
রাজশাহী ব্যুরো

উত্তরাঞ্চলে কয়েক দিন ধরেই সূর্য যেন আগুন ছড়াচ্ছে। ফলে রাজশাহীতে বিরাজ করছে মরুভূমির মতো তপ্ত আবহাওয়া। তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় সকাল থেকে তেঁতে ওঠা রোদ দিনভর ছড়াচ্ছে আগুনের হল্কা। ঠাঁঠা রোদে তপ্ত কড়াইয়ের মতো তেঁতে উঠেছে পথ-ঘাট। দুপুর গড়াতেই তাপমাত্রার পারদ ছাড়িয়ে যাচ্ছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার দুপুর ২টায় রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। শনিবার বিকেল ৩টায় রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে, গত শুক্রবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সাধারণত ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বলা হয়। এছাড়া ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রাকে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়। আর তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর উঠলেই তাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে। চরম গরম অনুভূত হওয়ায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। সাধারণ মানুষ ছাতা মাথায় অথবা রিকশায় চলাচল করছেন। এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন দুস্থ, খেটে খাওয়া, ছিন্নমূল ও শ্রমজীবী নিম্ন আয়ের মানুষ। কেননা, রাজশাহীতে কয়েকদিন ধরে বিরাজ করছে মরুভূমির মতো তপ্ত আবহাওয়া। তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় সকাল থেকে তেঁতে ওঠা রোদ দিনভর ছড়াচ্ছে আগুনের হল্কা। এতে তারা কাজ করতে পারছেন না।
নগরীর শিরোইল বাস টার্মিনালে কথা হয় সাহাবুর রহমান নামে এক রিকশাচালকের সঙ্গে। তিনি বলেন, এই রোদে শরীর, হাত-পা পুড়ে যাচ্ছে। তার পরও বের হতে হবে। কারণ শরীরের কথা ভাবার সময় নেই। কেননা, ঘরে বসে থাকলে তো পেট চলবে না।
একই কথা জানালেন দিনমজুর রফিকুল আর রাইহান। এদের বাড়ি নগরীর টিকাপাড়া এলাকায়। তারা বলেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে তীব্র রোদ ও গরম। তাপপ্রবাহের কারণে রাস্তায় বের হওয়া যায় না। তপ্ত রোদে হাত-পা ঝ্বলসে যাওয়ার অবস্থা। কিন্তু বাড়িতে বসে থাকলে মুখে খাবার জুটবে না। তাই বাধ্য হয়ে প্রচণ্ড রোদ ও গরমের মধ্যেও কাজের সন্ধানে বের হয়েছি।’
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সহকারী পর্যবেক্ষক আনোয়ারা খাতুন জানান, কিছুদিন আগে বৃষ্টি হওয়ার পর থেকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিন দিন ধরে তাপমাত্রা আরও বেড়ে ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। তাই তাপপ্রবাহ চলাকালীন সবাইকে সতর্ক থাকতে এবং বিনা প্রয়োজনে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

উত্তরাঞ্চলে কয়েক দিন ধরেই সূর্য যেন আগুন ছড়াচ্ছে। ফলে রাজশাহীতে বিরাজ করছে মরুভূমির মতো তপ্ত আবহাওয়া। তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় সকাল থেকে তেঁতে ওঠা রোদ দিনভর ছড়াচ্ছে আগুনের হল্কা। ঠাঁঠা রোদে তপ্ত কড়াইয়ের মতো তেঁতে উঠেছে পথ-ঘাট। দুপুর গড়াতেই তাপমাত্রার পারদ ছাড়িয়ে যাচ্ছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার দুপুর ২টায় রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। শনিবার বিকেল ৩টায় রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে, গত শুক্রবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সাধারণত ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বলা হয়। এছাড়া ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রাকে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়। আর তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর উঠলেই তাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে। চরম গরম অনুভূত হওয়ায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। সাধারণ মানুষ ছাতা মাথায় অথবা রিকশায় চলাচল করছেন। এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন দুস্থ, খেটে খাওয়া, ছিন্নমূল ও শ্রমজীবী নিম্ন আয়ের মানুষ। কেননা, রাজশাহীতে কয়েকদিন ধরে বিরাজ করছে মরুভূমির মতো তপ্ত আবহাওয়া। তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় সকাল থেকে তেঁতে ওঠা রোদ দিনভর ছড়াচ্ছে আগুনের হল্কা। এতে তারা কাজ করতে পারছেন না।
নগরীর শিরোইল বাস টার্মিনালে কথা হয় সাহাবুর রহমান নামে এক রিকশাচালকের সঙ্গে। তিনি বলেন, এই রোদে শরীর, হাত-পা পুড়ে যাচ্ছে। তার পরও বের হতে হবে। কারণ শরীরের কথা ভাবার সময় নেই। কেননা, ঘরে বসে থাকলে তো পেট চলবে না।
একই কথা জানালেন দিনমজুর রফিকুল আর রাইহান। এদের বাড়ি নগরীর টিকাপাড়া এলাকায়। তারা বলেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে তীব্র রোদ ও গরম। তাপপ্রবাহের কারণে রাস্তায় বের হওয়া যায় না। তপ্ত রোদে হাত-পা ঝ্বলসে যাওয়ার অবস্থা। কিন্তু বাড়িতে বসে থাকলে মুখে খাবার জুটবে না। তাই বাধ্য হয়ে প্রচণ্ড রোদ ও গরমের মধ্যেও কাজের সন্ধানে বের হয়েছি।’
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সহকারী পর্যবেক্ষক আনোয়ারা খাতুন জানান, কিছুদিন আগে বৃষ্টি হওয়ার পর থেকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিন দিন ধরে তাপমাত্রা আরও বেড়ে ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। তাই তাপপ্রবাহ চলাকালীন সবাইকে সতর্ক থাকতে এবং বিনা প্রয়োজনে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে দলীয় পদ হারানোর এক বছর ১০ মাস পর আবারও ‘ঘরে ফিরলেন’ রাঙ্গামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার এলাকাকেন্দ্রিক প্রভাবশালী বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন।
১ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কাজলা গেট সংলগ্ন একটি খাবার হোটেল থেকে প্রকাশ্যে অস্ত্রের মুখে দুই শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে মুখোশধারী একদল হামলাকারী। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনা ক্যাম্পাসজুড়ে চাঞ্চল্য ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ঘটনায় তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
১ দিন আগেবাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না—২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা তার প্রমাণ দেখেছি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলে ক্ষমতাসীনরা দানবে পরিণত
১ দিন আগে
রাজশাহীতে মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মহানগর আদালত-৫ এর বিচারক আশিকুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১ দিন আগে