
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ১৪৪১ হিজরি সনের ১২ রবিউল আউয়াল- মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। এই দিনটি যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে সারা দেশে পালিত হচ্ছে।
মানবজাতির জন্য সাম্য ও শান্তির বার্তা নিয়ে আসা এই মহামানবের জন্ম ও মৃত্যু দিবস মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
আজ সরকারি ছুটি। দিনটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) সবার মধ্যে অপার শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) নামে পরিচিত। ৫৭০ সালের এই দিনে (১২ রবিউল আউয়াল) আরবের মক্কা নগরীর সভ্রান্ত কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।
মহানবী হজরত মুহম্মদ (সা.) এর জন্মের আগে গোটা আরব অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। ওই সময় আরবের মানুষ মহান আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল। আরবের সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা। এ যুগকে বলা হতো ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত’র যুগ।
তখন মানুষ হানাহানি ও কাটাকাটিতে লিপ্ত ছিল এবং মূর্তিপূজা করত। এই অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তিসহ তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহ তাআলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দুনিয়ায় প্রেরণ করেন।
মহানবী (সা.) অতি অল্প বয়সেই আল্লাহর প্রেমে অনুরক্ত হয়ে পড়েন এবং প্রায়ই তিনি হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকতেন। ২৫ বছর বয়সে মহানবী বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুয়ত লাভ বা মহান রাব্বুর আলামিনের নৈকট্য লাভ করেন।
পবিত্র কোরআন শরীফে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবীই সৃষ্টি করতেন না’। এসব কারণে এবং তৎকালীন আরব জাহানের বাস্তবতায় এ দিনের (পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর) গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। বাংলাদেশসহ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এ দিনটি ঈদে মিলাদুন্নবী হিসেবে পালন করে থাকে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘সমগ্র মুসলিম উম্মার ঐক্য আরও সুসংহত হোক। মহানবী (সা.)-এর সুমহান জীবনাদর্শ লালন ও অনুসরণের মাধ্যমে আমাদের ইহকালীন ও পরকালীন জীবনের সার্বিক কল্যাণ ও মুক্তি সুনিশ্চিত হোক, এই কামনা করি।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বাণী দিয়েছেন। তারেক রহমান বলেন, ‘সমাজে অবহেলিত, নির্যাতিত, বঞ্চিত ও দুঃখী মানুষের সেবা, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, পরমতসহিষ্ণুতা, দয়া ও ক্ষমা গুণ, শিশুদের প্রতি দায়িত্ব এবং নারী জাতির মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর আদর্শ অতুলনীয়। তাই তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে স্বীকৃত। আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা, আদর্শ ও ত্যাগের মহিমার প্রতিফলন আমরা সবাই যেন নিজেদের জীবনে ঘটাতে পারি।’
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালনের জন্য সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
এ উপলক্ষ্যে বায়তুল মোকাররমে মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলার আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ১৪৪১ হিজরি সনের ১২ রবিউল আউয়াল- মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। এই দিনটি যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে সারা দেশে পালিত হচ্ছে।
মানবজাতির জন্য সাম্য ও শান্তির বার্তা নিয়ে আসা এই মহামানবের জন্ম ও মৃত্যু দিবস মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
আজ সরকারি ছুটি। দিনটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) সবার মধ্যে অপার শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) নামে পরিচিত। ৫৭০ সালের এই দিনে (১২ রবিউল আউয়াল) আরবের মক্কা নগরীর সভ্রান্ত কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।
মহানবী হজরত মুহম্মদ (সা.) এর জন্মের আগে গোটা আরব অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। ওই সময় আরবের মানুষ মহান আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল। আরবের সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা। এ যুগকে বলা হতো ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত’র যুগ।
তখন মানুষ হানাহানি ও কাটাকাটিতে লিপ্ত ছিল এবং মূর্তিপূজা করত। এই অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তিসহ তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহ তাআলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দুনিয়ায় প্রেরণ করেন।
মহানবী (সা.) অতি অল্প বয়সেই আল্লাহর প্রেমে অনুরক্ত হয়ে পড়েন এবং প্রায়ই তিনি হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকতেন। ২৫ বছর বয়সে মহানবী বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুয়ত লাভ বা মহান রাব্বুর আলামিনের নৈকট্য লাভ করেন।
পবিত্র কোরআন শরীফে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবীই সৃষ্টি করতেন না’। এসব কারণে এবং তৎকালীন আরব জাহানের বাস্তবতায় এ দিনের (পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর) গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। বাংলাদেশসহ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এ দিনটি ঈদে মিলাদুন্নবী হিসেবে পালন করে থাকে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘সমগ্র মুসলিম উম্মার ঐক্য আরও সুসংহত হোক। মহানবী (সা.)-এর সুমহান জীবনাদর্শ লালন ও অনুসরণের মাধ্যমে আমাদের ইহকালীন ও পরকালীন জীবনের সার্বিক কল্যাণ ও মুক্তি সুনিশ্চিত হোক, এই কামনা করি।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বাণী দিয়েছেন। তারেক রহমান বলেন, ‘সমাজে অবহেলিত, নির্যাতিত, বঞ্চিত ও দুঃখী মানুষের সেবা, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, পরমতসহিষ্ণুতা, দয়া ও ক্ষমা গুণ, শিশুদের প্রতি দায়িত্ব এবং নারী জাতির মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর আদর্শ অতুলনীয়। তাই তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে স্বীকৃত। আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা, আদর্শ ও ত্যাগের মহিমার প্রতিফলন আমরা সবাই যেন নিজেদের জীবনে ঘটাতে পারি।’
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালনের জন্য সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
এ উপলক্ষ্যে বায়তুল মোকাররমে মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলার আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশও নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

সিইসি বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন খুব সংকটময় পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আছে। জাতি হিসেবে, দেশ হিসেবে আমরা কোন দিকে যাব, আমরা গণতন্ত্রের পথে কীভাবে হাঁটব, সবকিছু নির্ভর করছে আগামী নির্বাচনের ওপর।’
১২ ঘণ্টা আগে
যদি আপনার কাজের জন্য দিনের বেশিরভাগ সময় ডেস্কে বসে থাকতে হয়, তবে আপনার হার্টের স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া জরুরি। কারণ দীর্ঘ সময় বসে থাকলে রক্ত সঞ্চালন কমে যেতে পারে, রক্তচাপ বাড়তে পারে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হৃদরোগ
১৩ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা ছাড়া কখনও একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেয়া সম্ভব নয়। নির্বাচনী কার্যক্রমে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবেন। এবার জেলে থাকা ব্যক্তিদের এবং প্রবাসীদেরও ভোটাধিকার রক্ষার জন্য বিশেষভাবে অ্যাপের মাধ্যমে ভোটদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
১৪ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের অক্টোবরে সারাদেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২৩১ নারী ও কন্যাশিশু। এদের মধ্যে ১৩০ জন নারী ও ১০১ কন্যাশিশু। রোববার মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংগঠনের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপপরিষদ ১৫টি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন
১৫ ঘণ্টা আগে