
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

থানায় ঢুকে পুলিশের ওপর হামলা ও আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই নেতাসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার মো.নুরুজ্জামান বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্পাদক ও মাঝিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, দলবল নিয়ে থানায় এসে হামলায় অন্তত আটজন পুলিশ সদস্য আহত হন এবং দুই জনকে শাজাহানপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে উপ-পরিদর্শক আনিসুর রহমান, কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, রুহুল আমিন গুরুতর আহত বলে জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে শাজানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের পুলিশের একটি দল গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার আড়িয়া বাজার এলাকা থেকে মিঠুন নামে স্থানীয় এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করে। মিঠুন হত্যাসহ অন্তত ৭-৮টি মামলার আসামি। তিনি আড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক শাখার সম্পাদক।
ওসি বলেন, পুলিশ মিঠুনকে থানায় নিয়ে এলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে নুরুজ্জামান ও তার লোকজন ৫০-৬০টি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে থানায় প্রবেশ করে এবং মিঠুনকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। আমরা বাধা দিতে গেলে আমাকেসহ পুলিশের ওপর হামলা করে পালিয়ে যান নুরুজ্জামান। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার মাঝিরা এলাকা থেকে নুরুজ্জামানসহ সাত আসামিকে আটক করে। নুরুজ্জামানের বাড়িতে ও তার সহকারী হাসান নাজমুলের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৭ রাউন্ড গুলিসহ দুটি পিস্তল উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানায়, নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, জমি দখল, সরকারি কাজে বাধাসহ ৮-১০টি মামলা রয়েছে।
এই ঘটনায় নুরুজ্জামান ও তার ২০ নেতা-কর্মীর নামে এবং অজ্ঞাত ১০০-১৫০ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশকে মারধর ও অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে গতকাল রাতেই পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে।
গত বছর উপজেলা অডিটোরিয়ামে সবার সামনে টেন্ডারপত্র চুরির অভিযোগে নুরুজ্জামানকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, আজ আসামিদের আদালতে পাঠানো হবে।

থানায় ঢুকে পুলিশের ওপর হামলা ও আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই নেতাসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার মো.নুরুজ্জামান বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্পাদক ও মাঝিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, দলবল নিয়ে থানায় এসে হামলায় অন্তত আটজন পুলিশ সদস্য আহত হন এবং দুই জনকে শাজাহানপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে উপ-পরিদর্শক আনিসুর রহমান, কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, রুহুল আমিন গুরুতর আহত বলে জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে শাজানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের পুলিশের একটি দল গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার আড়িয়া বাজার এলাকা থেকে মিঠুন নামে স্থানীয় এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করে। মিঠুন হত্যাসহ অন্তত ৭-৮টি মামলার আসামি। তিনি আড়িয়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক শাখার সম্পাদক।
ওসি বলেন, পুলিশ মিঠুনকে থানায় নিয়ে এলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে নুরুজ্জামান ও তার লোকজন ৫০-৬০টি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে থানায় প্রবেশ করে এবং মিঠুনকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। আমরা বাধা দিতে গেলে আমাকেসহ পুলিশের ওপর হামলা করে পালিয়ে যান নুরুজ্জামান। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার মাঝিরা এলাকা থেকে নুরুজ্জামানসহ সাত আসামিকে আটক করে। নুরুজ্জামানের বাড়িতে ও তার সহকারী হাসান নাজমুলের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৭ রাউন্ড গুলিসহ দুটি পিস্তল উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানায়, নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, জমি দখল, সরকারি কাজে বাধাসহ ৮-১০টি মামলা রয়েছে।
এই ঘটনায় নুরুজ্জামান ও তার ২০ নেতা-কর্মীর নামে এবং অজ্ঞাত ১০০-১৫০ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশকে মারধর ও অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে গতকাল রাতেই পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে।
গত বছর উপজেলা অডিটোরিয়ামে সবার সামনে টেন্ডারপত্র চুরির অভিযোগে নুরুজ্জামানকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, আজ আসামিদের আদালতে পাঠানো হবে।

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে