সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দেবেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। জানাজায় যোগ দিতে ইসহাক দারের আগামীকাল বুধবার ঢাকায় আসার কথা রয়েছে।
২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে চীন। দেশটির আশা, নির্বাচন হবে নিরাপদ, স্থিতিশীল ও সুষ্ঠু।
ইতিহাসে সত্যিই এ এক বিরল সাহসী ও দেশপ্রেমিক পরিবার, যার স্বামী একজন দেশবরেণ্য, বিশ্বনন্দিত রাষ্ট্রনায়ক এবং মুক্তিযুদ্ধে বীর সেক্টর কমান্ডার। সেই মা দেশনেত্রী, গণতন্ত্রের জননী, তিনবার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। তাদের জ্যেষ্ঠপুত্র আগামীর রাষ্ট্রনেতা, যিনি দেশের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপির ভ
এ ছাড়া নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্কের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘নেপালের একজন প্রকৃত বন্ধু হিসেবে নেপাল–বাংলাদেশ সম্পর্ক জোরদারে বেগম জিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশপ্রেমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সম্পাদক মঞ্জুর মোর্শেদ মিল্টনের সই করা এক শোকবার্তায় উদীচী নেতৃবৃন্দ খালেদা জিয়ার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন ও স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন দরদি অভিভাবক হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে দেওয়া এক ফেসবুকে পোস্টে সংগঠনটি এ মন্তব্য করে।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় হবে। এ বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
জামায়াত আমির বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশে একটি ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা কায়েম ছিল, যেখানে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষই ছিল প্রধান লক্ষ্য। তবে কেউই সেই দমন-পীড়ন থেকে রেহাই পায়নি। তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ বিভিন্ন দাবিতে যুবসমাজ যেভাবে প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিল, তা জাতির ই
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, খালেদা জিয়া একদিকে যেমন সত্যি সত্যি অভিভাবক ছিলেন, অন্যদিকে মাতৃস্নেহে আমাদের দেখতেন। কোনো দিন বাসায় যাওয়ার পর কোনো কিছু না খেয়ে ওনার বাসা থেকে কখনো কেউ যেতে পারতো না।