প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কালু মিয়া (৪৫) ও আশুগঞ্জে মো. জনি (২৫) নামের দুজন বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেলে ও সন্ধ্যায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানায়, বিকেলে আশুগঞ্জের শরীফপুর ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়ায় গরুর বাজার থেকে ফেরার পথে বজ্রপাতে কালু মিয়া নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন তাঁর সঙ্গে থাকা হোসাইন (৩২) নামের এক যুবক। তিনি সম্পর্কে নিহতের ভাতিজা।
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাহিদ আহমদ বলেন, বাজারে গরু বিক্রি বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে কালু মিয়া নিহত হন। একজন আহত হন। হতাহতদের বাড়ি উপজেলার তারুয়া গ্রামে। নিহতের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এদিকে সন্ধ্যায় জেলার নবীনগরে মেঘনা নদীতে বজ্রপাতে বাল্কহেডের শ্রমিক মো. জনি নিহত হয়েছেন। উপজেলার বাইশমোজা গরুর বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত জনি জেলার সরাইলের পানিশ্বর গ্রামের মিয়া শাহের ছেলে।
এ ব্যাপারে নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, বজ্রপাতে আহত হওয়ার পর অচেতন অবস্থায় জনিকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কালু মিয়া (৪৫) ও আশুগঞ্জে মো. জনি (২৫) নামের দুজন বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) বিকেলে ও সন্ধ্যায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানায়, বিকেলে আশুগঞ্জের শরীফপুর ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়ায় গরুর বাজার থেকে ফেরার পথে বজ্রপাতে কালু মিয়া নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন তাঁর সঙ্গে থাকা হোসাইন (৩২) নামের এক যুবক। তিনি সম্পর্কে নিহতের ভাতিজা।
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাহিদ আহমদ বলেন, বাজারে গরু বিক্রি বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে কালু মিয়া নিহত হন। একজন আহত হন। হতাহতদের বাড়ি উপজেলার তারুয়া গ্রামে। নিহতের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এদিকে সন্ধ্যায় জেলার নবীনগরে মেঘনা নদীতে বজ্রপাতে বাল্কহেডের শ্রমিক মো. জনি নিহত হয়েছেন। উপজেলার বাইশমোজা গরুর বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত জনি জেলার সরাইলের পানিশ্বর গ্রামের মিয়া শাহের ছেলে।
এ ব্যাপারে নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, বজ্রপাতে আহত হওয়ার পর অচেতন অবস্থায় জনিকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
২ ঘণ্টা আগে