প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় বহুল প্রকাশিত একটি ইংরেজি দৈনিকের এক নারী সাংবাদিককে হেনস্তা ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (২ এপ্রিল) রাত ৮টায় বনশ্রীর ই-ব্লকের তিন নম্বর সড়কের একটি জুসের দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী সাংবাদিক সোয়েব রহমান জিশান (২৫) নামে এক যুবকের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো দুজনকে আসামি করে রামপুরা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। অভিযোগে ওই নারী সাংবাদিক ও তার ছোট ভাইকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ ঘটনায় ওই নারী সাংবাদিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমার নিজের বাসার সামনেই নিরাপদ নই! আমাকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় আমার ভাইকে মারধর করা হলো, আমাকেও লাঞ্ছিত করা হলো। অথচ আশপাশের কেউ এগিয়ে এলো না।’
তিনি আরো লেখেন, ‘আমার চুল টেনে ধরে আমাকে হ্যাচকা টান দেওয়া হলো, বুকে আঘাত করা হলো, লাথি মারা হলো। চারপাশের সবাই দাঁড়িয়ে দেখছিল, কেউ কিছু বলেনি। একজন সাংবাদিক হয়েও যদি আমি এ রকম হামলার শিকার হই, তাহলে সাধারণ নারীদের নিরাপত্তার কী অবস্থা?’
ভুক্তভোগী জানান, রাত সাড়ে ৭টা থেকে ৮টার দিকে আমি এবং আমার ছোট ভাই বনশ্রী ই-ব্লকের তিন নম্বর রোডের মুখে একটি জুসের দোকানে ছিলাম। এ সময় কয়েকজন স্থানীয় যুবক আমাকে উত্ত্যক্ত করতে শুরু করে। আমার ভাই প্রতিবাদ করলে তারা প্রথমে তাকে মারধর করে। আমি বাধা দিতে গেলে তারা আমাকেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে, শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে আঘাত করে।
তিনি আরো বলেন, আমরা নিজেদের বাসার সামনেই নিরাপদ নই। ছেলেগুলো এমনভাবে আচরণ করছিল যেন তারা যা করছে, সেটাই তাদের অধিকার। আমার ভাই যখন প্রতিবাদ করল, তখন তারা আরো আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। এমনকি তারা আমাকে হেনস্তা করার পরও অকপটে বলে, ‘হ্যাঁ, আমরা রেপ করেছি, কী করবে?’
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, কয়েকজন যুবক নারী সাংবাদিক ও তার ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে ছিল। বিষয়টি নিয়ে কথা-কাটাকাটি হলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে মামলা নেওয়া হয়েছে, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, বনশ্রীর ই-ব্লকের একটি জুসের দোকানে ঘটনাটি ঘটে।
রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় বহুল প্রকাশিত একটি ইংরেজি দৈনিকের এক নারী সাংবাদিককে হেনস্তা ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (২ এপ্রিল) রাত ৮টায় বনশ্রীর ই-ব্লকের তিন নম্বর সড়কের একটি জুসের দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী সাংবাদিক সোয়েব রহমান জিশান (২৫) নামে এক যুবকের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো দুজনকে আসামি করে রামপুরা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। অভিযোগে ওই নারী সাংবাদিক ও তার ছোট ভাইকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ ঘটনায় ওই নারী সাংবাদিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমার নিজের বাসার সামনেই নিরাপদ নই! আমাকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় আমার ভাইকে মারধর করা হলো, আমাকেও লাঞ্ছিত করা হলো। অথচ আশপাশের কেউ এগিয়ে এলো না।’
তিনি আরো লেখেন, ‘আমার চুল টেনে ধরে আমাকে হ্যাচকা টান দেওয়া হলো, বুকে আঘাত করা হলো, লাথি মারা হলো। চারপাশের সবাই দাঁড়িয়ে দেখছিল, কেউ কিছু বলেনি। একজন সাংবাদিক হয়েও যদি আমি এ রকম হামলার শিকার হই, তাহলে সাধারণ নারীদের নিরাপত্তার কী অবস্থা?’
ভুক্তভোগী জানান, রাত সাড়ে ৭টা থেকে ৮টার দিকে আমি এবং আমার ছোট ভাই বনশ্রী ই-ব্লকের তিন নম্বর রোডের মুখে একটি জুসের দোকানে ছিলাম। এ সময় কয়েকজন স্থানীয় যুবক আমাকে উত্ত্যক্ত করতে শুরু করে। আমার ভাই প্রতিবাদ করলে তারা প্রথমে তাকে মারধর করে। আমি বাধা দিতে গেলে তারা আমাকেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে, শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে আঘাত করে।
তিনি আরো বলেন, আমরা নিজেদের বাসার সামনেই নিরাপদ নই। ছেলেগুলো এমনভাবে আচরণ করছিল যেন তারা যা করছে, সেটাই তাদের অধিকার। আমার ভাই যখন প্রতিবাদ করল, তখন তারা আরো আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। এমনকি তারা আমাকে হেনস্তা করার পরও অকপটে বলে, ‘হ্যাঁ, আমরা রেপ করেছি, কী করবে?’
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, কয়েকজন যুবক নারী সাংবাদিক ও তার ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে ছিল। বিষয়টি নিয়ে কথা-কাটাকাটি হলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে মামলা নেওয়া হয়েছে, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, বনশ্রীর ই-ব্লকের একটি জুসের দোকানে ঘটনাটি ঘটে।
গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বুধবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে চীনা দূতাবাস আয়োজিত এক জমকালো সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা এক ভিডিও বার্তায় এই মন্তব্য করেন।
৬ ঘণ্টা আগেসাদিক কায়েম বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ডাকসু নির্বাচন পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ডুজা সাহসী ভূমিকা রেখেছে। আগামী দিনেও ডাকসুকে শিক্ষার্থীদের সত্যিকারের প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে সাংবাদিক সমিতির সহযোগিতা অপরিহার্য।
১৭ ঘণ্টা আগে