
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার আপিল শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
রোববার (৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেয়।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী কায়সার কামাল বলেছেন, আমরা এ মামলার আপিল শুনানির উদ্যোগ হিসেবে আদালতে গিয়েছি। এ জন্য আমরা কোর্টের অনুমতি নিয়ে নিজেরা পেপারবুকটা তৈরি (আপিলকারির খরচে) করে আপিল শুনানি করতে পারি, সে আবেদন করেছিলাম।
আদালত আবেদন মঞ্জুর করে, পেপারবুক প্রস্তুত করার নির্দেশ দিয়েছে বলে জানান তিনি। এই মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের দণ্ড মওকুফ করা হয়েছে।
তারপরও আপিল শুনানির কারণ কী - এ প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, আমরা বলেছি, তিনি (খালেদা জিয়া) আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী না। তিনি অপরাধ করেন নি। ক্ষমাও চান নি। তাই এটা আইনগতভাবে মোকাবিলা করতে আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন, বলেন তিনি। এ কারণে পেপারবুক তৈরি করে আপিল শুনানির জন্য আদালতের কাছে নিয়ে আসা হবে বলে জানান তিনি।
২০১৮ সালের ২৯ শে অক্টোবর পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের একটি কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫’র বিচারক মো. আখতারুজ্জামান জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সাজা হয়েছে মামলার অপর তিন আসামিরও।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার আপিল শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরির নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
রোববার (৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেয়।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী কায়সার কামাল বলেছেন, আমরা এ মামলার আপিল শুনানির উদ্যোগ হিসেবে আদালতে গিয়েছি। এ জন্য আমরা কোর্টের অনুমতি নিয়ে নিজেরা পেপারবুকটা তৈরি (আপিলকারির খরচে) করে আপিল শুনানি করতে পারি, সে আবেদন করেছিলাম।
আদালত আবেদন মঞ্জুর করে, পেপারবুক প্রস্তুত করার নির্দেশ দিয়েছে বলে জানান তিনি। এই মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের দণ্ড মওকুফ করা হয়েছে।
তারপরও আপিল শুনানির কারণ কী - এ প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, আমরা বলেছি, তিনি (খালেদা জিয়া) আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী না। তিনি অপরাধ করেন নি। ক্ষমাও চান নি। তাই এটা আইনগতভাবে মোকাবিলা করতে আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন, বলেন তিনি। এ কারণে পেপারবুক তৈরি করে আপিল শুনানির জন্য আদালতের কাছে নিয়ে আসা হবে বলে জানান তিনি।
২০১৮ সালের ২৯ শে অক্টোবর পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের একটি কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫’র বিচারক মো. আখতারুজ্জামান জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সাজা হয়েছে মামলার অপর তিন আসামিরও।

সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তা- এ ছাড়া কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়িয়েছে সরকার। এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) জারি করেছে জনপ্রশাস
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় চলমান আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন ডিএমপি কমিশনার। বিকেল পৌনে চারটায় ডিএমপির মিডিয়ার সেন্টারে এই সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। আগামী ১৩ তারিখ ঘিরে আমাদের কার্যক্রম চলছে। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলেই আমাদের পুলিশকে সবাই সেটা জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
গত ২১ অক্টোবর নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের শুনানি শুরু হয়। টানা ১০ দিন শুনানি শেষে আদালত এ মামলার রায়ের দিন ঠিক করলেন। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের অন্য ছয় সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি মো. রেজাউল হক, বিচারপতি এস এম
৭ ঘণ্টা আগে