প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যায় এখন পর্যন্ত ৬৭ জনের মৃত্যু ও একজন নিখোঁজের তথ্য নিশ্চিত করেছে সরকার। এছাড়া এই বন্যায় সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১১টি জেলার ৫১ লাখেরও বেশি মানুষ।
সোমবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মন্ত্রণালয়ের দেওয়া মৃত্যু তালিকায় দেখা গেছে, নিহতদের মধ্যে পুরুষ ৪২ জন, নারী সাতজন এবং শিশু ১৮ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে ফেনীতে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী; ফেনীতে ২৬ জন, কুমিল্লায় ১৭ জন, নোয়াখালীতে ১১ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন, লক্ষ্মীপুর একজন, কক্সবাজারে তিনজন, মৌলভীবাজারে একজন এবং খাগড়াছড়িতে একজন করে মারা গেছে।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরে সরকারের এই বিজ্ঞপিতে বলা হয়, বন্যাকবলিত ১১ জেলার মধ্যে চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। ইতোমধ্যে মৌলভীবাজারের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। এছাড়াও সময়ের সঙ্গে ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বর্তমানে ৬৮টি উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন/পৌরসভার সংখ্যা ৫০৪টি। পাশাপাশি ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার এখনো পানিবন্দি রয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫১ লাখ ৮ হাজার ২০২ জন।
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যায় এখন পর্যন্ত ৬৭ জনের মৃত্যু ও একজন নিখোঁজের তথ্য নিশ্চিত করেছে সরকার। এছাড়া এই বন্যায় সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১১টি জেলার ৫১ লাখেরও বেশি মানুষ।
সোমবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মন্ত্রণালয়ের দেওয়া মৃত্যু তালিকায় দেখা গেছে, নিহতদের মধ্যে পুরুষ ৪২ জন, নারী সাতজন এবং শিশু ১৮ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে ফেনীতে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী; ফেনীতে ২৬ জন, কুমিল্লায় ১৭ জন, নোয়াখালীতে ১১ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন, লক্ষ্মীপুর একজন, কক্সবাজারে তিনজন, মৌলভীবাজারে একজন এবং খাগড়াছড়িতে একজন করে মারা গেছে।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরে সরকারের এই বিজ্ঞপিতে বলা হয়, বন্যাকবলিত ১১ জেলার মধ্যে চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। ইতোমধ্যে মৌলভীবাজারের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। এছাড়াও সময়ের সঙ্গে ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বর্তমানে ৬৮টি উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন/পৌরসভার সংখ্যা ৫০৪টি। পাশাপাশি ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার এখনো পানিবন্দি রয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫১ লাখ ৮ হাজার ২০২ জন।