প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমামের সাবেক স্ত্রীর গুলশানের বাসায় তল্লাশির নামে তছনছ, ভাঙচুর ও লুটপাটের চেষ্টার ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বুধবার (৫ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। আটক তিনজন হলেন— জুয়েল খন্দকার (৪৮) ও তার ছেলে শাকিল খন্দকার (২৪) এবং শাকিল আহমেদ (২৮)।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের বার্তায় বলা হয়েছে, আটক তিনজনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এর আগে, গুলশানের ওই বাসায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ, অস্ত্র ও আওয়ামী লীগের দোসরদের লুকিয়ে রাখা হয়েছে— এমন তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দিবাগত মধ্যরাতে দরজা ভেঙে তল্লাশির নামে ২০-২৫ জন লোক ঢুকে পড়ে। তল্লাশির অজুহাতে সেখানে প্রবেশ করে বাসাটি তছনছ, ভাঙচুর ও লুটপাটের চেষ্টা করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান জোনের উপকমিশনার (ডিসি) ও গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) সেনাবাহিনীর সদস্যরা রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। সেখান থেকে তিনজনকে আটক করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শাকিল আহমেদ একসময় ওই বাসায় কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করতেন। তিনিই মূলত জনতাকে ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে তথ্য দিয়ে ওই বাসায় তল্লাশি চালালোর জন্য উসকানি দেন।
এর আগে গত সোমবারও রাত সাড়ে ১০টার দিকে একই কথা বলে একদল জনতা বাসাটিতে প্রবেশের চেষ্টা করে। পরে পুলিশ হাজির হয়ে তাদের বুঝিয়ে সেখান থেকে ফেরত পাঠিয়ে দেয়।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফের আইন নিজের হাতে তুলে না নিতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, কোথাও কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে যেন সঙ্গে সঙ্গে নিকটবর্তী থানাকে অবহিত করা হয়। সরকার দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সচেষ্ট রয়েছে ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে বদ্ধপরিকর।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমামের সাবেক স্ত্রীর গুলশানের বাসায় তল্লাশির নামে তছনছ, ভাঙচুর ও লুটপাটের চেষ্টার ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বুধবার (৫ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। আটক তিনজন হলেন— জুয়েল খন্দকার (৪৮) ও তার ছেলে শাকিল খন্দকার (২৪) এবং শাকিল আহমেদ (২৮)।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের বার্তায় বলা হয়েছে, আটক তিনজনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এর আগে, গুলশানের ওই বাসায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ, অস্ত্র ও আওয়ামী লীগের দোসরদের লুকিয়ে রাখা হয়েছে— এমন তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দিবাগত মধ্যরাতে দরজা ভেঙে তল্লাশির নামে ২০-২৫ জন লোক ঢুকে পড়ে। তল্লাশির অজুহাতে সেখানে প্রবেশ করে বাসাটি তছনছ, ভাঙচুর ও লুটপাটের চেষ্টা করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান জোনের উপকমিশনার (ডিসি) ও গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) সেনাবাহিনীর সদস্যরা রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। সেখান থেকে তিনজনকে আটক করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শাকিল আহমেদ একসময় ওই বাসায় কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করতেন। তিনিই মূলত জনতাকে ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে তথ্য দিয়ে ওই বাসায় তল্লাশি চালালোর জন্য উসকানি দেন।
এর আগে গত সোমবারও রাত সাড়ে ১০টার দিকে একই কথা বলে একদল জনতা বাসাটিতে প্রবেশের চেষ্টা করে। পরে পুলিশ হাজির হয়ে তাদের বুঝিয়ে সেখান থেকে ফেরত পাঠিয়ে দেয়।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফের আইন নিজের হাতে তুলে না নিতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, কোথাও কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে যেন সঙ্গে সঙ্গে নিকটবর্তী থানাকে অবহিত করা হয়। সরকার দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সচেষ্ট রয়েছে ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে বদ্ধপরিকর।