রাজশাহী ব্যুরো
দেশব্যাপী সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) অংশ হিসেবে রাজশাহীতে শুরু হয়েছে জাতীয় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন–২০২৫। আজ রোববার সকালে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এবং জেলার পবা উপজেলার সিলিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পৃথক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি নগর এলাকার ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন, আর জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার জেলার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মো. আবু সুফিয়ান, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম, ইউনিসেফ রাজশাহী–রংপুর অঞ্চলের চিফ তারিক আহমেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডা. এস. এম. আব্দুল্লাহ আল মুরাদ, জাতীয় ইপিআই বিশেষজ্ঞ ডা. রেজাউর রহমান মিল্টনসহ বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি ও স্বাস্থ্যকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি বলেন, “শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও টাইফয়েড জ্বরের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এই টিকাদান কর্মসূচি একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ। রাজশাহীকে শতভাগ টিকাদান কাভারেজে পৌঁছাতে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে।”
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের আওতায় ১২ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এবং ১ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত কমিউনিটি পর্যায়ে টিকাদান চলবে। সিটি এলাকায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী এক লাখ ৩৫ হাজার ১২৭ জন শিশু-কিশোরকে বিনামূল্যে টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (টিসিভি) দেওয়া হবে।এর মধ্যে ৬২১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৭ হাজার ৯২৬ শিক্ষার্থী ২৭৮টি কেন্দ্রে এবং কমিউনিটি পর্যায়ের ৩৭ হাজার ২০১ জন শিশু ২৪০টি কেন্দ্রে টিকা পাবে।
অন্যদিকে, রাজশাহী জেলার গ্রামীণ এলাকাগুলোতে প্রায় পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার শিশুকে এ টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। টিকা পেতে শিশুদের জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিয়ে www.vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, এ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাজশাহীসহ সারা দেশে টাইফয়েড জ্বর নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। শিশুদের মধ্যে এই মারাত্মক রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সিভিল সার্জন ডা. এস. আই. এম. রেজাউল করিম জানান, “এই ইনজেকটেবল টাইফয়েড টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনপ্রাপ্ত এবং সম্পূর্ণ নিরাপদ। ইতোমধ্যে নেপাল, পাকিস্তানসহ আটটি দেশে সফলভাবে ব্যবহৃত হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “টিকা জন্মসনদবিহীন শিশুদের জন্যও উন্মুক্ত থাকবে। শহরের পথশিশুদের টিকাদানের দায়িত্ব নেবে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও এনজিও।”
দেশব্যাপী সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) অংশ হিসেবে রাজশাহীতে শুরু হয়েছে জাতীয় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন–২০২৫। আজ রোববার সকালে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এবং জেলার পবা উপজেলার সিলিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পৃথক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি নগর এলাকার ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন, আর জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার জেলার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মো. আবু সুফিয়ান, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম, ইউনিসেফ রাজশাহী–রংপুর অঞ্চলের চিফ তারিক আহমেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডা. এস. এম. আব্দুল্লাহ আল মুরাদ, জাতীয় ইপিআই বিশেষজ্ঞ ডা. রেজাউর রহমান মিল্টনসহ বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি ও স্বাস্থ্যকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি বলেন, “শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও টাইফয়েড জ্বরের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এই টিকাদান কর্মসূচি একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ। রাজশাহীকে শতভাগ টিকাদান কাভারেজে পৌঁছাতে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে।”
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের আওতায় ১২ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এবং ১ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত কমিউনিটি পর্যায়ে টিকাদান চলবে। সিটি এলাকায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী এক লাখ ৩৫ হাজার ১২৭ জন শিশু-কিশোরকে বিনামূল্যে টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (টিসিভি) দেওয়া হবে।এর মধ্যে ৬২১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৭ হাজার ৯২৬ শিক্ষার্থী ২৭৮টি কেন্দ্রে এবং কমিউনিটি পর্যায়ের ৩৭ হাজার ২০১ জন শিশু ২৪০টি কেন্দ্রে টিকা পাবে।
অন্যদিকে, রাজশাহী জেলার গ্রামীণ এলাকাগুলোতে প্রায় পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার শিশুকে এ টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। টিকা পেতে শিশুদের জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিয়ে www.vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, এ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাজশাহীসহ সারা দেশে টাইফয়েড জ্বর নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। শিশুদের মধ্যে এই মারাত্মক রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সিভিল সার্জন ডা. এস. আই. এম. রেজাউল করিম জানান, “এই ইনজেকটেবল টাইফয়েড টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদনপ্রাপ্ত এবং সম্পূর্ণ নিরাপদ। ইতোমধ্যে নেপাল, পাকিস্তানসহ আটটি দেশে সফলভাবে ব্যবহৃত হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “টিকা জন্মসনদবিহীন শিশুদের জন্যও উন্মুক্ত থাকবে। শহরের পথশিশুদের টিকাদানের দায়িত্ব নেবে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও এনজিও।”
নেদারল্যান্ডসভিত্তিক ‘কিডস রাইটস’ সংস্থা প্রতিবছর শিশুদের অধিকার রক্ষায় অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার প্রদান করে। ২০০৫ সালে রোমে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীদের এক সম্মেলনে এটি প্রবর্তিত হয়, যার জন্য একে ‘শিশুদের নোবেল পুরস্কার’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।
১ দিন আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাকসু নির্বাচনের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার শহীদ মিনারের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতর্ক উদ্বোধন করেন। রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ফোরামের সহযোগিতায় আয়োজিত এই বিতর্কে নয়জন ভিপি প্রার্থী অংশ নেন।
১ দিন আগেখেতুরীধামে বসেছে ঐতিহ্যবাহী খেতুরীর মেলা। ধর্মীয় সামগ্রী ছাড়াও এখানে বিক্রি হচ্ছে দেশীয় খাদ্যপণ্য, পোশাক, গৃহস্থালি দ্রব্য, কারু ও চারুশিল্পের তৈরি বিভিন্ন সামগ্রী। যদিও এটি মূলত বৈষ্ণব সন্ন্যাসীদের মিলনমেলা, তবুও অহিংসা ও মানবপ্রেমে বিশ্বাসী বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর উপস্থিতিতেও উৎসব প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে
১ দিন আগেবিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেছেন, “বিএনপির শিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে আলাদা চিন্তাভাবনা আছে। আমরা আমাদের ৩১ দফার ২৫ নম্বর পয়েন্টে খুব পরিষ্কারভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার কথা বলেছি। জনগণের ভোটে সরকার গঠন করতে পারলে আমরা জিডিপির ন্যূনতম পাঁচ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করব।”
১ দিন আগে