
পাবনা প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদীতে বিএনপি-জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আবু তালেব মণ্ডলসহ শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম চরগড়গড়ির যগির মোড়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, বিকেলে পাবনা-৪ আসনের জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আবু তালেব মণ্ডল দেড় শতাধিক মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে সাহাপুর ইউনিয়নের রহিমপুর বটতলা থেকে চরগড়গড়ি আলহাজ মোড়ের দিকে যাচ্ছিলেন। যগির মোড় এলাকায় জামায়াতের মিছিল পৌঁছালে দুই দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ঈশ্বরদী উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মুহা. সাইদুল ইসলাম জানান, বুধবার (২৬ নভেম্বর) চরগড়গড়ি গ্রামের জামায়াতের রুকন (সদস্য) ডা. ইকবাল হোসেনকে মারধর করেন পাবনা-৪ আসনের বিএনপির প্রাথমিক মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রহমানের হাবিবের সমর্থক সাহাপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মক্কেল মৃধা ও তার লোকজন। এর প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার বিকেলে চরগড়গড়ি এলাকায় জামায়াত ইসলামী বিক্ষোভ সমাবেশে আয়োজন করে। সমাবেশে যাওয়ার পথে চরগড়গড়ির যগির মোড়ে মক্কেল মৃধার লোকজন লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।
তিনি আরও জানান, হামলায় জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আবু তালেব মণ্ডলসহ শতাধিক নেতাকর্মী আহত হন। এসময় হামলাকারীরা প্রার্থী আবু তালেবের গাড়ি ভাঙচুর ও চারটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেন।
সাহাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রমজান আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, জামায়াতের মোটরসাইকেল বহর থেকে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়। এসময় জামায়াতের নেতাকর্মীরা ৪০ রাউন্ডের বেশি গুলিবর্ষণ করেন। এ ঘটনায় বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হন।
রূপপুর গ্রিন সিটি মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ফাইটার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখি আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কয়েকটি পুড়ে যাওয়া মোটরসাইকেল দেখতে পাই।’
এ বিষয়ে জানতে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুর নূরের ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

পাবনার ঈশ্বরদীতে বিএনপি-জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আবু তালেব মণ্ডলসহ শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম চরগড়গড়ির যগির মোড়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, বিকেলে পাবনা-৪ আসনের জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আবু তালেব মণ্ডল দেড় শতাধিক মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে সাহাপুর ইউনিয়নের রহিমপুর বটতলা থেকে চরগড়গড়ি আলহাজ মোড়ের দিকে যাচ্ছিলেন। যগির মোড় এলাকায় জামায়াতের মিছিল পৌঁছালে দুই দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ঈশ্বরদী উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মুহা. সাইদুল ইসলাম জানান, বুধবার (২৬ নভেম্বর) চরগড়গড়ি গ্রামের জামায়াতের রুকন (সদস্য) ডা. ইকবাল হোসেনকে মারধর করেন পাবনা-৪ আসনের বিএনপির প্রাথমিক মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রহমানের হাবিবের সমর্থক সাহাপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মক্কেল মৃধা ও তার লোকজন। এর প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার বিকেলে চরগড়গড়ি এলাকায় জামায়াত ইসলামী বিক্ষোভ সমাবেশে আয়োজন করে। সমাবেশে যাওয়ার পথে চরগড়গড়ির যগির মোড়ে মক্কেল মৃধার লোকজন লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।
তিনি আরও জানান, হামলায় জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আবু তালেব মণ্ডলসহ শতাধিক নেতাকর্মী আহত হন। এসময় হামলাকারীরা প্রার্থী আবু তালেবের গাড়ি ভাঙচুর ও চারটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেন।
সাহাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রমজান আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, জামায়াতের মোটরসাইকেল বহর থেকে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়। এসময় জামায়াতের নেতাকর্মীরা ৪০ রাউন্ডের বেশি গুলিবর্ষণ করেন। এ ঘটনায় বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হন।
রূপপুর গ্রিন সিটি মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ফাইটার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখি আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কয়েকটি পুড়ে যাওয়া মোটরসাইকেল দেখতে পাই।’
এ বিষয়ে জানতে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুর নূরের ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

একপর্যায়ে তারা বাউল আবুল সরকারের পক্ষের লোকদের প্রতিহতের ঘোষণা দেয়। তারা তাদের ধাওয়া করে ব্যানার কেড়ে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল বঙ্গোপসাগরে, যা টেকনাফ শহর থেকে প্রায় ১১৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪.০।
১৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, মোবারকপুর গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান (৬৫) দীর্ঘদিন ধরে মস্তু মিয়ার জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছেন। ঘটনার দিন সকালে হাবিবুর রহমান ওই জমিতে কাজ করতে যান। এ সময় ছাত্রদল নেতা টিটু ভূইয়া ও তার ভাই মিটু ভূইয়া সেখানে গিয়ে কাজ করতে নিষেধ করেন। তারা অভিযোগ করেন, হাবি
১ দিন আগে
করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের দালাল হেলাল উদ্দিন সাধির তাদের দেখিয়েছিলেন কুয়েতের ওয়েল কোম্পানিতে চাকরির স্বপ্ন। তার কথায় বিশ্বাস করে শরীফ মিয়া (৪৩), মোশাররফ হোসেন (৪৪), বাবলু মিয়া (৪০), লুসা মিয়া (৩৫) ও সানাউল করিম (৩১) একে একে তুলে দেন সাড়ে ৩২ লাখ টাকা। হেলাল তাদের কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ
১ দিন আগে