আকাঙ্ক্ষাকে।
২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে আড়িপাতার সরঞ্জাম কেনার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছিল, যা থেকে বোঝা যায় ভিন্নমত দমনের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখতেই এসব নজরদারি প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, দুর্ঘটনাসমূহ ঘটেছে ভোরে ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ, সকালে ২৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ, দুপুরে ২১ দশমিক ৮৯ শতাংশ, বিকালে ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, সন্ধ্যায় ১১ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং রাতে ১৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
২ ঘণ্টা আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
২ ঘণ্টা আগে