প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত একটি নাশকতার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। পরে জামিন আবেদন করলেও আদালত সে আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) ঢাকার মহানগর হাকিম মো. সাইফুজ্জামান এ আদেশ দেন।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১৭ সালে ‘সরকারি কাজে বাধা ও বেআইনি সমাবেশের’ অভিযোগে দায়ের করা পল্টন থানার এক মামলায় বাবুলকে দুই ধারায় মোট সাড়ে তিন বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
সোমবার শহিদুল ইসলাম বাবুলের পক্ষের আইনজীবী সাদেকুল ইসলাম ভুঁইয়া (জাদু) বলেন, ‘শহিদুল ইসলাম বাবুল আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেছিলেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আমরা উচ্চ আদালতে তার জামিন আবেদন করব। আশা করছি, আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবেন।’
এর আগে সোমবার দুপুর ১২টার দিকে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে শহিদুল ইসলাম বাবুল লিখেছিলেন, “সিএমএম কোর্টে আসছি বিগত আমলের পুরোনো একটি সাজাপ্রাপ্ত রাজনৈতিক মামলায় সারেন্ডার করতে। সারেন্ডার না করে আপিল করার সুযোগ নেই। সেজন্য স্বল্প মেয়াদ হলেও কারাবাস নিশ্চিত। আপনাদের প্রার্থনায় রাখবেন প্লিজ।”
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কক্সবাজার সফর শেষে গুলশান যান। এ সময় দলের নেতাকর্মীরা পল্টন এলাকায় সরকারবিরোধী স্লোগান দেয়। ভিআইপি রোড বন্ধ করে ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়।
এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল ওই দিনই মামলা করেন। মামলা তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৯ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা একই থানার এসআই আতাউর রহমান।
মামলার সব কার্যক্রম শেষে ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর রায় দেন আদালত। রায়ে শহিদুল ইসলাম বাবুলকে এক ধারায় আড়াই বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আরেক ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
বিএনপি বলয়ের ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত শহিদুল ইসলাম বাবুল। নিজ এলাকা ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনে তাকে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মনে করা হচ্ছিল। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে অবশ্য দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে তিনি এ আসন বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শামা ওবায়েদের জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন। দলের নির্দেশেই তিনি নিজে ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা সদরপুর চরভদ্রাসন) আসনে ভোট করার সিদ্ধান্তের কথা জানান।
এদিকে বাবুল গত ১৫ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ফরিদপুর-২ আসন ছেড়ে ফরিদপুর-৪ আসনে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন। সেদিন নগরকান্দায় বিএনপির নেতাকর্মীরা অশ্রুসিক্ত বিদায় জানান তাকে। বাবুল নিজেও আবেগাপ্লুত হয়ে চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি। অন্যদিকে নতুন আসনের জন্য তাকে নিজেদের নেতা হিসেবে আনন্দে বুকে জড়িয়ে নেন ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসনের নেতাকর্মীরা।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত একটি নাশকতার মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। পরে জামিন আবেদন করলেও আদালত সে আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) ঢাকার মহানগর হাকিম মো. সাইফুজ্জামান এ আদেশ দেন।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১৭ সালে ‘সরকারি কাজে বাধা ও বেআইনি সমাবেশের’ অভিযোগে দায়ের করা পল্টন থানার এক মামলায় বাবুলকে দুই ধারায় মোট সাড়ে তিন বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
সোমবার শহিদুল ইসলাম বাবুলের পক্ষের আইনজীবী সাদেকুল ইসলাম ভুঁইয়া (জাদু) বলেন, ‘শহিদুল ইসলাম বাবুল আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেছিলেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আমরা উচ্চ আদালতে তার জামিন আবেদন করব। আশা করছি, আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবেন।’
এর আগে সোমবার দুপুর ১২টার দিকে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে শহিদুল ইসলাম বাবুল লিখেছিলেন, “সিএমএম কোর্টে আসছি বিগত আমলের পুরোনো একটি সাজাপ্রাপ্ত রাজনৈতিক মামলায় সারেন্ডার করতে। সারেন্ডার না করে আপিল করার সুযোগ নেই। সেজন্য স্বল্প মেয়াদ হলেও কারাবাস নিশ্চিত। আপনাদের প্রার্থনায় রাখবেন প্লিজ।”
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কক্সবাজার সফর শেষে গুলশান যান। এ সময় দলের নেতাকর্মীরা পল্টন এলাকায় সরকারবিরোধী স্লোগান দেয়। ভিআইপি রোড বন্ধ করে ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়।
এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল ওই দিনই মামলা করেন। মামলা তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৯ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা একই থানার এসআই আতাউর রহমান।
মামলার সব কার্যক্রম শেষে ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর রায় দেন আদালত। রায়ে শহিদুল ইসলাম বাবুলকে এক ধারায় আড়াই বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আরেক ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে সাত দিনের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
বিএনপি বলয়ের ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত শহিদুল ইসলাম বাবুল। নিজ এলাকা ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনে তাকে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মনে করা হচ্ছিল। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে অবশ্য দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে তিনি এ আসন বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শামা ওবায়েদের জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন। দলের নির্দেশেই তিনি নিজে ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা সদরপুর চরভদ্রাসন) আসনে ভোট করার সিদ্ধান্তের কথা জানান।
এদিকে বাবুল গত ১৫ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ফরিদপুর-২ আসন ছেড়ে ফরিদপুর-৪ আসনে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন। সেদিন নগরকান্দায় বিএনপির নেতাকর্মীরা অশ্রুসিক্ত বিদায় জানান তাকে। বাবুল নিজেও আবেগাপ্লুত হয়ে চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি। অন্যদিকে নতুন আসনের জন্য তাকে নিজেদের নেতা হিসেবে আনন্দে বুকে জড়িয়ে নেন ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসনের নেতাকর্মীরা।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
৭ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
৭ ঘণ্টা আগে