
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বহুল আলোচিত ছাত্রলীগ কমী ফারুক হত্যা মামলায় ১০৫ আসামির সবাই বেকসুর খালাস পেয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী মহানগর অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. জুলফিকার উল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন।
রাজশাহী মহানগর অতিরিক্ত আদালত-১ এর সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) কানিজ ফাতিমা সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, “মামলায় ১০৫ জনকে আসামি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ৫-৬ জন মারা গেছেন। বাকিদের বিচার শুরু হলেও কোনো সাক্ষী বা প্রত্যক্ষদর্শী নির্দিষ্ট করে কারও নাম উল্লেখ করতে পারেননি। ফলে আদালত সবাইকে খালাস দিয়েছেন।”
২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরদিন সকালে ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হোসেনের মরদেহ একটি ম্যানহোলে পাওয়া যায়। ঘটনার পরদিন তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম অপু বাদী হয়ে ৩৫ জন জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করে মতিহার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ২৮ জুলাই তদন্ত কর্মকর্তা জিল্লুর রহমান আদালতে ১,২৬৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে জামায়াতের তৎকালীন কেন্দ্রীয় আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, রাজশাহী মহানগরীর তৎকালীন আমির আতাউর রহমান, রাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি শামসুল আলম গোলাপ, সম্পাদক মোবারক হোসেন, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি হাসমত আলী, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সভাপতি রাইজুল ইসলাম, শিবিরকর্মী রুহুল আমিন ও বাপ্পীসহ ১১০ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বহুল আলোচিত ছাত্রলীগ কমী ফারুক হত্যা মামলায় ১০৫ আসামির সবাই বেকসুর খালাস পেয়েছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী মহানগর অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. জুলফিকার উল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন।
রাজশাহী মহানগর অতিরিক্ত আদালত-১ এর সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) কানিজ ফাতিমা সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, “মামলায় ১০৫ জনকে আসামি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ৫-৬ জন মারা গেছেন। বাকিদের বিচার শুরু হলেও কোনো সাক্ষী বা প্রত্যক্ষদর্শী নির্দিষ্ট করে কারও নাম উল্লেখ করতে পারেননি। ফলে আদালত সবাইকে খালাস দিয়েছেন।”
২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরদিন সকালে ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হোসেনের মরদেহ একটি ম্যানহোলে পাওয়া যায়। ঘটনার পরদিন তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম অপু বাদী হয়ে ৩৫ জন জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করে মতিহার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ২৮ জুলাই তদন্ত কর্মকর্তা জিল্লুর রহমান আদালতে ১,২৬৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে জামায়াতের তৎকালীন কেন্দ্রীয় আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, রাজশাহী মহানগরীর তৎকালীন আমির আতাউর রহমান, রাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি শামসুল আলম গোলাপ, সম্পাদক মোবারক হোসেন, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি হাসমত আলী, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সভাপতি রাইজুল ইসলাম, শিবিরকর্মী রুহুল আমিন ও বাপ্পীসহ ১১০ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং মৃত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে, কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
১২ ঘণ্টা আগে
তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
১৬ ঘণ্টা আগে