ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশি আলোকচিত্রী পিনু রহমান সম্প্রতি রাশিয়ার ঐতিহাসিক শহর সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক আলোকচিত্র অলিম্পিয়াড ‘ফটোঅলিম্পিক ২০২৫’-এর গ্র্যান্ড ফাইনালে অংশগ্রহণ করেন। বিশ্বজুড়ে নির্বাচিত ৯৬ জন শীর্ষ আলোকচিত্রীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ‘অ্যাকসেন্ট’ ক্যাটাগরিতে স্বর্ণপদক অর্জন করেন।
বাংলাদেশে ফিরে আসার পর আজ শুক্রবার ঢাকায় রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত দূতাবাসে তাকে এক ঘরোয়া সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ জানান। চা-চক্রে আয়োজিত এই অনাড়ম্বর সংবর্ধনায় পিনু রহমান ফটোঅলিম্পিকসহ রাশিয়া সফরের নানা অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন এবং রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আন্তরিক আলাপচারিতায় যুক্ত হন। এ সময় দূতাবাসের প্রেস অ্যাটাশে Ms. Evgeniia Konareva-ও উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখযোগ্য যে, সম্প্রতি পিনু রহমানকে ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি অলিম্পিয়াড-এর অ্যাম্বাসেডর হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। আলোচনার একপর্যায়ে তিনি ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক আলোকচিত্র অলিম্পিয়াড আয়োজনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং এ বিষয়ে রাশিয়ান অ্যাম্বাসির সহযোগিতা কামনা করেন। রাষ্ট্রদূত ঢাকায় রাশিয়ান কালচারাল সেন্টারে সেন্ট পিটার্সবার্গ ও মস্কোতে তোলা পিনু রহমানের আলোকচিত্র প্রদর্শনীর ব্যাপারে বিশেষ উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও রাশিয়ার সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আলোকচিত্রের মাধ্যমে আরও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
চলতি বছরের শুরুতে জানুয়ারি থেকে তিন দফা অনলাইন বাছাইপর্ব শেষে সেন্ট পিটার্সবার্গে চূড়ান্ত পর্বের জন্য ৯৬ জন আলোকচিত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। গত ১৮ থেকে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত দুটি লাইভ ফটোশুট রাউন্ড শেষে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয় সেন্ট পিটার্সবার্গের ঐতিহাসিক ‘রাশিয়া—মাই হিস্ট্রি’ অডিটোরিয়ামে। এ সময় বিজয়ী ছবিগুলোর একটি জাঁকজমকপূর্ণ প্রদর্শনীও অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, আলোকচিত্রে দীর্ঘ ক্যারিয়ারে পিনু রহমান দেশে-বিদেশে বিভিন্ন প্রদর্শনী ও প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৮০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও স্বীকৃতি অর্জন করেছেন। তার আলোকচিত্র প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গণমাধ্যমে, যার মধ্যে রয়েছে দ্য গার্ডিয়ান, দ্য টাইমস, ডয়চে ভেলে এবং আল জাজিরা।
বাংলাদেশি আলোকচিত্রী পিনু রহমান সম্প্রতি রাশিয়ার ঐতিহাসিক শহর সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক আলোকচিত্র অলিম্পিয়াড ‘ফটোঅলিম্পিক ২০২৫’-এর গ্র্যান্ড ফাইনালে অংশগ্রহণ করেন। বিশ্বজুড়ে নির্বাচিত ৯৬ জন শীর্ষ আলোকচিত্রীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ‘অ্যাকসেন্ট’ ক্যাটাগরিতে স্বর্ণপদক অর্জন করেন।
বাংলাদেশে ফিরে আসার পর আজ শুক্রবার ঢাকায় রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত দূতাবাসে তাকে এক ঘরোয়া সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ জানান। চা-চক্রে আয়োজিত এই অনাড়ম্বর সংবর্ধনায় পিনু রহমান ফটোঅলিম্পিকসহ রাশিয়া সফরের নানা অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন এবং রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আন্তরিক আলাপচারিতায় যুক্ত হন। এ সময় দূতাবাসের প্রেস অ্যাটাশে Ms. Evgeniia Konareva-ও উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখযোগ্য যে, সম্প্রতি পিনু রহমানকে ওয়ার্ল্ড ফটোগ্রাফি অলিম্পিয়াড-এর অ্যাম্বাসেডর হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। আলোচনার একপর্যায়ে তিনি ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক আলোকচিত্র অলিম্পিয়াড আয়োজনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং এ বিষয়ে রাশিয়ান অ্যাম্বাসির সহযোগিতা কামনা করেন। রাষ্ট্রদূত ঢাকায় রাশিয়ান কালচারাল সেন্টারে সেন্ট পিটার্সবার্গ ও মস্কোতে তোলা পিনু রহমানের আলোকচিত্র প্রদর্শনীর ব্যাপারে বিশেষ উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও রাশিয়ার সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আলোকচিত্রের মাধ্যমে আরও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
চলতি বছরের শুরুতে জানুয়ারি থেকে তিন দফা অনলাইন বাছাইপর্ব শেষে সেন্ট পিটার্সবার্গে চূড়ান্ত পর্বের জন্য ৯৬ জন আলোকচিত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। গত ১৮ থেকে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত দুটি লাইভ ফটোশুট রাউন্ড শেষে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয় সেন্ট পিটার্সবার্গের ঐতিহাসিক ‘রাশিয়া—মাই হিস্ট্রি’ অডিটোরিয়ামে। এ সময় বিজয়ী ছবিগুলোর একটি জাঁকজমকপূর্ণ প্রদর্শনীও অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, আলোকচিত্রে দীর্ঘ ক্যারিয়ারে পিনু রহমান দেশে-বিদেশে বিভিন্ন প্রদর্শনী ও প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৮০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও স্বীকৃতি অর্জন করেছেন। তার আলোকচিত্র প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গণমাধ্যমে, যার মধ্যে রয়েছে দ্য গার্ডিয়ান, দ্য টাইমস, ডয়চে ভেলে এবং আল জাজিরা।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) কানাডার অটোয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন ও স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবার কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের প্রতীক হিসেবে তিনি কয়েকজন নিবন্ধিত প্রবাসীর হাতে স্মার্ট এনআইডি কার্ড তুলে দেন।
৪ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে এ শিক্ষক বলেন, আমার সহকর্মীর (চারুকলার শিক্ষক জান্নাতুল ফেরদৌস) মৃত্যুর জন্য প্রশাসন দায়ী। যদি মেশিনে ভোট গণনা হতো হয়তো আমরা আমাদের সহকর্মীকে হারাতাম না। গত তিনদিন ধরে আমরা অমানুষিক পরিশ্রম করে যাচ্ছি। আমাদের কি পরিবার নেই? শারীরিক মানসিক ক্লান্তি নেই?
৫ ঘণ্টা আগে