
খুলনা প্রতিনিধি

পারিবারিক কলহ ও মনোমালিন্যের জেরে খুলনায় ডলি বেগম (৪৫) নামে এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছেন তার স্বামী মো. নাজমুল হাসান মোল্লা (৫০)। স্থানীয়রা ঘাতক
স্বামীকে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ভোরে মহানগরীর লবণচরার সবুজপল্লীর মুসলিমার ভাড়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নাজমুল হাসান মোল্লা স্থানীয় রাজ্জাক মোল্লার ছেলে।
পুলিশ জানায়, দাম্পত্য কলহের জেরে নাজমুল হাসান মোল্লা তর্ক-বিতর্কের এক পর্যায়ে ডলি বেগমকে ধারালো ছুরি দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন। প্রতিবেশীরা ডলি বেগমকে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
লবনচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাওলাদার সানোয়ার হোসাইন মাসুম বলেন, নাজমুল হাসান ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে এলোপাতাড়ি জখম করে হত্যা করেন। তার মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ঘাতককে স্থানীয়রা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে।

পারিবারিক কলহ ও মনোমালিন্যের জেরে খুলনায় ডলি বেগম (৪৫) নামে এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছেন তার স্বামী মো. নাজমুল হাসান মোল্লা (৫০)। স্থানীয়রা ঘাতক
স্বামীকে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ভোরে মহানগরীর লবণচরার সবুজপল্লীর মুসলিমার ভাড়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নাজমুল হাসান মোল্লা স্থানীয় রাজ্জাক মোল্লার ছেলে।
পুলিশ জানায়, দাম্পত্য কলহের জেরে নাজমুল হাসান মোল্লা তর্ক-বিতর্কের এক পর্যায়ে ডলি বেগমকে ধারালো ছুরি দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন। প্রতিবেশীরা ডলি বেগমকে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
লবনচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাওলাদার সানোয়ার হোসাইন মাসুম বলেন, নাজমুল হাসান ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে এলোপাতাড়ি জখম করে হত্যা করেন। তার মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ঘাতককে স্থানীয়রা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে।

খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং মৃত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে, কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
১৬ ঘণ্টা আগে
তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
২০ ঘণ্টা আগে