
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসন্ন ঈদুল আজহাকে ঘিরে টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি রোধে এ অভিযান বলে জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন এই অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় রাজশাহী জেলা দুদকের উপ-সহকারী শারমিন আক্তার, মাহাবুবুর রহমান ও তানভীর আহমেদ সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, দুদকের দলটি শুরুতে স্টেশন এলাকা পরিদর্শন করেন। তারা স্টেশন ম্যানেজার শহিদুল আলমসহ ট্রেনের টিকিট কাউন্টার, টিকিট চেকিং এর সাথে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে কথা বলেন। এছাড়াও নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতার সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথেও কথা বলেন তারা। দুদকের কাছে টিকিট কালোবাজারিসহ বিভিন্ন অভিযোগ জমা রয়েছে এবং সেগুলোর বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানান দুদক কর্মকর্তারা।
দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঈদকে ঘিরে টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি হচ্ছে এমন কিছু অভিযোগ ছিল আমাদের কাছে। তার প্রেক্ষিতে আমরা স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়েছি। তবে অভিযানে টিকিট কালোবাজারির তেমন কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। যেহেতু শতভাগ টিকিট অনলাইনে এবং ঢাকা থেকে মনিটরিং হচ্ছে সেক্ষেত্রে এখান থেকে চাইলেও কিছু করার থাকে না। তবুও আমরা সবাইকে সতর্ক করে এসেছি।
অভিযানের বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক শহিদুল আলম বলেন, ঈদ যাত্রায় ট্রেনের টিকিট যেন কালোবাজারি না হয়, কোনো রকম অনিয়ম-দুর্নীতি যেন না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের অবগত করে গেছেন দুদক কর্মকর্তারা। আমাদের একটা বার্তা দিয়েছেন, যেন আগামীতে কোনো কিছু না ঘটে। আমরা আগে থেকেই এ ব্যাপারে সতর্ক।
আমাদের কাউন্টার থেকে ঈদের আগাম কোনো টিকিট দেওয়া হবে না। সবই অনলাইনে। শতভাগ টিকিট যেহেতু অনলাইনে তাই কোনো অনিয়মের সুযোগ নেই। গতবার ঈদের সময় আমরা যেভাবে সুনাম কুড়িয়েছি, সে বিষয়ে এবারও তৎপর থাকব। যাত্রীসেবার মানও ঠিক থাকবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসন্ন ঈদুল আজহাকে ঘিরে টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি রোধে এ অভিযান বলে জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন এই অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় রাজশাহী জেলা দুদকের উপ-সহকারী শারমিন আক্তার, মাহাবুবুর রহমান ও তানভীর আহমেদ সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, দুদকের দলটি শুরুতে স্টেশন এলাকা পরিদর্শন করেন। তারা স্টেশন ম্যানেজার শহিদুল আলমসহ ট্রেনের টিকিট কাউন্টার, টিকিট চেকিং এর সাথে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে কথা বলেন। এছাড়াও নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতার সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথেও কথা বলেন তারা। দুদকের কাছে টিকিট কালোবাজারিসহ বিভিন্ন অভিযোগ জমা রয়েছে এবং সেগুলোর বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানান দুদক কর্মকর্তারা।
দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঈদকে ঘিরে টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি হচ্ছে এমন কিছু অভিযোগ ছিল আমাদের কাছে। তার প্রেক্ষিতে আমরা স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়েছি। তবে অভিযানে টিকিট কালোবাজারির তেমন কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। যেহেতু শতভাগ টিকিট অনলাইনে এবং ঢাকা থেকে মনিটরিং হচ্ছে সেক্ষেত্রে এখান থেকে চাইলেও কিছু করার থাকে না। তবুও আমরা সবাইকে সতর্ক করে এসেছি।
অভিযানের বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক শহিদুল আলম বলেন, ঈদ যাত্রায় ট্রেনের টিকিট যেন কালোবাজারি না হয়, কোনো রকম অনিয়ম-দুর্নীতি যেন না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের অবগত করে গেছেন দুদক কর্মকর্তারা। আমাদের একটা বার্তা দিয়েছেন, যেন আগামীতে কোনো কিছু না ঘটে। আমরা আগে থেকেই এ ব্যাপারে সতর্ক।
আমাদের কাউন্টার থেকে ঈদের আগাম কোনো টিকিট দেওয়া হবে না। সবই অনলাইনে। শতভাগ টিকিট যেহেতু অনলাইনে তাই কোনো অনিয়মের সুযোগ নেই। গতবার ঈদের সময় আমরা যেভাবে সুনাম কুড়িয়েছি, সে বিষয়ে এবারও তৎপর থাকব। যাত্রীসেবার মানও ঠিক থাকবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে