
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ফোকলোর বিভাগের নাম পরিবর্তনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়ায় আবারও অনশন শুরু করেছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বরের পাশে তারা এ কর্মসূচি শুরু করেন। শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের অনশন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
এর আগে, গত ২২ মে বিভাগের নাম পরিবর্তনসহ তিন দফা দাবিতে অনশনে বসেছিলেন শিক্ষার্থীরা। ওই সময় শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিভাগীয় একাডেমিক কমিটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়। প্রস্তাবিত নাম ছিল ‘ফোকলোর অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ’। তবে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত হয়নি বলে অভিযোগ তাদের।
অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন—‘এই মুহূর্তে দরকার, ফোকলোর বিভাগ সংস্কার’, ‘বিভাগ কারও বাপের না, কারও কথায় চলে না’, ‘সিন্ডিকেট না মুক্তি, মুক্তি মুক্তি’ ইত্যাদি।
আন্দোলনে থাকা বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আল শাহরিয়ার শুভ বলেন, ‘আমাদের প্রস্তাবিত নামটি এত দিনেও চূড়ান্ত করা হয়নি। এখন শুনছি, অন্য একটি নাম সুপারিশ করা হয়েছে। আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত অনশন চলবে।’
আহসান হাবিব নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘কেন এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে আমরা সঠিক জবাব চাই।’
এ বিষয়ে ফোকলোর বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) ডিন অফিসে সভা হয়েছে। সেখানে বিভাগের নাম পরিবর্তনের বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। একাধিক নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। উপাচার্যের নির্দেশে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ফোকলোর বিভাগের নাম পরিবর্তনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়ায় আবারও অনশন শুরু করেছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বরের পাশে তারা এ কর্মসূচি শুরু করেন। শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের অনশন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
এর আগে, গত ২২ মে বিভাগের নাম পরিবর্তনসহ তিন দফা দাবিতে অনশনে বসেছিলেন শিক্ষার্থীরা। ওই সময় শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিভাগীয় একাডেমিক কমিটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়। প্রস্তাবিত নাম ছিল ‘ফোকলোর অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ’। তবে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত হয়নি বলে অভিযোগ তাদের।
অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন—‘এই মুহূর্তে দরকার, ফোকলোর বিভাগ সংস্কার’, ‘বিভাগ কারও বাপের না, কারও কথায় চলে না’, ‘সিন্ডিকেট না মুক্তি, মুক্তি মুক্তি’ ইত্যাদি।
আন্দোলনে থাকা বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আল শাহরিয়ার শুভ বলেন, ‘আমাদের প্রস্তাবিত নামটি এত দিনেও চূড়ান্ত করা হয়নি। এখন শুনছি, অন্য একটি নাম সুপারিশ করা হয়েছে। আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত অনশন চলবে।’
আহসান হাবিব নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘কেন এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে আমরা সঠিক জবাব চাই।’
এ বিষয়ে ফোকলোর বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) ডিন অফিসে সভা হয়েছে। সেখানে বিভাগের নাম পরিবর্তনের বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। একাধিক নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। উপাচার্যের নির্দেশে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে।’

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে