প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে।জানিয়েছে সরকার। নেপালের চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে ফুটবল দল ও নেপাল দূতাবাসের সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক যোগাযোগও রাখা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে।
নেপালের সঙ্গে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত ৩ সেপ্টেম্বর দেশটিতে গিয়েছিল জাতীয় ফুটবল দল। প্রথম প্রীতি ম্যাচ খেলার পর আজ মঙ্গলবার দ্বিতীয় ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে দেশটিতে জেনজি বিক্ষোভ শুরু হলে তা সহিংসতায় রূপ নেয়৷
কাঠমান্ডু পোস্টের খবরে বলা হয়, নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের প্রতিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তরুণেরা বিক্ষোভ করেন। তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা পেরিয়ে পার্লামেন্ট প্রাঙ্গণে ঢুকে পড়েন। তখন বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস, জলকামান, রাবার বুলেট ও ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে পুলিশ।
গতকাল সোমবার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন নিহত হন। বিক্ষোভের মুখে নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক ও প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবারও বিক্ষোভ-সহিংসতা অব্যাহত ছিল। এ অবস্থায় নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়। জাতীয় ফুটবল দলও নেপালে আটকে পড়ে।
প্রেস উইংয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নেপালে চলমান বিক্ষোভ পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের দেশে প্রত্যাবর্তন সাময়িকভাবে বিলম্বিত হয়েছে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দলের দেশে ফেরার কথা থাকলেও পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সব ফ্লাইট বাতিল করে। ফলে দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা বর্তমানে টিম হোটেলে অবস্থান করছেন।
সরকার আরও বলছে, দলের নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সার্বক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দলের দ্রুত ও নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। এ বিষয়ে নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের প্রেক্ষাপটে দলের নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে নেপালের সেনাবাহিনীর সঙ্গেও সরকার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখছে বলে জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এ ছাড়া যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া এবং টিম ম্যানেজার আমের খানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে দলের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন এবং দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছেন।
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে।জানিয়েছে সরকার। নেপালের চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে ফুটবল দল ও নেপাল দূতাবাসের সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক যোগাযোগও রাখা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে।
নেপালের সঙ্গে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত ৩ সেপ্টেম্বর দেশটিতে গিয়েছিল জাতীয় ফুটবল দল। প্রথম প্রীতি ম্যাচ খেলার পর আজ মঙ্গলবার দ্বিতীয় ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে দেশটিতে জেনজি বিক্ষোভ শুরু হলে তা সহিংসতায় রূপ নেয়৷
কাঠমান্ডু পোস্টের খবরে বলা হয়, নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের প্রতিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তরুণেরা বিক্ষোভ করেন। তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা পেরিয়ে পার্লামেন্ট প্রাঙ্গণে ঢুকে পড়েন। তখন বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস, জলকামান, রাবার বুলেট ও ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে পুলিশ।
গতকাল সোমবার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন নিহত হন। বিক্ষোভের মুখে নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক ও প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবারও বিক্ষোভ-সহিংসতা অব্যাহত ছিল। এ অবস্থায় নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়। জাতীয় ফুটবল দলও নেপালে আটকে পড়ে।
প্রেস উইংয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নেপালে চলমান বিক্ষোভ পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের দেশে প্রত্যাবর্তন সাময়িকভাবে বিলম্বিত হয়েছে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দলের দেশে ফেরার কথা থাকলেও পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সব ফ্লাইট বাতিল করে। ফলে দলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা বর্তমানে টিম হোটেলে অবস্থান করছেন।
সরকার আরও বলছে, দলের নিরাপত্তা ও নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সার্বক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দলের দ্রুত ও নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। এ বিষয়ে নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের প্রেক্ষাপটে দলের নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে নেপালের সেনাবাহিনীর সঙ্গেও সরকার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখছে বলে জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এ ছাড়া যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া এবং টিম ম্যানেজার আমের খানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে দলের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন এবং দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছেন।
ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ভোট দিতে আসেন ভোটাররা। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে প্রায় সব প্যানেলের প্রার্থীদের পাল্টাপাল্টি নানা অভিযোগ বাড়তে থাকে। একজন পোলিং অফিসারকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আউট অফ কান্ট্রি ভোটিংয়ের ব্যাপারে আমরা দুটি প্ল্যাটফর্ম করছি। একটা হচ্ছে যে প্রবাসে বাংলাদেশি যারা আছেন এনআইডিধারী তারা নিবন্ধন করবেন। আরেকটা হচ্ছে দেশের অভ্যন্তরে যারা আছেন যারা নির্বাচনী কাজের সংশ্লিষ্টতার সাথে জড়িত বা আইনি হেফাজাতে আছেন, এই ক্যাটাগরির জন্য ইনকান্ট্রি প
১০ ঘণ্টা আগেসালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, জনপ্রশাসন থেকে এসেছিল যে ফিল্ড লেভেলে নির্বাচনের জন্য বেশ কতগুলো গাড়ির দরকার। নির্বাচনের সময় ভাঙ্গা গাড়ি নিয়ে দুই মাইল যাওয়ার পর গাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে, সেটা তো আমরা অ্যালাউ করবো না। সেই প্রস্তাবটি আমরা গ্রহণ করেছি।
১০ ঘণ্টা আগে