রাজশাহী ব্যুরো
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাশিদা পারভীন হ্যাপি (৪৫) নামে এক নারী মারা গেছেন। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া রাশিদা পারভীন হ্যাপি রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া এলাকার বাসিন্দা।
জানা যায়, মঙ্গলবার রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে তীব্র পেটব্যথা ও শরীর ব্যথা নিয়ে হ্যাপিকে হাসপাতালের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। তিনি তিন দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বুধবার ভোর ৪টার দিকে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। সেখানেই সকাল ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বর্তমানে হাসপাতালে এক শিশুসহ ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও ১২ জন নারী। তারা বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ১১ জন রাজশাহী, ছয় জন চাঁপাইনবাবগঞ্জ, তিন জন নাটোর, আর বাকিরা নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া ও মেহেরপুর জেলার বাসিন্দা।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কুমার বিশ্বাস জানান, চলতি মৌসুমে এ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫২৬ জন ডেঙ্গু রোগী। এর মধ্যে ৪৯৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তবে সাতজন মারা গেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও তিনজন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাশিদা পারভীন হ্যাপি (৪৫) নামে এক নারী মারা গেছেন। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পাঠানো এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া রাশিদা পারভীন হ্যাপি রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া এলাকার বাসিন্দা।
জানা যায়, মঙ্গলবার রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে তীব্র পেটব্যথা ও শরীর ব্যথা নিয়ে হ্যাপিকে হাসপাতালের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। তিনি তিন দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বুধবার ভোর ৪টার দিকে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। সেখানেই সকাল ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বর্তমানে হাসপাতালে এক শিশুসহ ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও ১২ জন নারী। তারা বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ১১ জন রাজশাহী, ছয় জন চাঁপাইনবাবগঞ্জ, তিন জন নাটোর, আর বাকিরা নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া ও মেহেরপুর জেলার বাসিন্দা।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কুমার বিশ্বাস জানান, চলতি মৌসুমে এ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫২৬ জন ডেঙ্গু রোগী। এর মধ্যে ৪৯৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তবে সাতজন মারা গেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও তিনজন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন।