প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে দেশের শিক্ষা খাতের সব বৈষম্য দূর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সাবেক বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন।
তিনি বলেন, আদর্শ শিক্ষকরা সমাজের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাই তাদের প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জনগণের সমর্থনে যদি সরকার গঠন করা যায়, তাহলে শিক্ষা ক্ষেত্রে সব ধরনের বৈষম্য ও অব্যবস্থা দূর করা হবে।
৩১তম বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) ও বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। শনিবার (৪ অক্টোবর) দৈনিক শিক্ষা ডটকমের কার্যালয়ে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় এহছানুল হক মিলন শিক্ষকদের গবেষণাধর্মী, সৃষ্টিশীল ও শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বিতরণে নিবেদিতপ্রাণ হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক প্রবীণ শিক্ষক নেতা অধ্যাপক মো. মাজহারুল হান্নান বলেন, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষক সমাজের আত্মসমালোচনার দিন। এ দিনে শিক্ষকতার জীবনের অর্জন ও ব্যর্থতার মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। তিনি দিবসটির ইতিহাস তুলে ধরে শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে সমগ্র শিক্ষা ব্যবস্থাকে জাতীয়করণের দাবি জানান।
অধ্যাপক হান্নান আরও বলেন, যেহেতু সরকার বেসরকারি শিক্ষকদের শতভাগ বেতন ও অন্যান্য ভাতা সরকারি কোষাগার থেকে প্রদান করে, তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা কমিটির প্রয়োজন নেই। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো একই নিয়মে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা প্রয়োজন।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের অব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে এই প্রবীণ শিক্ষক নেতা বলেন, যেসব শিক্ষক-কর্মচারী এরই মধ্যে অবসর নিয়েছেন, তাদের প্রাপ্য অর্থ অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ ইসহাক হোসেন। বাকশিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব অধ্যাপক ইলিম মোহাম্মদ নাজমুল হোসেন সভা সঞ্চালনা করেন।
আলোচনায় অংশ নেন অধ্যক্ষ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, অধ্যক্ষ রেজাউল কবির, অধ্যক্ষ সাহিদুন নাহার, অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ ইউসুফ, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন মণ্ডল, অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন আজম, উপাধ্যক্ষ লিয়াকত আলী, অধ্যক্ষ হোসনে জাহান, অধ্যক্ষ রাফিকা আফরোজ, অধ্যক্ষ এম এ মোনায়েম, অধ্যক্ষ শামীমা ইয়াসমিন, অধ্যক্ষ রোজিনা ইয়াসমিন, অধ্যক্ষ নিয়ামুল কবির বাবু, অধ্যাপক আমজাদ হোসেন বুলবুল, অধ্যাপক নাজির আহমদ খান, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক শাহ আলম, অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ, অধ্যাপক ফরিদা ইয়াসমিন ও অধ্যাপক আল মামুনসহ অন্য শিক্ষক নেতারা।
আলোচনায় শিক্ষকরা অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষকদের অবিলম্বে এমপিওভুক্তি, অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগে অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত ২০২১ সালের কালো আইন বাতিল, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক পদে পদোন্নতিসহ নানা দাবি তুলে ধরেন।
শিক্ষক নেতারা আরও বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের তহবিল থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এগুলো তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে এবং আত্মসাৎ করা টাকা ফেরত আনতে হবে।
বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে দেশের শিক্ষা খাতের সব বৈষম্য দূর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সাবেক বিএনপি সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন।
তিনি বলেন, আদর্শ শিক্ষকরা সমাজের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাই তাদের প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জনগণের সমর্থনে যদি সরকার গঠন করা যায়, তাহলে শিক্ষা ক্ষেত্রে সব ধরনের বৈষম্য ও অব্যবস্থা দূর করা হবে।
৩১তম বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) ও বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। শনিবার (৪ অক্টোবর) দৈনিক শিক্ষা ডটকমের কার্যালয়ে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় এহছানুল হক মিলন শিক্ষকদের গবেষণাধর্মী, সৃষ্টিশীল ও শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বিতরণে নিবেদিতপ্রাণ হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক প্রবীণ শিক্ষক নেতা অধ্যাপক মো. মাজহারুল হান্নান বলেন, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষক সমাজের আত্মসমালোচনার দিন। এ দিনে শিক্ষকতার জীবনের অর্জন ও ব্যর্থতার মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। তিনি দিবসটির ইতিহাস তুলে ধরে শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে সমগ্র শিক্ষা ব্যবস্থাকে জাতীয়করণের দাবি জানান।
অধ্যাপক হান্নান আরও বলেন, যেহেতু সরকার বেসরকারি শিক্ষকদের শতভাগ বেতন ও অন্যান্য ভাতা সরকারি কোষাগার থেকে প্রদান করে, তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা কমিটির প্রয়োজন নেই। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো একই নিয়মে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা প্রয়োজন।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের অব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে এই প্রবীণ শিক্ষক নেতা বলেন, যেসব শিক্ষক-কর্মচারী এরই মধ্যে অবসর নিয়েছেন, তাদের প্রাপ্য অর্থ অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ ইসহাক হোসেন। বাকশিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব অধ্যাপক ইলিম মোহাম্মদ নাজমুল হোসেন সভা সঞ্চালনা করেন।
আলোচনায় অংশ নেন অধ্যক্ষ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, অধ্যক্ষ রেজাউল কবির, অধ্যক্ষ সাহিদুন নাহার, অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ ইউসুফ, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন মণ্ডল, অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন আজম, উপাধ্যক্ষ লিয়াকত আলী, অধ্যক্ষ হোসনে জাহান, অধ্যক্ষ রাফিকা আফরোজ, অধ্যক্ষ এম এ মোনায়েম, অধ্যক্ষ শামীমা ইয়াসমিন, অধ্যক্ষ রোজিনা ইয়াসমিন, অধ্যক্ষ নিয়ামুল কবির বাবু, অধ্যাপক আমজাদ হোসেন বুলবুল, অধ্যাপক নাজির আহমদ খান, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক শাহ আলম, অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ, অধ্যাপক ফরিদা ইয়াসমিন ও অধ্যাপক আল মামুনসহ অন্য শিক্ষক নেতারা।
আলোচনায় শিক্ষকরা অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষকদের অবিলম্বে এমপিওভুক্তি, অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগে অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত ২০২১ সালের কালো আইন বাতিল, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক পদে পদোন্নতিসহ নানা দাবি তুলে ধরেন।
শিক্ষক নেতারা আরও বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের তহবিল থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এগুলো তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে এবং আত্মসাৎ করা টাকা ফেরত আনতে হবে।