প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ঘিরে হামলা ও সংঘর্ষের নিহত চারজনের সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত না হাওয়া নিয়ে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যাখ্যা দিয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মতো বলছে, বিশৃঙ্খল পরিবেশে নিহতদের স্বজনরা জোর করে মরদেহ নিয়ে যাওয়ায় ময়নাতদন্ত করা সম্ভব হয়নি।
রোববার (২০ জুলাই) গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জীবিতেষ বিশ্বাসের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। বিকেলে বিজ্ঞপ্তিটি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে ময়নাতদন্ত না করে লাশ হস্তান্তর করেছে, বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসত্য। ওই দিন সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রথম মরদেহটি যখন আসে তখন কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণার পর রোগীর স্বজনদের লাশ ময়নাতদন্তের কার্যক্রম শেষ করে লাশ নেওয়ার কথা বললে স্বজনরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং একপর্যায়ে জোর করে মরদেহ নিয়ে যায়।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, এরপর সংঘর্ষে নিহত বাকি মরদেহগুলোও স্বজনরা স্বজনরা ময়নাতদন্ত করাতে রাজি হয়নি। একই সঙ্গে হাসপাতালে কর্মরত কর্মচারীদের সঙ্গে ওই স্বজনরা অসৌজন্যমূলক আচরণ করে জোর করে মরদেহ নিয়ে যায়।
গত বুধবার (১৬ জুলাই) গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচি ঘিরে দফায় দফায় হামলার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে নির্বাহী আদেশে কার্যক্রম স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সে দিনই চারজন নিহত হন। পরে শুক্রবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিাকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হয়।
বুধবার জানা যায়, নিহতদের কারও ময়নাতদন্ত করা হয়নি গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মুখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানায়, নিহতদের স্বজনরাই জোর করে মরদেহ নিয়ে যাওয়ায় ময়নাতদন্ত করা হয়নি।
নিহতদের স্বজনরা অবশ্য গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘটনার দিন হাসপাতাল কিংবা প্রশাসন থেকে তারা কোনো সহায়তা পাননি। বাধ্য হয়েই ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহগুলো দাফন ও সৎকার করতে হয়েছে তাদের।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ঘিরে হামলা ও সংঘর্ষের নিহত চারজনের সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত না হাওয়া নিয়ে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যাখ্যা দিয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মতো বলছে, বিশৃঙ্খল পরিবেশে নিহতদের স্বজনরা জোর করে মরদেহ নিয়ে যাওয়ায় ময়নাতদন্ত করা সম্ভব হয়নি।
রোববার (২০ জুলাই) গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জীবিতেষ বিশ্বাসের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। বিকেলে বিজ্ঞপ্তিটি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে ময়নাতদন্ত না করে লাশ হস্তান্তর করেছে, বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসত্য। ওই দিন সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রথম মরদেহটি যখন আসে তখন কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণার পর রোগীর স্বজনদের লাশ ময়নাতদন্তের কার্যক্রম শেষ করে লাশ নেওয়ার কথা বললে স্বজনরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং একপর্যায়ে জোর করে মরদেহ নিয়ে যায়।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, এরপর সংঘর্ষে নিহত বাকি মরদেহগুলোও স্বজনরা স্বজনরা ময়নাতদন্ত করাতে রাজি হয়নি। একই সঙ্গে হাসপাতালে কর্মরত কর্মচারীদের সঙ্গে ওই স্বজনরা অসৌজন্যমূলক আচরণ করে জোর করে মরদেহ নিয়ে যায়।
গত বুধবার (১৬ জুলাই) গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচি ঘিরে দফায় দফায় হামলার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে নির্বাহী আদেশে কার্যক্রম স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সে দিনই চারজন নিহত হন। পরে শুক্রবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিাকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হয়।
বুধবার জানা যায়, নিহতদের কারও ময়নাতদন্ত করা হয়নি গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মুখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানায়, নিহতদের স্বজনরাই জোর করে মরদেহ নিয়ে যাওয়ায় ময়নাতদন্ত করা হয়নি।
নিহতদের স্বজনরা অবশ্য গণমাধ্যমকে বলেছেন, ঘটনার দিন হাসপাতাল কিংবা প্রশাসন থেকে তারা কোনো সহায়তা পাননি। বাধ্য হয়েই ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহগুলো দাফন ও সৎকার করতে হয়েছে তাদের।
শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ে ঢুকে ১০টির মতো গাড়ি ভাঙচুর করে। এরপর পুলিশ ও সেনাবাহিনী শিক্ষার্থীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু হাজার হাজার শিক্ষার্থী সচিবালয়ে ঢুকে পড়ে। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব সিদ্দিক জোবায়েরের পদত্যাগের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় ছাত্রদের ওপর লাঠিচার্জ করা হয়েছে, টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ জনে (মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত)। মঙ্গলবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছে ঢাকার চীন ও ফ্রান্সের দূতাবাস। আজ মঙ্গলবার পৃথক বার্তায় তাদের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করা হয়। বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ঢাকার চীনা দূতাবাস এক শোকবার্তায় উল্লেখ করেছে, ঢাকায় বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনায় চীনা দূতাবাস গভীরভাবে শোকাহত
৩ ঘণ্টা আগে