নওগাঁ প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘিতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল (স্কুটি) আরোহী স্ত্রী ও শিশুকন্যা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন স্কুটিচালক স্বামী রমজান আলী তোতা।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার পাইকপাড়া মোড়ে বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার সান্তাহার ইউপির ছাতনী গ্রামের মন্ডলপাড়ার ইসলামী ফাউন্ডেশনের কোরআন বিষয়ক শিক্ষক নাজিরা আক্তার মিম (২৭) ও তার শিশু কন্যা নাজিফা আক্তার (২)। নিহত নাজিরার স্বামী রমজান আলী তোতা ওই এলাকার একটি মসজিদের ইমাম। তিনি বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, পিকআপটি বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাইকপাড়া গ্রামের মোড়ে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গিয়ে স্কুটিটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে স্কুটিতে থাকা স্ত্রী নাজিরা ও শিশুকন্যা নাজিফা ছিটকে পড়ে। পরে আদমদীঘি ফায়ার সার্ভিস ও থানা পুলিশ তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মা ও মেয়েকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত রমজান আলীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে পাঠান।
আদমদীঘি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মোস্তাফিজুর রহমান জানান, নিহতদের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। পিকআপ, অটোরিকশা ও স্কুটি ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। ঘটনার পর পিকআপচালক পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।
বগুড়ার আদমদীঘিতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল (স্কুটি) আরোহী স্ত্রী ও শিশুকন্যা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন স্কুটিচালক স্বামী রমজান আলী তোতা।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার পাইকপাড়া মোড়ে বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার সান্তাহার ইউপির ছাতনী গ্রামের মন্ডলপাড়ার ইসলামী ফাউন্ডেশনের কোরআন বিষয়ক শিক্ষক নাজিরা আক্তার মিম (২৭) ও তার শিশু কন্যা নাজিফা আক্তার (২)। নিহত নাজিরার স্বামী রমজান আলী তোতা ওই এলাকার একটি মসজিদের ইমাম। তিনি বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, পিকআপটি বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাইকপাড়া গ্রামের মোড়ে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গিয়ে স্কুটিটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে স্কুটিতে থাকা স্ত্রী নাজিরা ও শিশুকন্যা নাজিফা ছিটকে পড়ে। পরে আদমদীঘি ফায়ার সার্ভিস ও থানা পুলিশ তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মা ও মেয়েকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত রমজান আলীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে পাঠান।
আদমদীঘি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মোস্তাফিজুর রহমান জানান, নিহতদের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। পিকআপ, অটোরিকশা ও স্কুটি ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। ঘটনার পর পিকআপচালক পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কমিশনার বলেন, “ধর্মীয় উৎসব শুধু একটি সম্প্রদায়ের নয়, এটি সবার। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান—সবাই মিলেমিশে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। পূজা যেন আনন্দমুখর ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।”
৬ ঘণ্টা আগেএভাবে ধর্মীয় উৎসব ও রীতিনীতি পালনের মাধ্যমে এই দুই সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে চলছেন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে