প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৬ নভেম্বর) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুর দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে বিচারপতি ফজলুল করিমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। ১৯৪৩ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর বিচারপতি ফজলুল করিম চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার সুচক্রদণ্ডি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আহমেদ কবীর। তিনি আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদের বংশধর।
ফজলুল করিম ১৯৫৮ সালে পটিয়ার কাজেম আলী হাইস্কুল থেকে মেট্রিকুলেশন এবং ১৯৬০ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন। এরপর তিনি ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি নেয়ার পর ১৯৬৯ লন্ডনের লিংকনস ইন থেকে বার অ্যাট ল' হন।
১৯৬৫ সালে তিনি আইনজীবী হিসেবে চট্টগ্রাম বারে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ১৯৭০ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৭৯ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
বিচারপতি করিম ১৯৮২ থেকে '৮৪ সাল পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। ১৯৯২ সালের ১ নভেম্বর তিনি হাইকোর্টের অস্থায়ী বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। দুই বছর পর স্থায়ী হন তিনি। ২০০১ সালের ১৫ মে তিনি আপিল বিভাগে যোগ দেন।
সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৬ নভেম্বর) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুর দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে বিচারপতি ফজলুল করিমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। ১৯৪৩ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর বিচারপতি ফজলুল করিম চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার সুচক্রদণ্ডি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আহমেদ কবীর। তিনি আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদের বংশধর।
ফজলুল করিম ১৯৫৮ সালে পটিয়ার কাজেম আলী হাইস্কুল থেকে মেট্রিকুলেশন এবং ১৯৬০ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন। এরপর তিনি ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি নেয়ার পর ১৯৬৯ লন্ডনের লিংকনস ইন থেকে বার অ্যাট ল' হন।
১৯৬৫ সালে তিনি আইনজীবী হিসেবে চট্টগ্রাম বারে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ১৯৭০ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৭৯ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
বিচারপতি করিম ১৯৮২ থেকে '৮৪ সাল পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। ১৯৯২ সালের ১ নভেম্বর তিনি হাইকোর্টের অস্থায়ী বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। দুই বছর পর স্থায়ী হন তিনি। ২০০১ সালের ১৫ মে তিনি আপিল বিভাগে যোগ দেন।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের, দলের না। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
৩ ঘণ্টা আগেসকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধিদল আসে ইসিতে। এ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচনি প্রস্তুতি, কমিশনের পরিকল্পনা, নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথাও রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের আইনি সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল।
৪ ঘণ্টা আগেবিল্লালের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় সাতটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ বিভিন্ন অপরাধের ছয়টি মামলা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে