কার্ত্তিক দাস, নড়াইল
নড়াইল-যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়কে মৃত্যুর মিছিল যেন থামছেই না। বিগত আড়াই বছরে অপ্রশস্ত এ সড়কে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৪১ জন এবং আহত হয়েছেন আরও ৯৯ জন।
স্থানীয়রা বলছেন, পদ্মা ও মধুমতি সেতু চালুর পর এই মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে পার হওয়ার পর নড়াইল-বেনাপোল সড়কটি খুবই সরু। ফলে এ অংশে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা এবং বাড়ছে প্রাণহানিসহ হতাহতের সংখ্যাও। তাদের দাবি, মহাসড়কটির প্রায় ৭০ কিলোমিটার রাস্তা প্রশস্তকরণ জরুরি হয়ে পড়েছে।
নড়াইলের তুলারামপুর হাইওয়ে থানা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত নড়াইল-বেনাপোল মহাসড়কে ৬৯টি দুর্ঘটনায় ৪১ জন নিহত এবং ৯৯ জন আহত হয়েছেন। এসব দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে অপ্রশস্ত সড়ক এবং মহাসড়কে অবৈধ যান চলাচলকে দায়ী করা হয়েছে।
মহাসড়কটিতে নিয়মিত চলাচলকারী একাধিক পরিবহন শ্রমিক জানান, ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নড়াইল-যশোর-বেনাপোল সড়কটি প্রশস্ত কম হওয়ায় বিভিন্ন দিক থেকে আসা গাড়ি ক্রসিং করার সময় প্রায়শই মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এ কারণে মহাসড়কটিতে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হতে হয় তাদের।
তুলারামপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী জানান, দুর্ঘটনা রোধে নড়াইল-যশোর-বেনাপোল সড়ক প্রশস্তকরণ জরুরি হয়ে পড়েছে।
সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকা-মাওয়া-নড়াইল-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়কের কালনা এলাকায় মধুমতী নদীতে দেশের প্রথম ছয় লেনবিশিষ্ট সেতু উদ্বোধন করা হয়। এরপর থেকেই ঢাকা, যশোর, বেনাপোল, কলকাতা, সাতক্ষীরা, খুলনা, মাগুরা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়াসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, পণ্যবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন যাহবাহন পদ্মা ও মধুমতী সেতু দিয়ে নড়াইল রুটে চলাচল করছে। যানবাহনগুলো ক্রসিং কিংবা ওভারটেকিংয়ের সময় পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
নড়াইল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম বলেন, ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নড়াইল হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত প্রায় ১৩০ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীত করতে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হয়েছে। এছাড়া মধুমতী সেতুর নড়াইল প্রান্ত থেকে যশোর সড়কটি আরও ১২ ফুট প্রশস্তকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
নড়াইল-যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়কে মৃত্যুর মিছিল যেন থামছেই না। বিগত আড়াই বছরে অপ্রশস্ত এ সড়কে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৪১ জন এবং আহত হয়েছেন আরও ৯৯ জন।
স্থানীয়রা বলছেন, পদ্মা ও মধুমতি সেতু চালুর পর এই মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে পার হওয়ার পর নড়াইল-বেনাপোল সড়কটি খুবই সরু। ফলে এ অংশে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা এবং বাড়ছে প্রাণহানিসহ হতাহতের সংখ্যাও। তাদের দাবি, মহাসড়কটির প্রায় ৭০ কিলোমিটার রাস্তা প্রশস্তকরণ জরুরি হয়ে পড়েছে।
নড়াইলের তুলারামপুর হাইওয়ে থানা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত নড়াইল-বেনাপোল মহাসড়কে ৬৯টি দুর্ঘটনায় ৪১ জন নিহত এবং ৯৯ জন আহত হয়েছেন। এসব দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে অপ্রশস্ত সড়ক এবং মহাসড়কে অবৈধ যান চলাচলকে দায়ী করা হয়েছে।
মহাসড়কটিতে নিয়মিত চলাচলকারী একাধিক পরিবহন শ্রমিক জানান, ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নড়াইল-যশোর-বেনাপোল সড়কটি প্রশস্ত কম হওয়ায় বিভিন্ন দিক থেকে আসা গাড়ি ক্রসিং করার সময় প্রায়শই মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এ কারণে মহাসড়কটিতে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হতে হয় তাদের।
তুলারামপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী জানান, দুর্ঘটনা রোধে নড়াইল-যশোর-বেনাপোল সড়ক প্রশস্তকরণ জরুরি হয়ে পড়েছে।
সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকা-মাওয়া-নড়াইল-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়কের কালনা এলাকায় মধুমতী নদীতে দেশের প্রথম ছয় লেনবিশিষ্ট সেতু উদ্বোধন করা হয়। এরপর থেকেই ঢাকা, যশোর, বেনাপোল, কলকাতা, সাতক্ষীরা, খুলনা, মাগুরা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়াসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, পণ্যবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন যাহবাহন পদ্মা ও মধুমতী সেতু দিয়ে নড়াইল রুটে চলাচল করছে। যানবাহনগুলো ক্রসিং কিংবা ওভারটেকিংয়ের সময় পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
নড়াইল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম বলেন, ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নড়াইল হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত প্রায় ১৩০ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীত করতে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হয়েছে। এছাড়া মধুমতী সেতুর নড়াইল প্রান্ত থেকে যশোর সড়কটি আরও ১২ ফুট প্রশস্তকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৯৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০২ জন, ঢাকা বিভাগে ৬৭ জন, বরিশাল বিভাগে ৬৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৭ জন ও রাজশাহী বিভাগে ১১ জন ভর্তি হয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে