
খুলনা ব্যুরো

জাতীয় গ্রিডে সমস্যার কারণে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলায় ‘ব্ল্যাক আউট’ তথা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটে এই ‘ব্ল্যাক আউট’ শুরু হয়।
দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বে থাকা ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হায়দার আলী রাজনীতি ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হায়দার আলী বলেন, গোপালগঞ্জের আমিন বাজারে ন্যাশনাল গ্রিডে সমস্যা হওয়ার জন্য এই ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণ করা সম্ভব হচ্ছে। সমস্যার সমাধান হতে আরও কিছু সময় লাগবে।
গোপালগঞ্জের আমিন বাজার জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ফলে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। এই কেন্দ্রটি রামপাল ও পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চালন কেন্দ্র।
‘ব্ল্যাক আউটে’র কারণে খুলনা শহরে বিদ্যুৎ চলে যায় বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটে। দুই ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে বিদ্যুৎ এসেছে। এ সময় পর্যন্ত সবগুলা জেলায় পুরোপুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ওজোপাডিকোর এমডি।
গ্রিড জটিলতার কারণে ব্ল্যাক আউটের শিকার হয়েছে যেসব জেলা তার মধ্যে খুলনা বিভাগের জেলা ১০টি— খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, নড়াইল, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা।
এই তালিকায় ঢাকা বিভাগেরও পাঁচটি জেলা রয়েছে। সেগুলো হলো— ফরিদপুর, রাজবাড়ি, মাদারীপুর, শরিয়তপুর ও গোপালগঞ্জ।
এ ছাড়া বরিশাল বিভাগের ছয়টি জেলাও ‘ব্ল্যাক আউটে’র মধ্যে পড়েছে— বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা।

জাতীয় গ্রিডে সমস্যার কারণে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলায় ‘ব্ল্যাক আউট’ তথা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটে এই ‘ব্ল্যাক আউট’ শুরু হয়।
দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বে থাকা ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হায়দার আলী রাজনীতি ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হায়দার আলী বলেন, গোপালগঞ্জের আমিন বাজারে ন্যাশনাল গ্রিডে সমস্যা হওয়ার জন্য এই ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণ করা সম্ভব হচ্ছে। সমস্যার সমাধান হতে আরও কিছু সময় লাগবে।
গোপালগঞ্জের আমিন বাজার জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ফলে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। এই কেন্দ্রটি রামপাল ও পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চালন কেন্দ্র।
‘ব্ল্যাক আউটে’র কারণে খুলনা শহরে বিদ্যুৎ চলে যায় বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটে। দুই ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে বিদ্যুৎ এসেছে। এ সময় পর্যন্ত সবগুলা জেলায় পুরোপুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ওজোপাডিকোর এমডি।
গ্রিড জটিলতার কারণে ব্ল্যাক আউটের শিকার হয়েছে যেসব জেলা তার মধ্যে খুলনা বিভাগের জেলা ১০টি— খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, নড়াইল, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা।
এই তালিকায় ঢাকা বিভাগেরও পাঁচটি জেলা রয়েছে। সেগুলো হলো— ফরিদপুর, রাজবাড়ি, মাদারীপুর, শরিয়তপুর ও গোপালগঞ্জ।
এ ছাড়া বরিশাল বিভাগের ছয়টি জেলাও ‘ব্ল্যাক আউটে’র মধ্যে পড়েছে— বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা।

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘সাংবাদিক নিবর্তনের জন্য রাষ্ট্র অনেক রকম পথ খোলা রেখেছে। যেটা বলা হয় আকাশের যত তারা, আইনের তত ধারা। সাংবাদিকদেরকে নিবর্তনের জন্য, নিয়ন্ত্রণের জন্য আকাশের সব রকম তারার মতো আইনের ধারা প্রয়োগ করা হয়।’
২ ঘণ্টা আগে
সাইফুল ইসলাম বলেন, আজ (সোমবার) বিকেল থেকে জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত অথবা নতুন কোনো নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা পরিবর্তনসহ অন্যান্য তথ্য সংশোধনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকার সেনানিবাসের বিশেষ কারাগার থেকে ‘বাংলাদেশ জেল: প্রিজন ভ্যান’ লেখা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সবুজ রঙের গাড়িতে করে কড়া নিরাপত্তায় তাদের নেওয়া হয় আদালতে।
৩ ঘণ্টা আগে
এর আগে গত ১০ নভেম্বর সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। একই মামলায় সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখে আপিল বিভাগ শুনানি মুলতবির আদেশ প্রত্যাহার করেন।
৩ ঘণ্টা আগে