
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় ‘চাঁদা না পেয়ে’ দুই সেনাসদস্যের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দুই বিএনপিকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—পুঠিয়ার ভাড়রা গ্রামের মো. আমসুলের ছেলে মো. সুজন (৩২) এবং হাতিনাদা গ্রামের মৃত সায়েমের ছেলে শাহিন আক্তার ওরফে খোকন (৪১)। তারা বিএনপির সক্রিয় কর্মী বলে পুলিশ জানিয়েছে।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে গ্রেপ্তার দুজনকে ভোরে পুঠিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে পুঠিয়ার হাতিনাদা গ্রামে সেনাসদস্য তরিকুল ইসলাম ও মো. আল-আমিনের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। তারা দুজন সম্পর্কে চাচাতো ভাই। অভিযুক্তরা বাড়িতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
তরিকুল ইসলামের বাবা আবদুল হান্নান স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগপন্থী হিসেবে পরিচিত। তাঁর দাবি, স্থানীয় ইউপি সদস্য ও বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম তাঁর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার হামলার ঘটনা ঘটে। এ দিন দুপুরে এলাকার একটি চায়ের দোকানে আবদুল হান্নানের ছেলে মো. তুষার তাঁর মামাতো ভাইয়ের সঙ্গে হাসাহাসি করছিলেন। রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিজের প্রতি কটাক্ষ হিসেবে ধরে নিয়ে তুষারকে মারধর করেন। পরে তাঁর বাড়িতে হামলা চালানো হয়। এ সময় বাড়ির সদস্যরা প্রাণভয়ে পালিয়ে যান। একই সময় সেনাসদস্য আল-আমিনের বাড়ির জানালার কাচ ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার পর আবদুল হান্নান পুঠিয়া থানায় মামলা করেন।
এদিকে, হামলার ঘটনায় বুধবার রাজশাহী জেলা বিএনপি জরুরি সভায় উপজেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা এবং বানেশ্বর ইউনিয়নের বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলামকে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে।
পুঠিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) দুলাল হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তার দুজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি রফিকুল ইসলামসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় ‘চাঁদা না পেয়ে’ দুই সেনাসদস্যের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দুই বিএনপিকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—পুঠিয়ার ভাড়রা গ্রামের মো. আমসুলের ছেলে মো. সুজন (৩২) এবং হাতিনাদা গ্রামের মৃত সায়েমের ছেলে শাহিন আক্তার ওরফে খোকন (৪১)। তারা বিএনপির সক্রিয় কর্মী বলে পুলিশ জানিয়েছে।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে গ্রেপ্তার দুজনকে ভোরে পুঠিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে পুঠিয়ার হাতিনাদা গ্রামে সেনাসদস্য তরিকুল ইসলাম ও মো. আল-আমিনের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। তারা দুজন সম্পর্কে চাচাতো ভাই। অভিযুক্তরা বাড়িতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
তরিকুল ইসলামের বাবা আবদুল হান্নান স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগপন্থী হিসেবে পরিচিত। তাঁর দাবি, স্থানীয় ইউপি সদস্য ও বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম তাঁর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার হামলার ঘটনা ঘটে। এ দিন দুপুরে এলাকার একটি চায়ের দোকানে আবদুল হান্নানের ছেলে মো. তুষার তাঁর মামাতো ভাইয়ের সঙ্গে হাসাহাসি করছিলেন। রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিজের প্রতি কটাক্ষ হিসেবে ধরে নিয়ে তুষারকে মারধর করেন। পরে তাঁর বাড়িতে হামলা চালানো হয়। এ সময় বাড়ির সদস্যরা প্রাণভয়ে পালিয়ে যান। একই সময় সেনাসদস্য আল-আমিনের বাড়ির জানালার কাচ ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার পর আবদুল হান্নান পুঠিয়া থানায় মামলা করেন।
এদিকে, হামলার ঘটনায় বুধবার রাজশাহী জেলা বিএনপি জরুরি সভায় উপজেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা এবং বানেশ্বর ইউনিয়নের বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলামকে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে।
পুঠিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) দুলাল হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তার দুজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি রফিকুল ইসলামসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে