প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দেশব্যাপী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা ব্যবস্থায় গতি ফিরিয়ে আনতে এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রধান শিক্ষকের দীর্ঘদিনের শূন্য পদ পূরণে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র ইনফরমেশন অফিসার আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রধান শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘদিন ধরে এই পদগুলো শূন্য থাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এ সমস্যা নিরসনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন ৬৫ হাজার ৫৬৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিপরীতে অনুমোদিত প্রধান শিক্ষকের পদ রয়েছে ৬৫ হাজার ৫০২টি। বর্তমানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ৩১ হাজার ৩৯৬ জন কর্মরত আছেন। শূন্য পদ রয়েছে ৩৪ হাজার ১০৬টি। শূন্য পদসমূহের মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদ ২ হাজার ৬৪৭টি।
সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদগুলোর ১০ শতাংশ পদ সংরক্ষণ করে অবশিষ্ট ২ হাজার ৩৮২টি পদে স্বতন্ত্রভাবে সরাসরি নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) সচিবালয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। সরাসরি নিয়োগযোগ্য প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের জন্য শিগগিরই বাংলাদেশ কর্মকমিশন থেকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ ছাড়া জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের গ্রেডেশন সংক্রান্ত ৭৩/২০২৩ নম্বর সিভিল আপিল মামলা নিষ্পত্তি হওয়া মাত্র সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতিযোগ্য ৩১ হাজার ৪৫৯টি পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হবে।
এই নিয়োগ সম্পন্ন হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর জনবলের ঘাটতি পূরণ হবে। পাশাপাশি বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম আরো উন্নত ও গতিশীল হবে। সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে প্রাথমিক শিক্ষার মান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত হবে বলে সরকার প্রত্যাশা করছে।
দেশব্যাপী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা ব্যবস্থায় গতি ফিরিয়ে আনতে এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রধান শিক্ষকের দীর্ঘদিনের শূন্য পদ পূরণে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র ইনফরমেশন অফিসার আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রধান শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘদিন ধরে এই পদগুলো শূন্য থাকায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এ সমস্যা নিরসনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন ৬৫ হাজার ৫৬৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিপরীতে অনুমোদিত প্রধান শিক্ষকের পদ রয়েছে ৬৫ হাজার ৫০২টি। বর্তমানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ৩১ হাজার ৩৯৬ জন কর্মরত আছেন। শূন্য পদ রয়েছে ৩৪ হাজার ১০৬টি। শূন্য পদসমূহের মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদ ২ হাজার ৬৪৭টি।
সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদগুলোর ১০ শতাংশ পদ সংরক্ষণ করে অবশিষ্ট ২ হাজার ৩৮২টি পদে স্বতন্ত্রভাবে সরাসরি নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) সচিবালয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। সরাসরি নিয়োগযোগ্য প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের জন্য শিগগিরই বাংলাদেশ কর্মকমিশন থেকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ ছাড়া জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের গ্রেডেশন সংক্রান্ত ৭৩/২০২৩ নম্বর সিভিল আপিল মামলা নিষ্পত্তি হওয়া মাত্র সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতিযোগ্য ৩১ হাজার ৪৫৯টি পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হবে।
এই নিয়োগ সম্পন্ন হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর জনবলের ঘাটতি পূরণ হবে। পাশাপাশি বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম আরো উন্নত ও গতিশীল হবে। সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে প্রাথমিক শিক্ষার মান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত হবে বলে সরকার প্রত্যাশা করছে।
ফটোকার্ডে উল্লেখিত "গ্রেফতারকৃত বড় বড় অপরাধীরা দুই-তিন দিনের মধ্যে জামিনে বের হয়ে যায় কিভাবে তা বোধগম্য নয়"- এ কথা আইজিপি বলেননি। গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে অনুষ্ঠিত প্রেস কনফারেন্সে দেওয়া আইজিপির বক্তব্য বিকৃত করে এ ফটোকার্ড প্রস্তুত করা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেহেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে অবস্থানকালে গত ১৩ বা ১৪ সেপ্টেম্বর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা তাকে দেখতে যান এবং তার চিকিৎসার দায়িত্ব নেওয়ার আশ্বাস দেন। বর্তমানে সেই আশ্বাসের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের সহায়তার অপেক্ষায় রয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
১৭ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, শুরুতে চয়নশীল নামে একজনকে কেন্দ্র করে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। কিন্তু প্রমাণিত হয়েছে, তিনি কোনো অপকর্মে জড়িত নন এবং কোনো ধর্ষণ ঘটনার সঙ্গেও তার সম্পৃক্ততা নেই। ওই ঘটনাকে ব্যবহার করে একটি মহল পূজাকে অশান্ত করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেড. খালিদ হোসেন বলেন, নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে পুরানো ঠিকানায় চলে যাবো। আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। সুযোগ সব সময় আসে না। একবার সুযোগ আসতে ৫৪ বছর লেগে যায়। আবার কবে সুযোগ আসবে জানি না। তাই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ঐক্যবদ্ধ হই। ঐক্যই শক্তি, শক্তিই শান্তি।
১৮ ঘণ্টা আগে