
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

পতিত আওয়ালী লীগ সরকারের সাবেক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিন হোসেনের নামে রাজধানীর গুলশানে থাকা একটি ফ্ল্যাট, গ্যারেজ ও কমনস্পেস জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার (২০ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালাম ফ্ল্যাট জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, মুজিবুর রহমান চৌধুরীর স্ত্রী তারিন হোসেনের নামে মোট ১০ কোটি ৩২ লাখ ৮৬ হাজার ৪৩৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
তদন্তকালে জানা যায়, মো. মুজিবুর রহমান চৌধুরী গুলশান আবাসিক এলাকাস্থিত ১০ কাঠা তিন ছটাক জমির ওপর নির্মিত দি সেরেনিটি নামে দুটি বেজমেন্টসহ ১৩তলা আবাসিক ভবনের সপ্তম তলার (একটি গ্যারেজ ও কমনস্পেস-সহ) সর্বমোট ৫১৭২ বর্গফুট আয়তনের ফ্ল্যাট এবং অচিহ্নিত ১৭০ অযুতাংশ ভূমি রয়েছে।
এই সম্পদ ২০১৩ সালের ২৯ জানুয়ারি এলটমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী মজিবুর রহমান চৌধুরীর প্রথম স্ত্রী মুনতারীন মুজিব চৌধুরীর নামে করা হয়। পরে তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তার দ্বিতীয় স্ত্রী তারিন হোসেনের নামে ফ্ল্যাটটি রেজিস্ট্রেশন করা হয়। যা মুজিবুর রহমান চৌধুরী তার অর্জিত অবৈধ অর্থ দ্বারা ক্রয় করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত শুরুর পর থেকে আসামি বর্ণিত স্থাবর সম্পদ হস্তান্তরের চেষ্টা করেছেন মর্মে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এজন্য বর্ণিত স্থাবর সম্পদ ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন। বর্ণিত সম্পত্তি আদালতের মাধ্যমে ক্রোক করা না হলে তা অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত হওয়ারসমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। শুনানি শেষে বিচারক ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দেন।

পতিত আওয়ালী লীগ সরকারের সাবেক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিন হোসেনের নামে রাজধানীর গুলশানে থাকা একটি ফ্ল্যাট, গ্যারেজ ও কমনস্পেস জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার (২০ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালাম ফ্ল্যাট জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, মুজিবুর রহমান চৌধুরীর স্ত্রী তারিন হোসেনের নামে মোট ১০ কোটি ৩২ লাখ ৮৬ হাজার ৪৩৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
তদন্তকালে জানা যায়, মো. মুজিবুর রহমান চৌধুরী গুলশান আবাসিক এলাকাস্থিত ১০ কাঠা তিন ছটাক জমির ওপর নির্মিত দি সেরেনিটি নামে দুটি বেজমেন্টসহ ১৩তলা আবাসিক ভবনের সপ্তম তলার (একটি গ্যারেজ ও কমনস্পেস-সহ) সর্বমোট ৫১৭২ বর্গফুট আয়তনের ফ্ল্যাট এবং অচিহ্নিত ১৭০ অযুতাংশ ভূমি রয়েছে।
এই সম্পদ ২০১৩ সালের ২৯ জানুয়ারি এলটমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী মজিবুর রহমান চৌধুরীর প্রথম স্ত্রী মুনতারীন মুজিব চৌধুরীর নামে করা হয়। পরে তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তার দ্বিতীয় স্ত্রী তারিন হোসেনের নামে ফ্ল্যাটটি রেজিস্ট্রেশন করা হয়। যা মুজিবুর রহমান চৌধুরী তার অর্জিত অবৈধ অর্থ দ্বারা ক্রয় করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত শুরুর পর থেকে আসামি বর্ণিত স্থাবর সম্পদ হস্তান্তরের চেষ্টা করেছেন মর্মে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এজন্য বর্ণিত স্থাবর সম্পদ ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন। বর্ণিত সম্পত্তি আদালতের মাধ্যমে ক্রোক করা না হলে তা অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত হওয়ারসমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। শুনানি শেষে বিচারক ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দেন।

তিনি জানান, দুদকের প্রধান গেটের বিপরীত পাশে মোটরসাইকেলে এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায় দূর্বৃত্তরা। তবে কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা শনাক্ত করা যায়নি।
২০ ঘণ্টা আগে
নির্দেশনায় বলা হয় , রাজউক দীর্ঘদিন ধরে ইচ্ছাকৃতভাবে সরকারি জমি বরাদ্দের আইনি প্রক্রিয়া উপেক্ষা করেছে। চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বাধ্যতামূলক নিয়ম না মেনে বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আবেদনের অনুমোদন দিয়েছেন। বরাদ্দ প্রক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর
২০ ঘণ্টা আগে
‘আদালতে যদি আমি প্রোপার-ওয়েতে, নির্বিঘ্নে ডিফেন্ড না করতে পারি তা হলে তো সেখানে আইনজীবী হিসেবে নিয়োজিত হয়ে কোনো লাভ নেই,’ বলেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগে
অনুমোদিত চারটি অধ্যাদেশ হলো—দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫, মানবপাচার ও অভিবাসী চোরাচালান প্রতিরোধ ও দমন অধ্যাদেশ ২০২৫, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫।
২১ ঘণ্টা আগে