খেলনা পিস্তলসহ ৬ ‘ডাকাত’ আটক

নাটোর প্রতিনিধি

নাটোরের গুরুদাসপুরে খেলনা পিস্তলসহ ৬ জনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। শুক্রবার রাতে উপজেলার যোগেন্দ্র নগরের স্লুইসগেট গেট এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

সেনাবাহিনীর দাবি, আটককৃতরা আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য। ডাকাতির প্রস্তুতিকালে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- উপজেলার দুধগাড়ী গ্রামের মোবারক হোসেনের ছেলে মবিদুল ইসলাম, হরদমা গ্রামের রওশন আলীর ছেলে মনিরুল ইসলাম, নাজিরপুর গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে বিপ্লব, নাজিরপুর নতুনপাড়ার কালামের ছেলে কাওছার, একই গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক ও সিংড়া উপজেলার কালিনগর গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে সূর্য।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের স্লুইসগেট এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের গতিরোধ করে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় খেলনা পিস্তলসহ ছয়জন আটক করে।

আটককৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সেনাবাহিনীকে জানায়, ছিনতাইয়ের উদ্দেশে অস্ত্রসহ বের হয়েছে তারা।

গুরুদাসপুর থানার ওসি আসমাউল হক বলেন, সেনাবাহিনী তাদের আটক করে থানায় হস্তান্তর করেছেন। তাদের কাছে প্রাপ্ত পিস্তল খেলনা পিস্তল। তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

১ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

১ দিন আগে

আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম এখন সিলেটের ডিসি

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

৩ দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম নন-ক্যাডারদের

প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি

২ দিন আগে