প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বর এলাকা থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে আটক করার পর তাকে হত্যা মামলার আসামি করা হয়নি বলে দাবি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
পুলিশের দাবি, তাকে দণ্ডবিধির নিয়মিত একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আদালতে পাঠানোর পর কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে গত ১৫ অগাস্ট ফুল দিতে গিয়ে মারধরের শিকার হন আজিজুর রহমান। তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশ সেখান থেকে আটক করে নিয়ে যায় আজিজুরকে। পরে শনিবার তাকে ধানমন্ডি থানায় ২ এপ্রিল দায়ের করা জুলাই আন্দোলনের একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। সেখানে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ওই রিকশাচালককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
জুলাই আন্দোলন চলাকালে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গুলিবিদ্ধ মো. আরিফুল ইসলাম গত ২ এপ্রিল ধানমন্ডি থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর, ওই মামলায় আজিজুরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যাপক সমালোচনা হয়। নানা আলোচনা-সমালোচনার মুখে ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে মো. আজিজুর রহমানের গ্রেপ্তার ও মামলা নিয়ে অহেতুক ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। অনেকেই বিষয়টিকে হত্যা মামলা হিসেবে প্রচার করছেন, যা সর্বৈব মিথ্যা ও উদ্দেশ্যমূলক।
পুলিশের দাবি, প্রকৃতপক্ষে আটক মো. আজিজুর রহমানকে যে মামলায় সন্দেহভাজন আাসামি হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়েছে তা দণ্ডবিধির (পেনাল কোড) একটি নিয়মিত মামলা।
এ বিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেছে ডিএমপি।
ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বর এলাকা থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে আটক করার পর তাকে হত্যা মামলার আসামি করা হয়নি বলে দাবি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
পুলিশের দাবি, তাকে দণ্ডবিধির নিয়মিত একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আদালতে পাঠানোর পর কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে গত ১৫ অগাস্ট ফুল দিতে গিয়ে মারধরের শিকার হন আজিজুর রহমান। তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশ সেখান থেকে আটক করে নিয়ে যায় আজিজুরকে। পরে শনিবার তাকে ধানমন্ডি থানায় ২ এপ্রিল দায়ের করা জুলাই আন্দোলনের একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। সেখানে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ওই রিকশাচালককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
জুলাই আন্দোলন চলাকালে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গুলিবিদ্ধ মো. আরিফুল ইসলাম গত ২ এপ্রিল ধানমন্ডি থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর, ওই মামলায় আজিজুরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যাপক সমালোচনা হয়। নানা আলোচনা-সমালোচনার মুখে ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে মো. আজিজুর রহমানের গ্রেপ্তার ও মামলা নিয়ে অহেতুক ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। অনেকেই বিষয়টিকে হত্যা মামলা হিসেবে প্রচার করছেন, যা সর্বৈব মিথ্যা ও উদ্দেশ্যমূলক।
পুলিশের দাবি, প্রকৃতপক্ষে আটক মো. আজিজুর রহমানকে যে মামলায় সন্দেহভাজন আাসামি হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়েছে তা দণ্ডবিধির (পেনাল কোড) একটি নিয়মিত মামলা।
এ বিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেছে ডিএমপি।
প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ক্ষমা প্রার্থনা ও হামলায় জড়িত পুলিশ সদস্যদের বহিষ্কারসহ পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেছেন। বলেছেন, এসব দাবি পূরণ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। পাশাপাশি বৃহস্পতিবার ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশে (আইইবি) সাংবাদিকদের উপস্থিতি
৬ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, আলুর সাম্প্রতিক বিক্রয়মূল্য উৎপাদন খরচের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় আলুচাষিরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনামতে উৎপাদন মৌসুমে উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করে কৃষকের স্বার্থ রক্ষার্থে সুপারিশ প্রদানের লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিবকে সভাপতি এবং বাণিজ্য ম
৭ ঘণ্টা আগেসাড়ে চার মাস ধরে ডিবিপ্রধানের পদটি শূন্য ছিল। গত ১২ এপ্রিল ডিবির তৎকালীন প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি করা হয়েছিল। এরপর থেকে একজন যুগ্ম কমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তা এই ইউনিটের দায়িত্বে ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে